ডয়েচে ব্যাংক: ১৮ হাজার কর্মীর ছাটাই শুরু
ইক্যুইটি
সেলস ও ট্রেডিং খাতে নিয়োজিত ১৮ হাজার কর্মীর চাকরি ছাটাই শুরু করেছে
ডয়েচে ব্যাংক। গত সোমবার থেকে ছাটাই শুরু হয়েছে। এর আগে রোববার এক ঘোষণায়
ছাটাইয়ের বিষয়টি জানিয়েছিল ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ব্যাংকটির লন্ডন, নিউ ইয়র্ক ও
টোকিও শাখার কর্মীদের জানিয়ে দেয়া হয় যে, তাদের চাকরি থাকছে না। এ খবর
দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, সোমবার লন্ডনের বহু কর্মীর ব্যাংকে প্রবেশাধিকার বাতিল করে দেয়া হয়। কাজে যাওয়া থেকে বিরত থাকেন অনেকেই। ব্যাংকটির এক মুখপাত্র জানিয়েছে, নিজেদের ব্যবসাকে নতুন করে গড়ে তুলতেই এই ছাটাই করা হচ্ছে। ব্যাংকের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।
তাদের বিনিয়োগ ব্যাংকিং বাণিজ্য সংকুচিত করে ব্যাংকটিকে আরো কার্যক্ষম ও শক্তিশালী করে তোলা হবে।
ডয়েচে ব্যাংকের লন্ডন শাখায় প্রায় ৮ হাজার কর্মী নিয়োজিত আছেন। চাকরি ছাটাইয়ের প্রভাব সেখানে কীভাবে পড়বে সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এদিকে, ব্যাংকটির ট্রেডিং খাতের বেশিরভাগ কাজই সম্পন্ন হয় হংকংয়ে। এই ছাটাই সেখানে কিরকম প্রভাব ফেলবে সে বিষয়েও কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
রয়টার্স জানিয়েছে, বেশ কয়েক বছর ধরে ইক্যুইটি সেলস ও ট্রেডিং নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে ডয়েচে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। নিজেদের ব্যবসাকে নতুন করে গড়ে তুলতে এর আগেও একাধিকবার পদক্ষেপ নিয়েছে তারা। এপ্রিলে প্রতিদ্বনন্দ্বী কমার্স ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণ সংক্রান্ত একটি আলোচনা ব্যর্থ হয় তাদের। এরপর প্রতিষ্ঠানটিকে পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ব্যাংকে প্রধান নির্বাহী ক্রিস্টিয়ান সেওয়িং জানিয়েছেন, এই ছাটাই খুবই বেদনাদায়ক, কিন্তু ব্যাংকটির সাফল্য নিশ্চিত করতে অনিবার্য। সোমবার শেয়ার বাজারে ব্যাংকটি ৫ শতাংশ দরপতনের সম্মুখীন হয়েছে। চাকরি ছাটাইয়ের খবরে চমকে গেছেন অনেক বিনিয়োগকারীই।
ডয়েচে ব্যাংক জানিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে তাদের কর্মীর সংখ্যা ৭৪ হাজারে নামিয়ে আনবে তারা। এতে তাদের লোকসান হবে ৮৩০ কোটি ডলার। আগামী তিন বছর ধরে নতুন সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাবে ব্যাংকটি। ব্যাংকটির এক মুখপাত্র জানান, আমরা আমাদের ব্যবসাটিকে গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা ভিত্তিতে সাজানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বিশ্বজুড়ে কোম্পানিগুলোকে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সহায়তা দেয়ার জন্য অর্থায়ন ও ট্রেজারিতে বিশেষায়িত একটি ডেডিকেটেড কর্পোরেট ব্যাংক স্থাপন করছি আমরা। ডয়েচে ব্যাংক আন্তর্জাতিক ব্যাংক হয়েই থাকবে। আমাদের গ্রাহকরা তাই চান।
এদিকে, ব্যাংকের পুনর্গঠন পরিকল্পনার স্বার্থে পদত্যাগ করতে হচ্ছে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের একাধিক সদস্যকেও। ব্যাংকটির প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সিলভি ম্যাথেরাট ও প্রাাইভেট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান ফ্রাংক স্ট্রস ৩১ জুলাই বিদায় নিচ্ছেন। চাকরি ছাড়ছেন ব্যাংকটির এক শীর্ষ কর্মকর্তাও। শুক্রবার এক ঘোষণায় ব্যাংকটি জানিয়েছে, তাদের বিনিয়োগ খাতের প্রধান গার্থ রিচি।
