মাওবাদীদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযান চালাতে পারে ভারত
সম্প্রতি জ্যেষ্ঠ মাওবাদী নেতা কোপাদ গান্ধীকে গ্রেপ্তারের পর ভারতজুড়ে মাওবাদী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযান শুরুর বিষয়টি বিবেচনা করছে মনমোহন সরকার।
ভারতীয় সরকারের একটি সূত্র জানায়, মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে বিশেষ বাহিনী ব্যবহারের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। কিন্তু এ ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে এ ধরনের কৌশলের কারণে নেতিবাচক কোনো প্রভাব পড়বে কি না, সে বিষয়টি মূল্যায়ন করে দেখছে সরকার। সূত্র বলেছে, যদি এ কৌশলের কারণে সাধারণ আদিবাসীরা মারা যায়, তাহলে সমস্যা হবে।
সম্প্রতি আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি এ ম্যাকক্রিস্টালের দেওয়া প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ওই সূত্র। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে তালেবানদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বেসামরিক লোকের হতাহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কারণ হচ্ছে, মার্কিন ও জোট বাহিনীর বিমানশক্তি ব্যবহার।
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে সূত্রটি বলেছে, মাওবাদী সহিংসতার প্রতি গুরুত্ব দিতে ইচ্ছুক নয় সংবাদমাধ্যমগুলো। সূত্রের দাবি, ‘মাওবাদীরা ভয়াবহ সহিংসতা চালালেও তার বিরুদ্ধে খুব সামান্যই প্রতিবাদ জানানো হয়। যখন কোপাদ গান্ধীকে গ্রেপ্তার করা হয়, তখন বুদ্ধিজীবীরা তার পক্ষ নিলেন। কিন্তু মাওবাদীদের হাতে যখন আদিবাসীরা মারা যায়, তখন বুদ্ধিজীবী ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো নিশ্চুপ থাকে।’
মাওবাদীদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সূত্রটি বলেছে, ‘মাওবাদীদের পক্ষ থেকে আলোচনার কোনো প্রস্তাব নেই। এবং আমরা নিশ্চিত নই, সংলাপ কোনো কাজে লাগবে কি না।’
মাওবাদীদের দমনে ছত্তিশগড় রাজ্য সরকারের নেওয়া ‘সালওয়া জুদুম’ নামের একটি বাহিনীর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ওই সূত্র। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর জন্য এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে আদিবাসীদের। কিন্তু এ বাহিনীর হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার আদিবাসী। সালওয়া জুদুমের কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে সুপ্রিম কোর্টেও। তবে সূত্রটি বলেছে, ‘আমরা মনে করছি, সালওয়া জুদুম একটি সত্যিকারের গণআন্দোলন। তাদের কারণে মাওবাদীরা ভীত।’
ভারতীয় সরকারের একটি সূত্র জানায়, মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে বিশেষ বাহিনী ব্যবহারের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। কিন্তু এ ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে এ ধরনের কৌশলের কারণে নেতিবাচক কোনো প্রভাব পড়বে কি না, সে বিষয়টি মূল্যায়ন করে দেখছে সরকার। সূত্র বলেছে, যদি এ কৌশলের কারণে সাধারণ আদিবাসীরা মারা যায়, তাহলে সমস্যা হবে।
সম্প্রতি আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি এ ম্যাকক্রিস্টালের দেওয়া প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ওই সূত্র। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে তালেবানদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বেসামরিক লোকের হতাহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কারণ হচ্ছে, মার্কিন ও জোট বাহিনীর বিমানশক্তি ব্যবহার।
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে সূত্রটি বলেছে, মাওবাদী সহিংসতার প্রতি গুরুত্ব দিতে ইচ্ছুক নয় সংবাদমাধ্যমগুলো। সূত্রের দাবি, ‘মাওবাদীরা ভয়াবহ সহিংসতা চালালেও তার বিরুদ্ধে খুব সামান্যই প্রতিবাদ জানানো হয়। যখন কোপাদ গান্ধীকে গ্রেপ্তার করা হয়, তখন বুদ্ধিজীবীরা তার পক্ষ নিলেন। কিন্তু মাওবাদীদের হাতে যখন আদিবাসীরা মারা যায়, তখন বুদ্ধিজীবী ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো নিশ্চুপ থাকে।’
মাওবাদীদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সূত্রটি বলেছে, ‘মাওবাদীদের পক্ষ থেকে আলোচনার কোনো প্রস্তাব নেই। এবং আমরা নিশ্চিত নই, সংলাপ কোনো কাজে লাগবে কি না।’
মাওবাদীদের দমনে ছত্তিশগড় রাজ্য সরকারের নেওয়া ‘সালওয়া জুদুম’ নামের একটি বাহিনীর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ওই সূত্র। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর জন্য এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে আদিবাসীদের। কিন্তু এ বাহিনীর হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার আদিবাসী। সালওয়া জুদুমের কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে সুপ্রিম কোর্টেও। তবে সূত্রটি বলেছে, ‘আমরা মনে করছি, সালওয়া জুদুম একটি সত্যিকারের গণআন্দোলন। তাদের কারণে মাওবাদীরা ভীত।’
No comments