রাজনৈতিক সংগঠনের ব্যানারে অপকর্ম করতো ইভটিজাররা by নাদিম হোসেন
সাভারে
তরুণীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় কলেজছাত্র খুন হওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত
ইভটিজাররা রাজনৈতিক সংগঠনের ব্যানার ব্যবহার করে এলাকায় অপকর্মে লিপ্ত ছিল
বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। সাভার পৌর এলাকার তালবাগ ও গেণ্ডা মহল্লার
স্থানীয় বাসিন্দা ও কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,
এরা (ইভটিজাররা) কখনও ছাত্রলীগ, কখনও তরুণ লীগ আবার কখনও যুবলীগের সক্রিয়
কর্মী হিসেবে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন ঝুলিয়ে এলাকায় প্রচার প্রচারণা
চালাতো। তবে সরকার দলীয় বিভিন্ন ব্যানার ব্যবহার করে টেন্ডারবাজিতে সহায়তা,
চাঁদা আদায়, মানুষকে জিম্মি করে অর্থ আদায়সহ বিভিন্ন অপকর্ম করাই ছিল এদের
মূল কাজ। এই গ্রুপের সদস্যদের সবার বয়স ২০ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে হলেও এদের
মধ্যে অধিকাংশই লেখাপড়ার সঙ্গে জড়িত নয়। এদের স্থানীয়ভাবে মঞ্জু গ্রুপ বলেও
ডাকা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাভার পৌর এলাকার তালবাগ মহল্লার রমিজ উদ্দিন ওরফে রইমার ছেলে মঞ্জু। স্কুলের গণ্ডি পেরুতে না পারলেও নিজেকে ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে দাবি করতো। এলাকায় বখাটে ও উচ্ছৃঙ্খল হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত সে। ২০১০ সালে ছাত্রলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিল মঞ্জু। তবে ছাত্রলীগ নেতা না হতে পেরে বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগের সাভার পৌর সভাপতি হিসেবে যোগ দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এরপর থেকেই নিজ বাড়ির ভাড়াটিয়া মুস্তাকিন, টিয়াবাড়ি এলাকার রহিজ, গেণ্ডা এলাকার প্লাবন, শ্যামল, শামিম, ইমরান, মমিনসহ প্রায় ১০-১৫ জনকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করে সে। সরকার দলীয় সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে সড়কে মিছিল করতে দেখা যায় তাদের। আবার যুবলীগের কর্মী হিসেবেও নিজেকে দাবি করতো মঞ্জু। কখনও ছাত্রলীগ, কখনও তরুণ লীগ আবার কখনও যুবলীগ হিসেবে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন দিয়ে এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে বেড়াতো সে। আর এসবের আড়ালে টেন্ডারবাজিতে সহযোগিতা, কাঁচাবাজার থেকে চাঁদা আদায়, মানুষকে জিম্মি করে টাকা আদায়সহ এলাকায় স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করেই সময় কাটাতো এরা।
সাভারের টিয়াবাড়ী এলাকার ফারুক হাসান নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘বেশ কয়েক মাস আগে গেণ্ডা এলাকার কাঁচাবাজার নিয়ে বখাটে শুভ, আরিফ ও মঞ্জু গ্রুপের লোকজনের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে পিটিয়ে আমার ডান পা ভেঙে দেয় তারা।’
অন্যদিকে তালবাগ এলাকার সামছুল হক নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘মঞ্জু এলাকায় উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলাফেরা করে। গেণ্ডা কাঁচাবাজার এলাকার বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা আদায় করত। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিক ও নিরীহ মানুষকে বিভিন্ন অজুহাতে জিম্মি করে টাকা আদায় করে সে।’
তিনি আরও জানান, কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলে ছাত্রলীগ ও তরুণ লীগ নেতা পরিচয় দিয়ে তাদের মারধরের হুমকি দিত মঞ্জু গ্রুপের লোকজন। এ কারণে অনেকেই বাধ্য হয়ে তাদের অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করতো।
