সাঁতারের স্কোর বোর্ডের টাকা অন্য খাতে খরচ!
পুরোনো ইলেকট্রনিক স্কোর বোর্ডেই এসএ গেমস সাঁতারের টাইমিং ধরা হবে! নতুন বোর্ড আনার উদ্যোগ থামিয়ে পুরোনো স্কোর বোর্ড মেরামত করে ব্যবহার করারই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সাঁতার ফেডারেশনের চাহিদা ছিল ওমেগা কোম্পানির আধুনিক স্কোর বোর্ড। যেটির দাম ৩ কোটি টাকার ওপরে। তবে ক্রীড়া পরিষদ দরপত্র দেওয়ার পর ঠিকাদার জানায়, তারা এএলজি কোম্পানির বোর্ড আনবে। এটার দাম ৬২ লাখ টাকা।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান আবদুর রহমানের দাবি, ‘তিন কোটি টাকা দিয়ে ওমেগা বোর্ড আনা সম্ভব নয়। অত টাকা সরকারের নেই। আমরা এএলজি আনার কথা বলার পর ফিনার অনুমোদন পাওয়া যাবে না দাবি করে ফেডারেশন আপত্তি জানায়। একটা সময় এই খাতের বরাদ্দ করা টাকার কিছু অংশ খরচ হয়ে যায় অন্য খাতে। এখন ফেডারেশন বলছে, এএলজি আনলেও নাকি চলবে। কিন্তু এখন তো আর সম্ভব নয়।’
কেন সম্ভব নয়? এই প্রশ্নে তাঁর কথা, ‘সময় কই!’ রহমানের দাবি, ‘আমরা ফেডারেশনের কাছে জানতে চেয়েছিলাম পুরোনো বোর্ডটা ঠিক করে দিলে চলবে তো? ফেডারেশন বলেছে, ঠিক আছে ওতেই চলবে। এখন এনএসসির দোষ দিয়ে তো লাভ নেই।’ ১৬ বছরের পুরোনো বোর্ডটা মেরামত করলেও অতীতে বহুবার এটি বিকল হয়ে পড়েছে এক-দু দিন পরই। এসএ গেমসের সময়ও সেটা হলে লজ্জার দায়ভার কে নেবে? রহমান এটাকে কোনো সমস্যাই মনে করেন না, ‘সমস্যা হবে না। বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ নিয়ে আসা হচ্ছে।’ রহমানের কথায় যা বোঝা যাচ্ছে, তাঁর হাতে আলাদিনের চেরাগ আছে! কোনো সমস্যাই সমস্যা নয়!
সাঁতার ফেডারেশনের এমন অবস্থা যে কথা বলারই লোক খুঁজে পাওয়া যায় না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মোস্তফা জানালেন, ‘রহমান সাহেব আমাদের বলেছেন, বোর্ড আনার টাকাটা অন্য খাতে চলে গেছে। কাজেই এখন আর বোর্ড আনা সম্ভব নয়। এভাবে একটা গেমস হতে পারে না। পুরোনো স্কোর বোর্ড দিয়ে কী আর এই যুগে কাজ চলে! আমরা খুবই হতাশ।’
সাঁতার ফেডারেশনের চাহিদা ছিল ওমেগা কোম্পানির আধুনিক স্কোর বোর্ড। যেটির দাম ৩ কোটি টাকার ওপরে। তবে ক্রীড়া পরিষদ দরপত্র দেওয়ার পর ঠিকাদার জানায়, তারা এএলজি কোম্পানির বোর্ড আনবে। এটার দাম ৬২ লাখ টাকা।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান আবদুর রহমানের দাবি, ‘তিন কোটি টাকা দিয়ে ওমেগা বোর্ড আনা সম্ভব নয়। অত টাকা সরকারের নেই। আমরা এএলজি আনার কথা বলার পর ফিনার অনুমোদন পাওয়া যাবে না দাবি করে ফেডারেশন আপত্তি জানায়। একটা সময় এই খাতের বরাদ্দ করা টাকার কিছু অংশ খরচ হয়ে যায় অন্য খাতে। এখন ফেডারেশন বলছে, এএলজি আনলেও নাকি চলবে। কিন্তু এখন তো আর সম্ভব নয়।’
কেন সম্ভব নয়? এই প্রশ্নে তাঁর কথা, ‘সময় কই!’ রহমানের দাবি, ‘আমরা ফেডারেশনের কাছে জানতে চেয়েছিলাম পুরোনো বোর্ডটা ঠিক করে দিলে চলবে তো? ফেডারেশন বলেছে, ঠিক আছে ওতেই চলবে। এখন এনএসসির দোষ দিয়ে তো লাভ নেই।’ ১৬ বছরের পুরোনো বোর্ডটা মেরামত করলেও অতীতে বহুবার এটি বিকল হয়ে পড়েছে এক-দু দিন পরই। এসএ গেমসের সময়ও সেটা হলে লজ্জার দায়ভার কে নেবে? রহমান এটাকে কোনো সমস্যাই মনে করেন না, ‘সমস্যা হবে না। বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ নিয়ে আসা হচ্ছে।’ রহমানের কথায় যা বোঝা যাচ্ছে, তাঁর হাতে আলাদিনের চেরাগ আছে! কোনো সমস্যাই সমস্যা নয়!
সাঁতার ফেডারেশনের এমন অবস্থা যে কথা বলারই লোক খুঁজে পাওয়া যায় না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মোস্তফা জানালেন, ‘রহমান সাহেব আমাদের বলেছেন, বোর্ড আনার টাকাটা অন্য খাতে চলে গেছে। কাজেই এখন আর বোর্ড আনা সম্ভব নয়। এভাবে একটা গেমস হতে পারে না। পুরোনো স্কোর বোর্ড দিয়ে কী আর এই যুগে কাজ চলে! আমরা খুবই হতাশ।’
No comments