ফিলিস্তিনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন আব্বাস
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস আগামী ২৪ জানুয়ারি ফিলিস্তিনে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। গত শুক্রবার এ ব্যাপারে একটি সরকারি নির্দেশ জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আব্বাসের কার্যালয়। তবে এই ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করেছে গাজা নিয়ন্ত্রণকারী বিরোধী পক্ষ হামাস। আব্বাসের এই ঘোষণাকে অবৈধ ও অসাংবিধানিক হিসেবে অভিহিত করেছে তারা।
আব্বাসের জারি করা ওই আদেশে জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনি নাগরিকদের আগামী ২৪ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। আদেশে ফিলিস্তিনের নির্বাচন কমিটিকে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
চলতি বছরের শুরুতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে আব্বাসের মেয়াদ শেষ হয়। বিশ্লেষকদের ধারণা, একটি মতৈক্যের চুক্তিতে আসার ব্যাপারে হামাসের ওপর চাপ তৈরি করার জন্যই এই ঘোষণা দিলেন আব্বাস। ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে সর্বশেষ নির্বাচনে অপ্রত্যাশিতভাবে আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফাতাহকে পরাজিত করে হামাস। রামাল্লায় আব্বাসের সহযোগী ও তাঁর ফাতাহ দলের প্রভাবাশালী এক নেতা বলেছেন, মিশরের মধ্যস্থতা সত্ত্বেও গত এক বছরে হামাস ও ফাতাহ একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে না পারায় এই নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন আব্বাস। মিশরের মধ্যস্থতায় প্রস্তাবিত মতৈক্যের চুক্তিতে ফাতাহ পূর্ণ সম্মতি জানালেও এতে সই করার ব্যাপারে সময় চেয়েছে হামাস।
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় হামাসের মুখপাত্র ফাওজি বারহাম বলেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে আব্বাসের মেয়াদ শেষ হয়েছে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার অধিকার তাঁর নেই।
আব্বাসের কোনো সুস্পষ্ট উত্তরসূরি ঠিক না হওয়ায় তিনিই নির্বাচনে দলের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রেসিডেন্ট পদে আবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। গাজায় ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ। অন্যদিকে পশ্চিম তীরে বাস করে ২৫ লাখ। গাজার পূর্ণ অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন হলে ফিলিস্তিনির দুই অংশে কার্যত দুই বৈরী শক্তি ক্ষমতাচর্চা শুরু করবে।
শান্তির জন্য নেতানিয়াহুর শর্ত: মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসরায়েলকে একটি ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার শর্তের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মার্কিন পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের সংকট সমাধানের জন্য ইসরায়েলকে একটি ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে ফিলিস্তিনকে। ইসরায়েল যেকোনো ইহুদি ধর্ম্বাবলম্বীর মাতৃভূমি।
আব্বাসের জারি করা ওই আদেশে জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনি নাগরিকদের আগামী ২৪ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। আদেশে ফিলিস্তিনের নির্বাচন কমিটিকে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
চলতি বছরের শুরুতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে আব্বাসের মেয়াদ শেষ হয়। বিশ্লেষকদের ধারণা, একটি মতৈক্যের চুক্তিতে আসার ব্যাপারে হামাসের ওপর চাপ তৈরি করার জন্যই এই ঘোষণা দিলেন আব্বাস। ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে সর্বশেষ নির্বাচনে অপ্রত্যাশিতভাবে আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফাতাহকে পরাজিত করে হামাস। রামাল্লায় আব্বাসের সহযোগী ও তাঁর ফাতাহ দলের প্রভাবাশালী এক নেতা বলেছেন, মিশরের মধ্যস্থতা সত্ত্বেও গত এক বছরে হামাস ও ফাতাহ একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে না পারায় এই নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন আব্বাস। মিশরের মধ্যস্থতায় প্রস্তাবিত মতৈক্যের চুক্তিতে ফাতাহ পূর্ণ সম্মতি জানালেও এতে সই করার ব্যাপারে সময় চেয়েছে হামাস।
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় হামাসের মুখপাত্র ফাওজি বারহাম বলেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে আব্বাসের মেয়াদ শেষ হয়েছে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার অধিকার তাঁর নেই।
আব্বাসের কোনো সুস্পষ্ট উত্তরসূরি ঠিক না হওয়ায় তিনিই নির্বাচনে দলের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রেসিডেন্ট পদে আবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। গাজায় ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ। অন্যদিকে পশ্চিম তীরে বাস করে ২৫ লাখ। গাজার পূর্ণ অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন হলে ফিলিস্তিনির দুই অংশে কার্যত দুই বৈরী শক্তি ক্ষমতাচর্চা শুরু করবে।
শান্তির জন্য নেতানিয়াহুর শর্ত: মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসরায়েলকে একটি ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার শর্তের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মার্কিন পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের সংকট সমাধানের জন্য ইসরায়েলকে একটি ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে ফিলিস্তিনকে। ইসরায়েল যেকোনো ইহুদি ধর্ম্বাবলম্বীর মাতৃভূমি।
No comments