একই ধরনের অভিযোগ করেন টিয়াবাড়ি এলাকার মুদি দোকানি লিটন মিয়া। এ প্রসঙ্গে তালবাগ এলাকার বছির উদ্দিন ও আলাল হোসেন বলেন, ‘মঞ্জু গ্রুপের লোকজন সরকার দলীয় বিভিন্ন ব্যানার ব্যবহার করে এলাকায় অপকর্ম করত। গেণ্ডা বাসস্ট্যান্ড থেকে টিয়াবাড়ি এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন দোকানপাট থেকে অনুষ্ঠানের কথা বলে টাকা আদায় করতো। টাকা দিতে না চাইলে মারধরের ভয় দেখাতো এই গ্রুপের বখাটে ছেলেরা। তারা এলাকায় ছিনতাইয়ের সঙ্গেও জড়িত।’ এছাড়া এই গ্রুপের ছেলেরা স্কুল-কলেজের মেয়েদের যাওয়া-আসার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতো বলেও অভিযোগ তাদের।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলার পর সাভারের তালবাগ এলাকার মঞ্জুর বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কাউকে পাওয়া যায়নি। এছাড়াও টিয়াবাড়ি এলাকার জাহাঙ্গীরের বাসার ভাড়াটিয়া রহিজের বাড়িতে গিয়েও মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, ‘মঞ্জু ছাত্রলীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মাঝে মধ্যে আসত। তবে ছাত্রলীগের লোক দাবি করে এলাকায় অপকর্ম করার বিষয়ে কিছু জানি না। মঞ্জু ছাত্রলীগের কোনও কর্মী নয়।’ এছাড়াও এই ঘটনার সঙ্গে যে-ই জড়িত থাকুক না কেন, তার শাস্তি দাবি করেছেন এই ছাত্রলীগ নেতা।
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগের ঢাকা জেলার আহ্বায়ক আলতাফ হোসেন খাজা বলেন, ‘তাদের সাভার পৌর কমিটি দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর ওই কমিটিতে মঞ্জু সভাপতি প্রার্থী ছিল। তার বিরুদ্ধে গেণ্ডায় কাঁচাবাজার থেকে টাকা আদায়সহ একাধিক অভিযোগের কথা শুনেছি। এ কারণে তাকে এখনও কমিটিতে কোনও পদ দেওয়া হয়নি।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব দাশ বলেন, ‘মঞ্জু গ্রুপের একজনকে আটক করা হয়েছে। তবে একজনকে আটক করার বিষয়টি গ্রুপের অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে তারা গা-ঢাকা দেয়।’ তবে তাদের গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন এলাকায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
প্রসঙ্গত, ২১ আগস্ট রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের উলাইল গরুর হাটের সামনে দিয়ে এক তরুণী হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় ওই গরুর হাটের কাজের জন্য থাকা স্থানীয় বখাটে মঞ্জু, শ্যামল ও প্লাবনসহ বেশ কয়েকজন ওই তরুণীকে উত্ত্যক্ত করে। পরে ওই তরুণীর সহপাঠী মারুফ এ ঘটনার প্রতিবাদ করে। এর কিছুক্ষণ পরই মারুফ রাজাবাড়ী এলাকায় পৌঁছালে বখাটেরা তার পথরোধ করে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা মারুফকে উদ্ধার করে প্রথমে এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই রাতেই নিহতের ভাই লুৎফর রহমান খান বাদী হয়ে শ্যামল, মঞ্জু, প্লাবন, রহিজ, শামীম, ইমরান ও মমিনসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় আসাদুল নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাভার পৌর এলাকার তালবাগ মহল্লার রমিজ উদ্দিন ওরফে রইমার ছেলে মঞ্জু। স্কুলের গণ্ডি পেরুতে না পারলেও নিজেকে ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে দাবি করতো। এলাকায় বখাটে ও উচ্ছৃঙ্খল হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত সে। ২০১০ সালে ছাত্রলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিল মঞ্জু। তবে ছাত্রলীগ নেতা না হতে পেরে বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগের সাভার পৌর সভাপতি হিসেবে যোগ দেওয়ার চেষ্টা চালায়। এরপর থেকেই নিজ বাড়ির ভাড়াটিয়া মুস্তাকিন, টিয়াবাড়ি এলাকার রহিজ, গেণ্ডা এলাকার প্লাবন, শ্যামল, শামিম, ইমরান, মমিনসহ প্রায় ১০-১৫ জনকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করে সে। সরকার দলীয় সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে সড়কে মিছিল করতে দেখা যায় তাদের। আবার যুবলীগের কর্মী হিসেবেও নিজেকে দাবি করতো মঞ্জু। কখনও ছাত্রলীগ, কখনও তরুণ লীগ আবার কখনও যুবলীগ হিসেবে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন দিয়ে এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে বেড়াতো সে। আর এসবের আড়ালে টেন্ডারবাজিতে সহযোগিতা, কাঁচাবাজার থেকে চাঁদা আদায়, মানুষকে জিম্মি করে টাকা আদায়সহ এলাকায় স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করেই সময় কাটাতো এরা।
