পাঞ্জাব সীমান্ত সুরক্ষিত করছে পাকিস্তান, রোবটিক ট্যাংক পরীক্ষা by অজয় সুরা
ভারেতের
সঙ্গে পাঞ্জাব প্রদেশের সীমান্তে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে জোরদার
করছে পাকিস্তান। সেখানে বাঙ্কার মেরামত, প্রতিরক্ষা অবস্থান তৈরি, রুমের
মতো কাঠামো, আউটপোস্ট টাওয়ার ও রিং বুন্ধ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে ভারতীয়
গোয়েন্দা সূত্রগুলো উল্লেখ করেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়মিত সেনা ও রেঞ্জার্সের সদস্যরা এসব কাজে নিয়োজিত রয়েছে। সম্প্রতি পাঞ্জাবে অনুষ্ঠিত গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর এক যৌথ বৈঠকে পাকিস্তানের এই তৎপরতা নিয়ে আলোচনাও করা হয়েছে।
পাকিস্তান সীমান্তের ওপারে অসংখ্য উড়ন্ত বস্তু দেখতে পেয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। এগুলোকে ড্রোন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০১৮ সালে পাঞ্জাব ফ্রন্টিয়ারে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ ধরনের ৩৫টি তৎপরতা চিহ্নিত করে। এ ধরনের তৎপরতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় অমৃৎসর সেক্টরে।
সীমান্তে বিপুল সংখ্যক উড়ন্ত বস্তু
গুরুদাসপুর, ফিরোজাবাদ ও ফাজিলকা সেক্টরের ওপারে এসব বস্তু উড়তে দেখা গেছে। এসব সীমান্তে পাহারা দেয় বিএসএফ।
সীমান্তে পাকিস্তানের তৎপরতা সম্পর্কিত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়, পাকিস্তানের তৎপরতা অব্যাহতভাবে চলছে এবং তারা সীমান্তে প্রতিরক্ষা কাঠামো নির্মাণ করছে। তবে তাদের তৎপরতা ও প্রস্তুতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরাও নিজেদের প্রস্তুত করছি।
ভারতীয় গোয়েন্দা ভাষ্যে আরো বলা হয়, সীমান্তে দুর্বৃত্তরা ধরা পড়ার আশংকায় যোগাযোগের প্রাচীন পদ্ধতি ব্যবহার করছে। স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করা হতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নিরাপত্তা বাহিনীকে সতর্ক করে দিয়েছে। অমৃৎসর, গুরুদাসপুর ও ফাজিলকা সীমান্তে এ ধরনের যন্ত্র ব্যবহৃত হতে দেখেছে সংস্থাগুলো।
রোবটিক ট্যাংকের ব্যাপারে হুশিয়ারি
সীমান্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী রোবটিক ট্যাংকের পরীক্ষা চালিয়েছে বলে নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা উৎপাদন বিভাগ এই ক্ষুদ্র আকারের ট্যাংকগুলো তৈরি করেছে। করাচির মিলার সেনানিবাসের ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ ধরনের রোবটিক ট্যাংকের পরীক্ষা চালায় পাকিস্তান। দেশটির সেনাবহিনী প্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার তত্ত্বাবধানে ওই পরীক্ষা চালানো হয়।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়মিত সেনা ও রেঞ্জার্সের সদস্যরা এসব কাজে নিয়োজিত রয়েছে। সম্প্রতি পাঞ্জাবে অনুষ্ঠিত গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর এক যৌথ বৈঠকে পাকিস্তানের এই তৎপরতা নিয়ে আলোচনাও করা হয়েছে।
পাকিস্তান সীমান্তের ওপারে অসংখ্য উড়ন্ত বস্তু দেখতে পেয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। এগুলোকে ড্রোন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০১৮ সালে পাঞ্জাব ফ্রন্টিয়ারে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ ধরনের ৩৫টি তৎপরতা চিহ্নিত করে। এ ধরনের তৎপরতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় অমৃৎসর সেক্টরে।
সীমান্তে বিপুল সংখ্যক উড়ন্ত বস্তু
গুরুদাসপুর, ফিরোজাবাদ ও ফাজিলকা সেক্টরের ওপারে এসব বস্তু উড়তে দেখা গেছে। এসব সীমান্তে পাহারা দেয় বিএসএফ।
সীমান্তে পাকিস্তানের তৎপরতা সম্পর্কিত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়, পাকিস্তানের তৎপরতা অব্যাহতভাবে চলছে এবং তারা সীমান্তে প্রতিরক্ষা কাঠামো নির্মাণ করছে। তবে তাদের তৎপরতা ও প্রস্তুতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরাও নিজেদের প্রস্তুত করছি।
ভারতীয় গোয়েন্দা ভাষ্যে আরো বলা হয়, সীমান্তে দুর্বৃত্তরা ধরা পড়ার আশংকায় যোগাযোগের প্রাচীন পদ্ধতি ব্যবহার করছে। স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করা হতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নিরাপত্তা বাহিনীকে সতর্ক করে দিয়েছে। অমৃৎসর, গুরুদাসপুর ও ফাজিলকা সীমান্তে এ ধরনের যন্ত্র ব্যবহৃত হতে দেখেছে সংস্থাগুলো।
রোবটিক ট্যাংকের ব্যাপারে হুশিয়ারি
সীমান্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী রোবটিক ট্যাংকের পরীক্ষা চালিয়েছে বলে নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা উৎপাদন বিভাগ এই ক্ষুদ্র আকারের ট্যাংকগুলো তৈরি করেছে। করাচির মিলার সেনানিবাসের ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ ধরনের রোবটিক ট্যাংকের পরীক্ষা চালায় পাকিস্তান। দেশটির সেনাবহিনী প্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার তত্ত্বাবধানে ওই পরীক্ষা চালানো হয়।
No comments