পাকিস্তান নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত হলো নতুন মেরিটাইম পেট্রল এয়ারক্রাফট
পাকিস্তান
নৌবাহিনীকে দ্বিতীয় এয়ারক্রাফট সরবরাহ করেছে রাইনল্যান্ড এয়ার সার্ভিস
(আরএএস)। আরএএস ৭২-সি ইগল নামে পরিচিত এই এয়ারক্রাফট হচ্ছে পাকিস্তান
নৌবাহিনীর জন্য একটি আধুনিক মেরিটাইম পেট্রল এয়ারক্রাফট বহর তৈরির
প্রচেষ্টার অংশ। ২০১৫ সালে এ ব্যাপারে আরএএসের সঙ্গে পাকিস্তানের একটি
বহুবছর মেয়াদি চুক্তি সই হয়। প্রথম বিমানটি ২০১৮ সালের জুনে আনুষ্ঠানিকভাবে
পাকিস্তানের কাছে হস্তান্তর করা হয়। দ্বিতীয় বিমানটি গত মাসে প্যারিস
এয়ারশোতে প্রদর্শনীর পর পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয়া হয়।
জার্মানিতে আরএএসের সদরদফতরে আয়োজিত এক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কোম্পানির স্পেশাল মিশন ডিভিশনের পরিচালক নিকোলাওস মারভিকিস বলেন: পাকিস্তান নৌবাহিনী দ্বিতীয় আরএএস ৭২ এমএপি’র সরবরাহ গ্রহণ করেছে। দেশটি আরএএসের সর্বশেষ প্রজন্মের এয়ারবোর্ন প্লাটফর্ম ও এরোডাটা’র মিশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের অধিকারী হয়েছে। এই সিস্টেম সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধের উপযুক্ত। বিমানটি একটি ব্যয়সাশ্রয়ী টুইন-ইঞ্জিন টারবো প্রপ এটিআর ৭২ প্লাটফর্ম।
মারভিকিস আরো বলেন, অপারেশনে থাকা আমাদের দুটি আরএএস ৭২ আমাদের গ্রাহককে কৌশলগত সামুদ্রিক আধিপত্য দিচ্ছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে এবং অপারেটরদের কাছ থেকে পাওয়া ফিডব্যাকের ভিত্তিতে আমরা স্পষ্টভাবে দাবি করতে পারি যে এই কর্মসূচি পাকিস্তান নৌবাহিনীর সামর্থ্য অনেক বৃদ্ধি করেছে।
বিমানে থাকা বহু সংখ্যক স্টেট অব আর্ট সেন্সরের মাধ্যমে অপারেটররা সাগরপৃষ্ঠ ও তলদেশের স্পর্শকাতর টার্গেট সনাক্ত ও চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি বিমানে সংগৃহীত সব তথ্য রিয়েল টাইমে ডেডিকেটেড কমান্ড সেন্টারে পৌছে যাবে।
শুধু সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধ বা সমুদ্রে টহলই নয় আরএএস ৭২ মাল্টিরোল এয়ারক্রাফটগুলো তল্লাসি ও উদ্ধার এবং অন্যান্য মানবিক অপারেশনেও অংশ নিতে পারবে।
জার্মানিতে আরএএসের সদরদফতরে আয়োজিত এক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কোম্পানির স্পেশাল মিশন ডিভিশনের পরিচালক নিকোলাওস মারভিকিস বলেন: পাকিস্তান নৌবাহিনী দ্বিতীয় আরএএস ৭২ এমএপি’র সরবরাহ গ্রহণ করেছে। দেশটি আরএএসের সর্বশেষ প্রজন্মের এয়ারবোর্ন প্লাটফর্ম ও এরোডাটা’র মিশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের অধিকারী হয়েছে। এই সিস্টেম সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধের উপযুক্ত। বিমানটি একটি ব্যয়সাশ্রয়ী টুইন-ইঞ্জিন টারবো প্রপ এটিআর ৭২ প্লাটফর্ম।
মারভিকিস আরো বলেন, অপারেশনে থাকা আমাদের দুটি আরএএস ৭২ আমাদের গ্রাহককে কৌশলগত সামুদ্রিক আধিপত্য দিচ্ছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে এবং অপারেটরদের কাছ থেকে পাওয়া ফিডব্যাকের ভিত্তিতে আমরা স্পষ্টভাবে দাবি করতে পারি যে এই কর্মসূচি পাকিস্তান নৌবাহিনীর সামর্থ্য অনেক বৃদ্ধি করেছে।
বিমানে থাকা বহু সংখ্যক স্টেট অব আর্ট সেন্সরের মাধ্যমে অপারেটররা সাগরপৃষ্ঠ ও তলদেশের স্পর্শকাতর টার্গেট সনাক্ত ও চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি বিমানে সংগৃহীত সব তথ্য রিয়েল টাইমে ডেডিকেটেড কমান্ড সেন্টারে পৌছে যাবে।
শুধু সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধ বা সমুদ্রে টহলই নয় আরএএস ৭২ মাল্টিরোল এয়ারক্রাফটগুলো তল্লাসি ও উদ্ধার এবং অন্যান্য মানবিক অপারেশনেও অংশ নিতে পারবে।
No comments