খবরে বলা হয়, সোমবার লন্ডনের বহু কর্মীর ব্যাংকে প্রবেশাধিকার বাতিল করে দেয়া হয়। কাজে যাওয়া থেকে বিরত থাকেন অনেকেই। ব্যাংকটির এক মুখপাত্র জানিয়েছে, নিজেদের ব্যবসাকে নতুন করে গড়ে তুলতেই এই ছাটাই করা হচ্ছে। ব্যাংকের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।
তাদের বিনিয়োগ ব্যাংকিং বাণিজ্য সংকুচিত করে ব্যাংকটিকে আরো কার্যক্ষম ও শক্তিশালী করে তোলা হবে।
ডয়েচে ব্যাংকের লন্ডন শাখায় প্রায় ৮ হাজার কর্মী নিয়োজিত আছেন। চাকরি ছাটাইয়ের প্রভাব সেখানে কীভাবে পড়বে সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এদিকে, ব্যাংকটির ট্রেডিং খাতের বেশিরভাগ কাজই সম্পন্ন হয় হংকংয়ে। এই ছাটাই সেখানে কিরকম প্রভাব ফেলবে সে বিষয়েও কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
রয়টার্স জানিয়েছে, বেশ কয়েক বছর ধরে ইক্যুইটি সেলস ও ট্রেডিং নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে ডয়েচে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। নিজেদের ব্যবসাকে নতুন করে গড়ে তুলতে এর আগেও একাধিকবার পদক্ষেপ নিয়েছে তারা। এপ্রিলে প্রতিদ্বনন্দ্বী কমার্স ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণ সংক্রান্ত একটি আলোচনা ব্যর্থ হয় তাদের। এরপর প্রতিষ্ঠানটিকে পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ব্যাংকে প্রধান নির্বাহী ক্রিস্টিয়ান সেওয়িং জানিয়েছেন, এই ছাটাই খুবই বেদনাদায়ক, কিন্তু ব্যাংকটির সাফল্য নিশ্চিত করতে অনিবার্য। সোমবার শেয়ার বাজারে ব্যাংকটি ৫ শতাংশ দরপতনের সম্মুখীন হয়েছে। চাকরি ছাটাইয়ের খবরে চমকে গেছেন অনেক বিনিয়োগকারীই।
ডয়েচে ব্যাংক জানিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে তাদের কর্মীর সংখ্যা ৭৪ হাজারে নামিয়ে আনবে তারা। এতে তাদের লোকসান হবে ৮৩০ কোটি ডলার। আগামী তিন বছর ধরে নতুন সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাবে ব্যাংকটি। ব্যাংকটির এক মুখপাত্র জানান, আমরা আমাদের ব্যবসাটিকে গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা ভিত্তিতে সাজানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বিশ্বজুড়ে কোম্পানিগুলোকে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সহায়তা দেয়ার জন্য অর্থায়ন ও ট্রেজারিতে বিশেষায়িত একটি ডেডিকেটেড কর্পোরেট ব্যাংক স্থাপন করছি আমরা। ডয়েচে ব্যাংক আন্তর্জাতিক ব্যাংক হয়েই থাকবে। আমাদের গ্রাহকরা তাই চান।
এদিকে, ব্যাংকের পুনর্গঠন পরিকল্পনার স্বার্থে পদত্যাগ করতে হচ্ছে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের একাধিক সদস্যকেও। ব্যাংকটির প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সিলভি ম্যাথেরাট ও প্রাাইভেট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান ফ্রাংক স্ট্রস ৩১ জুলাই বিদায় নিচ্ছেন। চাকরি ছাড়ছেন ব্যাংকটির এক শীর্ষ কর্মকর্তাও। শুক্রবার এক ঘোষণায় ব্যাংকটি জানিয়েছে, তাদের বিনিয়োগ খাতের প্রধান গার্থ রিচি।
No comments