বিলাতে উন্মাতাল রাত
শ্বাসরুদ্ধকর
ম্যাচে কলম্বিয়াকে টাইব্রেকারে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেছে
ইংল্যান্ড। রাতভর নেচে গেয়ে নজিরবিহীন এ জয় উদযাপন করেছে দলটির সমর্থকরা।
বাসা-বাড়ি, বার থেকে শুরু করে রাজপথ পর্যন্ত, সর্বত্রই ছিল ইংলিশদের
আনন্দোৎসব। আনন্দ উদযাপনে যোগ দিয়েছে বৃটিশ রাজপরিবারও। ডিউক অব কেমব্রিজ
প্রিন্স উইলিয়াম টুইটার বার্তায় ফুটবলারদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি
লেখেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই তোমরা বিশ্বকাপের শেষ আটে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছো।
জেনে রাখো শনিবারের জন্য পুরো দেশ তোমাদের সঙ্গে রয়েছে। জেগে ওঠো
ইংল্যান্ড।’ এছাড়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা
গেছে, ইংল্যান্ডের জয়ের পরপরই সমর্থকরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। রাস্তায় নেমে
বিজয়োল্লাস করতে থাকেন তারা। মঙ্গলবার বিশ্বকাপের ইতিহাসে ইংল্যান্ড
প্রথমবারের মতো পেনাল্টি শুট-আউটে জয় লাভ করে।
ফুটবল ভক্তরা ইংল্যান্ডের বিভিন্ন শহরে বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন করেছিল। তাদের হতাশ করেননি ফুটবলাররা। বরং অসামান্য কীর্তি গড়ে প্রত্যাশাতীত উন্মাদনায় ভাসিয়েছেন তাদেরকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ম্যানচেস্টার ও ব্রাইটন শহরে উল্লসিত ভক্তরা নেচে-গেয়ে জয় উদযাপন করছেন। আর যারা মস্কোর স্টেডিয়ামে বসে সরাসরি নিজের দেশের ফুটবলারদের গড়া কীর্তি দেখেছেন, তারা নিজেদের সৌভাগ্যবান মনে করছেন। স্পার্তাক স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে আসা ইংলিশ সমর্থক ম্যাথু জর্দান বলেন, সাধারণত খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ানোর বিষয়টি কোনো এক দলের জন্য হৃদয় বিদারক হয়ে থাকে। আর বিশ্বকাপে সবসময়ই ভাগ্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে থাকে। কিন্তু এবার তার ব্যতিক্রম ঘটেছে। ইতিহাস গড়ে ফুটবলাররা ইংল্যান্ডের মর্যাদাকে অসমান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। এর আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। ইংল্যান্ড দলের আরেক ভক্ত ২৩ বছর বয়সী জ্যাক স্যালিসবারি। তিনি বলেন, আমার মনে হচ্ছিল, কলম্বিয়াকে গোল দেয়া সম্ভব না । আর পেনাল্টি শুটআউট ভয়ঙ্কর একটি বিষয়। জয়ের কৃতিত্ব দিতে হবে জর্দান পিকফোর্ডকে।
ইংল্যান্ডের জয় উদযাপনে পিছিয়ে নেই ফুটবলারদের স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা। তাদের অনেকেই স্বামী বা পার্টনারের সঙ্গে মস্কোতে রয়েছেন। জয়ের পর রেবেকা ভার্ডি, রুবি মায়ে, শার্লট ত্রিপিয়ার, মেগান ডেভিসন ও ফার্ন হকিন্স তাদের উদযাপনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। আর লন্ডনের রাস্তায় বিজয়োল্লাস করেন বিজয়ের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হতে না পারা হাজারো ফুটবল ভক্ত। এতে বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ততম রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। ফুটবল ভক্তরা রাস্তার মাঝখানে অবস্থান নিয়ে উল্লাস করতে থাকেন। এ সময় যানবাহনগুলো তাদের জন্য জায়গা ছেড়ে দেয়। কোয়ার্টার ফাইনালে শনিবার সুইডেনের মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড। এ জয়ের পরে ফাইনালের পূর্বে আর তেমন কঠিন প্রতিপক্ষ নেই ইংলিশদের সামনে।
ফুটবল ভক্তরা ইংল্যান্ডের বিভিন্ন শহরে বড় পর্দায় খেলা দেখার আয়োজন করেছিল। তাদের হতাশ করেননি ফুটবলাররা। বরং অসামান্য কীর্তি গড়ে প্রত্যাশাতীত উন্মাদনায় ভাসিয়েছেন তাদেরকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ম্যানচেস্টার ও ব্রাইটন শহরে উল্লসিত ভক্তরা নেচে-গেয়ে জয় উদযাপন করছেন। আর যারা মস্কোর স্টেডিয়ামে বসে সরাসরি নিজের দেশের ফুটবলারদের গড়া কীর্তি দেখেছেন, তারা নিজেদের সৌভাগ্যবান মনে করছেন। স্পার্তাক স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে আসা ইংলিশ সমর্থক ম্যাথু জর্দান বলেন, সাধারণত খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ানোর বিষয়টি কোনো এক দলের জন্য হৃদয় বিদারক হয়ে থাকে। আর বিশ্বকাপে সবসময়ই ভাগ্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে থাকে। কিন্তু এবার তার ব্যতিক্রম ঘটেছে। ইতিহাস গড়ে ফুটবলাররা ইংল্যান্ডের মর্যাদাকে অসমান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। এর আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। ইংল্যান্ড দলের আরেক ভক্ত ২৩ বছর বয়সী জ্যাক স্যালিসবারি। তিনি বলেন, আমার মনে হচ্ছিল, কলম্বিয়াকে গোল দেয়া সম্ভব না । আর পেনাল্টি শুটআউট ভয়ঙ্কর একটি বিষয়। জয়ের কৃতিত্ব দিতে হবে জর্দান পিকফোর্ডকে।
ইংল্যান্ডের জয় উদযাপনে পিছিয়ে নেই ফুটবলারদের স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা। তাদের অনেকেই স্বামী বা পার্টনারের সঙ্গে মস্কোতে রয়েছেন। জয়ের পর রেবেকা ভার্ডি, রুবি মায়ে, শার্লট ত্রিপিয়ার, মেগান ডেভিসন ও ফার্ন হকিন্স তাদের উদযাপনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। আর লন্ডনের রাস্তায় বিজয়োল্লাস করেন বিজয়ের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হতে না পারা হাজারো ফুটবল ভক্ত। এতে বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ততম রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। ফুটবল ভক্তরা রাস্তার মাঝখানে অবস্থান নিয়ে উল্লাস করতে থাকেন। এ সময় যানবাহনগুলো তাদের জন্য জায়গা ছেড়ে দেয়। কোয়ার্টার ফাইনালে শনিবার সুইডেনের মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড। এ জয়ের পরে ফাইনালের পূর্বে আর তেমন কঠিন প্রতিপক্ষ নেই ইংলিশদের সামনে।
No comments