মন্দার মধ্যেই রয়ে গেছে যুক্তরাজ্য
মন্দা থেকে উত্তরণের কোনো লক্ষণ মিলছে না যুক্তরাজ্যে। গত শুক্রবার দেশটির মোট দেশজ উত্পাদনের (জিডিপি) সর্বশেষ প্রান্তিকের যে হিসাব প্রকাশ করা হয়েছে, তা অর্থনীতির মন্দাক্রান্ত অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে।
জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি দশমিক ৪০ শতাংশ হারে সংকুচিত হয়েছে। ১৯৫৫ সালে প্রান্তিক প্রবৃদ্ধির হার হিসাব শুরু করার পর এ নিয়ে প্রথমবারের মতো টানা ছয় প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যে অর্থনীতি সংকুচিত হলো। সংকুচিত হওয়া মানে প্রবৃদ্ধির হার নেতিবাচক হয়ে পড়া।
অবশ্য এই হিসাবটিকে প্রাথমিক প্রাক্কলন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর তাই সংশোধিত হিসাবে এই হার পরিবর্তিত হতে পারে, এমনকি ইতিবাচক হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে।
অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার তথ্য প্রকাশের পর পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দরপতন ঘটেছে। ডলারের বিপরীতে ১ দশমিক ৭ শতাংশ কম প্রতি পাউন্ড হয়েছে ১ দশমিক ৫৩ ডলার। আর ইউরোর বিপরীতে ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমে হয়েছে ১ দশমিক শূন্য ৮ ইউরো।
প্রবৃদ্ধির এই নেতিবাচক চিত্র অনেকটাই অপ্রত্যাশিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মানি বা ফ্রান্সের মতো যুক্তরাজ্যও এবার প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরবে।
তবে সরকারি হিসাবে প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে মূলত সেবা খাতের নিম্নমুখী প্রবণতাকে দায়ী করা হয়েছে।
বার্ষিক হিসাবে অবশ্য যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে, যা আগের প্রান্তিকে এসে হ্রাস পেয়েছিল সাড়ে পাঁচ শতাংশ।
আগের প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) জিডিপি সংকোচনের হার ছিল দশমিক ৬০ শতাংশ। তার আগের প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) এ হার ছিল আড়াই শতাংশ, যা গত ছয় প্রান্তিকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
২০০৮ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধির হার ছিল দশমিক ৭০ শতাংশ। এরপর থেকে জিডিপিতে সংকোচন শুরু হয়। প্রবৃদ্ধি হয়ে পড়ে নেতিবাচক।
২০০৮ সালের এপ্রিল-জুন সময়কালে দশমিক ১০ শতাংশ হারে সংকোচন ঘটলে পরের প্রান্তিকে তা আরও কমে হয় দশমিক ৭০ শতাংশ। আর অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে আরও কমে হয় ১ দশমিক ৮ শতাংশ।
জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি দশমিক ৪০ শতাংশ হারে সংকুচিত হয়েছে। ১৯৫৫ সালে প্রান্তিক প্রবৃদ্ধির হার হিসাব শুরু করার পর এ নিয়ে প্রথমবারের মতো টানা ছয় প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যে অর্থনীতি সংকুচিত হলো। সংকুচিত হওয়া মানে প্রবৃদ্ধির হার নেতিবাচক হয়ে পড়া।
অবশ্য এই হিসাবটিকে প্রাথমিক প্রাক্কলন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর তাই সংশোধিত হিসাবে এই হার পরিবর্তিত হতে পারে, এমনকি ইতিবাচক হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে।
অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার তথ্য প্রকাশের পর পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দরপতন ঘটেছে। ডলারের বিপরীতে ১ দশমিক ৭ শতাংশ কম প্রতি পাউন্ড হয়েছে ১ দশমিক ৫৩ ডলার। আর ইউরোর বিপরীতে ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমে হয়েছে ১ দশমিক শূন্য ৮ ইউরো।
প্রবৃদ্ধির এই নেতিবাচক চিত্র অনেকটাই অপ্রত্যাশিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মানি বা ফ্রান্সের মতো যুক্তরাজ্যও এবার প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরবে।
তবে সরকারি হিসাবে প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে মূলত সেবা খাতের নিম্নমুখী প্রবণতাকে দায়ী করা হয়েছে।
বার্ষিক হিসাবে অবশ্য যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে, যা আগের প্রান্তিকে এসে হ্রাস পেয়েছিল সাড়ে পাঁচ শতাংশ।
আগের প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) জিডিপি সংকোচনের হার ছিল দশমিক ৬০ শতাংশ। তার আগের প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) এ হার ছিল আড়াই শতাংশ, যা গত ছয় প্রান্তিকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
২০০৮ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধির হার ছিল দশমিক ৭০ শতাংশ। এরপর থেকে জিডিপিতে সংকোচন শুরু হয়। প্রবৃদ্ধি হয়ে পড়ে নেতিবাচক।
২০০৮ সালের এপ্রিল-জুন সময়কালে দশমিক ১০ শতাংশ হারে সংকোচন ঘটলে পরের প্রান্তিকে তা আরও কমে হয় দশমিক ৭০ শতাংশ। আর অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে আরও কমে হয় ১ দশমিক ৮ শতাংশ।
No comments