চট্টগ্রামে আজ থেকে পুঁজিবাজার মেলা
চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আজ মঙ্গলবার থেকে দুই দিনব্যাপী ‘তৃতীয় পুঁজিবাজার মেলা’ শুরু হচ্ছে। এ মেলায় ব্যাংক, বীমা, ব্রোকারেজ হাউসসহ ৩০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এ মেলার আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
গত রোববার সিএসই মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান সংস্থার সহসভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় মেলার নানা দিক তুলে ধরে বক্তব্য দেন সহসভাপতি এ কিউ আই চৌধুরী, পরিচালক তারেক কামাল, এ এস এম শহীদুল্লাহ ও সিএসইর ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতিকুজ্জামান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলায় বিনিয়োগকারী, সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী ও সাধারণ মানুষ পুঁজিবাজারবিষয়ক খুঁটিনাটি বিষয়ে জানার সুযোগ পাবেন। কোন ব্রোকারেজ হাউস কী সুবিধা দিচ্ছে তাও মেলায় প্রচার করবে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো। মেলার প্রধান পৃষ্ঠপোষক গ্রামীণফোন। এ ছাড়া যৌথভাবে আরও ১৬টি প্রতিষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে দুপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার।
দুই দিনের এ মেলায় পুঁজিবাজার বিষয়ে পাঁচটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এসব সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পুঁজিবাজারবিষয়ক দুটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। কাল বুধবার তিনটি বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এসব সেমিনারে পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদেরা আলোচক হিসেবে অংশ নেবেন। মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান হবে নগরের পাঁচলাইশে দি কিং অব চিটাগাং কমিউনিটি সেন্টারে।
সিএসইর সহসভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ বলেন, আগামী বছর দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেন হবে দ্বিগুণ। কারণ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা এখন বাড়ছে। এখন পুঁজিবাজার থেকে জ্বালানি, বিদ্যুত্ ও অবকাঠামো খাতে অর্থ সংগ্রহ সম্ভব।
তিনি বলেন, ২০০৫ সালে প্রথম পুঁজিবাজার মেলা অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামে। সেবার পাঁচ হাজার দর্শক-সমাগম হয়েছিল। ২০০৮ সালে সিলেটের মেলায় হয় ২০ হাজার দর্শক। এবার দর্শকসংখ্যা আরও বেশি হবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০০৫ সালে এই স্টক এক্সচেঞ্জে দিনে গড়ে লেনদেন হতো পাঁচ কোটি টাকা। এখন দিনে গড় লেনদেন হচ্ছে ৬৩ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম ছাড়াও দেশের প্রধান নয়টি শহরে সিএসইর শেয়ার লেনদেন হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সালের ১০ অক্টোবর ৩০টি তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং ৭১ জন সদস্য নিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ যাত্রা শুরু করে। তখন সিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৮৯৮ কোটি টাকা। ১৪ বছর পর সিএসইর বাজার মূলধন এখন এক লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি।
গত রোববার সিএসই মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান সংস্থার সহসভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় মেলার নানা দিক তুলে ধরে বক্তব্য দেন সহসভাপতি এ কিউ আই চৌধুরী, পরিচালক তারেক কামাল, এ এস এম শহীদুল্লাহ ও সিএসইর ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতিকুজ্জামান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলায় বিনিয়োগকারী, সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী ও সাধারণ মানুষ পুঁজিবাজারবিষয়ক খুঁটিনাটি বিষয়ে জানার সুযোগ পাবেন। কোন ব্রোকারেজ হাউস কী সুবিধা দিচ্ছে তাও মেলায় প্রচার করবে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো। মেলার প্রধান পৃষ্ঠপোষক গ্রামীণফোন। এ ছাড়া যৌথভাবে আরও ১৬টি প্রতিষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে দুপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার।
দুই দিনের এ মেলায় পুঁজিবাজার বিষয়ে পাঁচটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এসব সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পুঁজিবাজারবিষয়ক দুটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। কাল বুধবার তিনটি বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এসব সেমিনারে পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদেরা আলোচক হিসেবে অংশ নেবেন। মেলার সমাপনী অনুষ্ঠান হবে নগরের পাঁচলাইশে দি কিং অব চিটাগাং কমিউনিটি সেন্টারে।
সিএসইর সহসভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ বলেন, আগামী বছর দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেন হবে দ্বিগুণ। কারণ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা এখন বাড়ছে। এখন পুঁজিবাজার থেকে জ্বালানি, বিদ্যুত্ ও অবকাঠামো খাতে অর্থ সংগ্রহ সম্ভব।
তিনি বলেন, ২০০৫ সালে প্রথম পুঁজিবাজার মেলা অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামে। সেবার পাঁচ হাজার দর্শক-সমাগম হয়েছিল। ২০০৮ সালে সিলেটের মেলায় হয় ২০ হাজার দর্শক। এবার দর্শকসংখ্যা আরও বেশি হবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০০৫ সালে এই স্টক এক্সচেঞ্জে দিনে গড়ে লেনদেন হতো পাঁচ কোটি টাকা। এখন দিনে গড় লেনদেন হচ্ছে ৬৩ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম ছাড়াও দেশের প্রধান নয়টি শহরে সিএসইর শেয়ার লেনদেন হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সালের ১০ অক্টোবর ৩০টি তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং ৭১ জন সদস্য নিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ যাত্রা শুরু করে। তখন সিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৮৯৮ কোটি টাকা। ১৪ বছর পর সিএসইর বাজার মূলধন এখন এক লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি।
No comments