আফগানিস্তানে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনী প্রচার শুরু- ভোট বয়কটের ডাক তালেবানের
আফগানিস্তানে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিতীয় দফার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচার শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে মুখোমুখি হচ্ছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। এরই মধ্যে নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়েছে তালেবান জঙ্গিরা।
প্রথম দফার নির্বাচনে কোনো প্রার্থীই ৫০ শতাংশ ভোট পাননি। যদিও প্রাথমিক ভোট গণনার পর বলা হয়েছিল, হামিদ কারজাই ৫৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু জাতিসংঘ প্যানেল বলেছে, দ্বিতীয় দফার নির্বাচন এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। কারজাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ বলেছেন, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া না হলে আগামী ৭ নভেম্বরের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন তিনি। আবদুল্লাহ আবদুল্লাহের একজন মুখপাত্র বলেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (আইইসি) থেকে পক্ষপাতদুষ্ট ব্যক্তিদের সরিয়ে দুই প্রার্থীর কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের বসাতে হবে।
আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত বলেছেন, প্রথম দফার নির্বাচনের চেয়ে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে কম অনিয়ম হবে, এটা আশা করার মতো যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে।
ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে রিচার্ড হলব্রুক বলেন, ‘এটা আশা করা যুক্তিসংগত যে বেশ কয়েকটি কারণে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে কম অনিয়ম হবে। প্রথমত, এবার প্রার্থী মাত্র দুজন। দ্বিতীয়ত, অভিজ্ঞতা একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক এবং তৃতীয়ত, নির্বাচন সফল করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে যাচ্ছে।’
কিন্তু আফগানিস্তানে জাতিসংঘ মিশনের প্রধান কাই আইদে স্বীকার করেছেন, জালিয়াতি পুরোপুরি নির্মূল করা যাবে না। তবে জালিয়াতির মাত্রা কমবে।
দ্য ইলেকশন কমপ্লেইন্টস কমিশন বলেছে, প্রথম দফার নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কয়েক হাজার নির্বাচনী কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করাসহ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়েছে তালেবান জঙ্গিরা। যাঁরা নির্বাচনে অংশ নেবেন, তাঁদের ওপর হামলার হুমকিও দিয়েছে তারা। বার্তা সংস্থার কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মার্কিন মদদপুষ্ট নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কেউ যাতে অংশ না নেন, সে জন্য সবাইকে আরও একবার অবহিত করছে দ্য ইসলামিক এমিরেট (আফগানিস্তান)। এই প্রক্রিয়া ভেস্তে দেওয়ার জন্য মুজাহিদরা পুরোপুরি প্রস্তুত। কেউ যদি নির্বাচনে অংশ নিয়ে হামলার শিকার হন, সে জন্য তাঁরা নিজেরাই দায়ী থাকবেন।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সরকারে যোগ দেওয়ার খবর প্রত্যাখ্যান করেছেন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, ‘প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে আমি কারজাইয়ের সরকার ছেড়ে গিয়েছিলাম। তারপর থেকে ওই সরকারে যোগ দিতে প্রলুব্ধ হইনি কখনো।’
প্রথম দফার নির্বাচনে কোনো প্রার্থীই ৫০ শতাংশ ভোট পাননি। যদিও প্রাথমিক ভোট গণনার পর বলা হয়েছিল, হামিদ কারজাই ৫৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু জাতিসংঘ প্যানেল বলেছে, দ্বিতীয় দফার নির্বাচন এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। কারজাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ বলেছেন, নির্বাচনী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া না হলে আগামী ৭ নভেম্বরের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন তিনি। আবদুল্লাহ আবদুল্লাহের একজন মুখপাত্র বলেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (আইইসি) থেকে পক্ষপাতদুষ্ট ব্যক্তিদের সরিয়ে দুই প্রার্থীর কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের বসাতে হবে।
আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত বলেছেন, প্রথম দফার নির্বাচনের চেয়ে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে কম অনিয়ম হবে, এটা আশা করার মতো যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে।
ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে রিচার্ড হলব্রুক বলেন, ‘এটা আশা করা যুক্তিসংগত যে বেশ কয়েকটি কারণে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে কম অনিয়ম হবে। প্রথমত, এবার প্রার্থী মাত্র দুজন। দ্বিতীয়ত, অভিজ্ঞতা একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক এবং তৃতীয়ত, নির্বাচন সফল করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে যাচ্ছে।’
কিন্তু আফগানিস্তানে জাতিসংঘ মিশনের প্রধান কাই আইদে স্বীকার করেছেন, জালিয়াতি পুরোপুরি নির্মূল করা যাবে না। তবে জালিয়াতির মাত্রা কমবে।
দ্য ইলেকশন কমপ্লেইন্টস কমিশন বলেছে, প্রথম দফার নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কয়েক হাজার নির্বাচনী কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করাসহ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়েছে তালেবান জঙ্গিরা। যাঁরা নির্বাচনে অংশ নেবেন, তাঁদের ওপর হামলার হুমকিও দিয়েছে তারা। বার্তা সংস্থার কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মার্কিন মদদপুষ্ট নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কেউ যাতে অংশ না নেন, সে জন্য সবাইকে আরও একবার অবহিত করছে দ্য ইসলামিক এমিরেট (আফগানিস্তান)। এই প্রক্রিয়া ভেস্তে দেওয়ার জন্য মুজাহিদরা পুরোপুরি প্রস্তুত। কেউ যদি নির্বাচনে অংশ নিয়ে হামলার শিকার হন, সে জন্য তাঁরা নিজেরাই দায়ী থাকবেন।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সরকারে যোগ দেওয়ার খবর প্রত্যাখ্যান করেছেন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, ‘প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে আমি কারজাইয়ের সরকার ছেড়ে গিয়েছিলাম। তারপর থেকে ওই সরকারে যোগ দিতে প্রলুব্ধ হইনি কখনো।’
No comments