সাভারের টিয়াবাড়ী এলাকার ফারুক হাসান নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘বেশ কয়েক মাস আগে গেণ্ডা এলাকার কাঁচাবাজার নিয়ে বখাটে শুভ, আরিফ ও মঞ্জু গ্রুপের লোকজনের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে পিটিয়ে আমার ডান পা ভেঙে দেয় তারা।’
অন্যদিকে তালবাগ এলাকার সামছুল হক নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘মঞ্জু এলাকায় উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলাফেরা করে। গেণ্ডা কাঁচাবাজার এলাকার বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা আদায় করত। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিক ও নিরীহ মানুষকে বিভিন্ন অজুহাতে জিম্মি করে টাকা আদায় করে সে।’
তিনি আরও জানান, কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলে ছাত্রলীগ ও তরুণ লীগ নেতা পরিচয় দিয়ে তাদের মারধরের হুমকি দিত মঞ্জু গ্রুপের লোকজন। এ কারণে অনেকেই বাধ্য হয়ে তাদের অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করতো।
একই ধরনের অভিযোগ করেন টিয়াবাড়ি এলাকার মুদি দোকানি লিটন মিয়া। এ প্রসঙ্গে তালবাগ এলাকার বছির উদ্দিন ও আলাল হোসেন বলেন, ‘মঞ্জু গ্রুপের লোকজন সরকার দলীয় বিভিন্ন ব্যানার ব্যবহার করে এলাকায় অপকর্ম করত। গেণ্ডা বাসস্ট্যান্ড থেকে টিয়াবাড়ি এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন দোকানপাট থেকে অনুষ্ঠানের কথা বলে টাকা আদায় করতো। টাকা দিতে না চাইলে মারধরের ভয় দেখাতো এই গ্রুপের বখাটে ছেলেরা। তারা এলাকায় ছিনতাইয়ের সঙ্গেও জড়িত।’ এছাড়া এই গ্রুপের ছেলেরা স্কুল-কলেজের মেয়েদের যাওয়া-আসার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতো বলেও অভিযোগ তাদের।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলার পর সাভারের তালবাগ এলাকার মঞ্জুর বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কাউকে পাওয়া যায়নি। এছাড়াও টিয়াবাড়ি এলাকার জাহাঙ্গীরের বাসার ভাড়াটিয়া রহিজের বাড়িতে গিয়েও মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, ‘মঞ্জু ছাত্রলীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মাঝে মধ্যে আসত। তবে ছাত্রলীগের লোক দাবি করে এলাকায় অপকর্ম করার বিষয়ে কিছু জানি না। মঞ্জু ছাত্রলীগের কোনও কর্মী নয়।’ এছাড়াও এই ঘটনার সঙ্গে যে-ই জড়িত থাকুক না কেন, তার শাস্তি দাবি করেছেন এই ছাত্রলীগ নেতা।
বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগের ঢাকা জেলার আহ্বায়ক আলতাফ হোসেন খাজা বলেন, ‘তাদের সাভার পৌর কমিটি দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর ওই কমিটিতে মঞ্জু সভাপতি প্রার্থী ছিল। তার বিরুদ্ধে গেণ্ডায় কাঁচাবাজার থেকে টাকা আদায়সহ একাধিক অভিযোগের কথা শুনেছি। এ কারণে তাকে এখনও কমিটিতে কোনও পদ দেওয়া হয়নি।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব দাশ বলেন, ‘মঞ্জু গ্রুপের একজনকে আটক করা হয়েছে। তবে একজনকে আটক করার বিষয়টি গ্রুপের অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে তারা গা-ঢাকা দেয়।’ তবে তাদের গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন এলাকায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
প্রসঙ্গত, ২১ আগস্ট রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের উলাইল গরুর হাটের সামনে দিয়ে এক তরুণী হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় ওই গরুর হাটের কাজের জন্য থাকা স্থানীয় বখাটে মঞ্জু, শ্যামল ও প্লাবনসহ বেশ কয়েকজন ওই তরুণীকে উত্ত্যক্ত করে। পরে ওই তরুণীর সহপাঠী মারুফ এ ঘটনার প্রতিবাদ করে। এর কিছুক্ষণ পরই মারুফ রাজাবাড়ী এলাকায় পৌঁছালে বখাটেরা তার পথরোধ করে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা মারুফকে উদ্ধার করে প্রথমে এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই রাতেই নিহতের ভাই লুৎফর রহমান খান বাদী হয়ে শ্যামল, মঞ্জু, প্লাবন, রহিজ, শামীম, ইমরান ও মমিনসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় আসাদুল নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
No comments