ইরাকে বোমা হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ওবামা
ইরাকে গত রোববারের ভয়াবহ দুটি আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ইরাকে গত দুই বছরের বেশি সময়ের মধ্যে এই হামলাকে তিনি ‘ঘৃণ্য ও ধ্বংসাত্মক’ বলে উল্লেখ করেন। ওই হামলায় ১৫৫ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৬০০ জন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি ইরাকের জনগণের ওপর এই জঘন্য হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যাঁরা এ ঘটনায় তাঁদের নিকটজনদের হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
কানাডাও এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেন, এই নিষ্ঠুর ও ভয়াবহ হামলার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে আমরা বিশ্বাস করি এ ধরণের হামলা ইরাকি জনগণকে দুর্বল করে দেবেনা।
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ঘটনার জন্য আল-কায়েদা এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সমর্থকদের দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, এ ধরনের সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী হামলা ইরাকি জনগণকে আল-কায়েদাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চলমান লড়াই থেকে সরিয়ে নিতে পারবে না।
গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় কয়েক মিনিটের ব্যবধানে দুটি ভয়াবহ আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলা চালানো হয়। এতে আশপাশের অনেক গাড়ি ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ভবন ও রাস্তার নিচে অবস্থিত পানির পাইপ ধ্বংস হয়ে যায়। এতে রাস্তা পানিতে তলিয়ে যায়।
বাগদাদের বিচার ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ব্যস্ত মোড়ে প্রথম হামলা চালানো হয়। যে গাড়িতে করে হামলা চালানো হয়, সেটি রাস্তার মধ্যে পার্কিং করা ছিল। দ্বিতীয় হামলাটি ঘটে বাগদাদের বাইরে সালিয়েহ এলাকায় প্রাদেশিক সরকারের কার্যালয়ের ভবনে। এতে আশপাশের বেশ কয়েকটি ভবনও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ১২ জন বিচার ও শ্রম মন্ত্রণালয় ও বাগদাদের প্রাদেশিক সরকারের কর্মী।
প্রেসিডেন্ট ওবামা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি ইরাকের জনগণের ওপর এই জঘন্য হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যাঁরা এ ঘটনায় তাঁদের নিকটজনদের হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
কানাডাও এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেন, এই নিষ্ঠুর ও ভয়াবহ হামলার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে আমরা বিশ্বাস করি এ ধরণের হামলা ইরাকি জনগণকে দুর্বল করে দেবেনা।
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ঘটনার জন্য আল-কায়েদা এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সমর্থকদের দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, এ ধরনের সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী হামলা ইরাকি জনগণকে আল-কায়েদাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চলমান লড়াই থেকে সরিয়ে নিতে পারবে না।
গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় কয়েক মিনিটের ব্যবধানে দুটি ভয়াবহ আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলা চালানো হয়। এতে আশপাশের অনেক গাড়ি ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ভবন ও রাস্তার নিচে অবস্থিত পানির পাইপ ধ্বংস হয়ে যায়। এতে রাস্তা পানিতে তলিয়ে যায়।
বাগদাদের বিচার ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ব্যস্ত মোড়ে প্রথম হামলা চালানো হয়। যে গাড়িতে করে হামলা চালানো হয়, সেটি রাস্তার মধ্যে পার্কিং করা ছিল। দ্বিতীয় হামলাটি ঘটে বাগদাদের বাইরে সালিয়েহ এলাকায় প্রাদেশিক সরকারের কার্যালয়ের ভবনে। এতে আশপাশের বেশ কয়েকটি ভবনও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ১২ জন বিচার ও শ্রম মন্ত্রণালয় ও বাগদাদের প্রাদেশিক সরকারের কর্মী।
No comments