সেমিফাইনালের আশা বেঁচে থাকল স্মিথদের
সেই একই উইকেট। দিনদুয়েক আগে এখানেই ব্যাট হাতে ঝড় তুলেছিলেন দিলশান-জয়াবর্ধনেরা। সেই উইকেটকেই কাল চরিত্র বদলে দেখা গেল ভিন্ন রূপে। শুরুতে বাড়তি গতি ও বাউন্স পেলেন পেসাররা। পুরোনো বলে স্পিনাররা পেলেন বাড়তি টার্ন ও বাউন্স। উইকেটের সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে নিউজিল্যান্ডকে ২১৪ রানেই বেঁধে ফেলল দক্ষিণ আফ্রিকা। এর পর ব্যাটসম্যানদের সাবধানী ব্যাটিংয়ে বাঁচা-মরার লড়াইটা ৫ উইকেটে জিতে স্বাগতিকেরা বাঁচিয়ে রাখতে পারল সেমিফাইনালের আশা।
উইকেট সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল, কিন্তু সেটিকে কাজে লাগানোর পুরো কৃতিত্ব প্রোটিয়া বোলারদের। প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানদের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়া বোলাররা কাল দারুণভাবে ফিরে এসেছেন। এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন দলের সর্বকনিষ্ঠ ও অনভিজ্ঞ ওয়েইন পারনেল। জেসি রাইডার ও মার্টিন গাপটিলের প্রথম দুটি উইকেটই নিয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। এর পর ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট নিয়ে কিউইদের ইনিংস থামিয়ে দিয়েছেন প্রত্যাশারও আগে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই পেয়েছিলেন ৪ উইকেট, ২০ বছর বয়সী পেসার ৫ উইকেটের দেখা পেলেন ষষ্ঠ ম্যাচেই।
৪৫তম ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩, নিউজিল্যান্ডের দৃষ্টি আড়াই শর দিকেই থাকার কথা। কিন্তু ১৮ বলের এক ঝড়ে কিউই ইনিংসটাকে টালমাটাল করে দেন স্টেইন-পারনেল জুটি। দুজন পাঁচ উইকেট ভাগাভাগি করে নেওয়ায় ১৩ বল আগেই অলআউট নিউজিল্যান্ড। কিউই ইনিংসের একমাত্র হাফ সেঞ্চুরি রস টেলরের (৭২)। এমনিতে আক্রমণাত্মক টেলর কাল ৫০ পূর্ণ করতে বল খেলেছেন ৯০টি। এর পর অবশ্য হাত খুলে খেলতে শুরু করেছিলেন, কিন্তু পারনেলে কাটা পড়ে ইনিংসটাকে পূর্ণতা দিতে পারেননি।
গ্রান্ট এলিয়টকে নিয়ে কিউই ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিও গড়েছিলেন টেলর। ৭১ রানের জুটিটি ভাঙেন রোয়েলফ ফন ডার মারউই। স্কোরকার্ড বলছে প্রোটিয়াদের সেরা বোলার পারনেল, কিন্তু ম্যাচ যাঁরা দেখেছেন তাঁরা জানেন, সেরা বোলার আসলে ছিলেন ফন ডার মারউই। টানা দুই ওভারে ইলিয়ট ও ব্রুমকে আউট করেছেন বলেই নয়, এই বাঁহাতি স্পিনারের টার্ন ও বাউন্সে অনেকবারই নাকাল হতে হয়েছে রস টেলরদের।
২২ রানে গ্রায়েম স্মিথকে (৭) হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়ে স্বাগতিকদের এগিয়ে নিয়ে যান আমলা ও ক্যালিস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়েছে প্রোটিয়াদেরও, তবে ছোট অথচ কার্যকর কয়েকটি জুটিতে কখনোই মনে হয়নি ম্যাচ হারতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে ১৯তম হাফ সেঞ্চুরি করে ৫৩ বল আগেই দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন এবি ডি ভিলিয়ার্স (৭০)।
উইকেট সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল, কিন্তু সেটিকে কাজে লাগানোর পুরো কৃতিত্ব প্রোটিয়া বোলারদের। প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানদের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়া বোলাররা কাল দারুণভাবে ফিরে এসেছেন। এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন দলের সর্বকনিষ্ঠ ও অনভিজ্ঞ ওয়েইন পারনেল। জেসি রাইডার ও মার্টিন গাপটিলের প্রথম দুটি উইকেটই নিয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। এর পর ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট নিয়ে কিউইদের ইনিংস থামিয়ে দিয়েছেন প্রত্যাশারও আগে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই পেয়েছিলেন ৪ উইকেট, ২০ বছর বয়সী পেসার ৫ উইকেটের দেখা পেলেন ষষ্ঠ ম্যাচেই।
৪৫তম ওভারে ৫ উইকেটে ২০৩, নিউজিল্যান্ডের দৃষ্টি আড়াই শর দিকেই থাকার কথা। কিন্তু ১৮ বলের এক ঝড়ে কিউই ইনিংসটাকে টালমাটাল করে দেন স্টেইন-পারনেল জুটি। দুজন পাঁচ উইকেট ভাগাভাগি করে নেওয়ায় ১৩ বল আগেই অলআউট নিউজিল্যান্ড। কিউই ইনিংসের একমাত্র হাফ সেঞ্চুরি রস টেলরের (৭২)। এমনিতে আক্রমণাত্মক টেলর কাল ৫০ পূর্ণ করতে বল খেলেছেন ৯০টি। এর পর অবশ্য হাত খুলে খেলতে শুরু করেছিলেন, কিন্তু পারনেলে কাটা পড়ে ইনিংসটাকে পূর্ণতা দিতে পারেননি।
গ্রান্ট এলিয়টকে নিয়ে কিউই ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিও গড়েছিলেন টেলর। ৭১ রানের জুটিটি ভাঙেন রোয়েলফ ফন ডার মারউই। স্কোরকার্ড বলছে প্রোটিয়াদের সেরা বোলার পারনেল, কিন্তু ম্যাচ যাঁরা দেখেছেন তাঁরা জানেন, সেরা বোলার আসলে ছিলেন ফন ডার মারউই। টানা দুই ওভারে ইলিয়ট ও ব্রুমকে আউট করেছেন বলেই নয়, এই বাঁহাতি স্পিনারের টার্ন ও বাউন্সে অনেকবারই নাকাল হতে হয়েছে রস টেলরদের।
২২ রানে গ্রায়েম স্মিথকে (৭) হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়ে স্বাগতিকদের এগিয়ে নিয়ে যান আমলা ও ক্যালিস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়েছে প্রোটিয়াদেরও, তবে ছোট অথচ কার্যকর কয়েকটি জুটিতে কখনোই মনে হয়নি ম্যাচ হারতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে ১৯তম হাফ সেঞ্চুরি করে ৫৩ বল আগেই দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন এবি ডি ভিলিয়ার্স (৭০)।
No comments