ফিলিস্তিনি গ্রাম নিশ্চিহ্ন করতে চায় ইসরায়েল, উদ্বেগে বাসিন্দারা
ফিলিস্তিনি গ্রাম খান আল-আহমার নিশ্চিহ্ন করতে চায় ইসরায়েল |
দখলকৃত
ফিলিস্তিনের একটি বেদুইন গ্রাম নিশ্চিহ্ন করতে ইসরায়েল উদ্যোগ নিয়েছে বলে
দাবি করেছে সেখানকার বাসিন্দা ও অধিকারকর্মীরা। তাদের দাবি ইসরায়েল পশ্চিম
তীরের কৌশগলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ খান আল-আহমার গ্রামটি নিশ্চিহ্ন করার
চেষ্টা চালাচ্ছে। সেখানকার ১৭৩জন বাসিন্দার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার গ্রামটিতে যাওয়ার প্রবেশ পথ বন্ধ করে দিয়েছে
তারা। বুধবার সেখানে একটি বুলডোজারসহ ভারী যন্ত্রপাতির সমাবেশ ঘটিয়েছে
ইসরায়েলি সেনারা। আশঙ্কা করা হচ্ছে বন্ধ করে দেওয়া রাস্তাটি ধংস করে ফেলা
হবে।
খান আল আহমার গ্রামটি পূর্ব জেরুজালেমে কয়েকটি ইসরায়েলি স্থাপনার কাছে অবস্থিত। ওই গ্রামের মধ্য দিয়ে মৃত সাগর পর্যন্ত একটি রাস্তা চলে গেছে। অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা এখানে ইসরায়েলি স্থাপনা নির্মাণ পশ্চিম তীরকে কার্যত দুই ভাগে ভাগ করে ফেলবে।
ইসরায়েলি মানবাধিকার গ্রুপ বি’টেসেলেম এর মুখপাত্র অমিত গিলাটজ ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, আজ তারা ধংস করে দেওয়ার মতো অবকাঠামোগত কাজ আর বাসিন্দাদের জোর করে স্থানান্তর করার কাজ নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলছে, এই গ্রামটি আর এর স্কুলটি অবৈধভাবে বানানো হয়েছে। এটি ধংস করে ফেলার বিরুদ্ধে করা আপিল গত মে মাসে খারিজ করে দিয়েছে ইসরায়েলি সুপ্রিম কোর্ট।
তবে অধিকার কর্মীরা বলছেন, গ্রামের বাসিন্দাদের যাওয়ার মতো বিকল্প জায়গড়া নেই। ইসরায়েলের অনুমোদন ছাড়া অধিকৃত পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের অবকাঠামো নির্মাণ এক প্রকার অসম্ভব।
তবে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য বিকল্প জায়গার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে বুধবারের প্রচেষ্টা সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তারা।
যুক্তরাজ্যের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মন্ত্রী অ্যালিস্টার বার্ট গত মে মাসে গ্রামটি পরিদর্শন করে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানান।
তিনি সতর্কতা দিয়ে বলেন যে, জোর করে যে কোনও স্থানচ্যুতি জাতিসংঘের জেনেভা কনভেনশনের লঙ্ঘন।
খান আল আহমার গ্রামটি পূর্ব জেরুজালেমে কয়েকটি ইসরায়েলি স্থাপনার কাছে অবস্থিত। ওই গ্রামের মধ্য দিয়ে মৃত সাগর পর্যন্ত একটি রাস্তা চলে গেছে। অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা এখানে ইসরায়েলি স্থাপনা নির্মাণ পশ্চিম তীরকে কার্যত দুই ভাগে ভাগ করে ফেলবে।
ইসরায়েলি মানবাধিকার গ্রুপ বি’টেসেলেম এর মুখপাত্র অমিত গিলাটজ ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, আজ তারা ধংস করে দেওয়ার মতো অবকাঠামোগত কাজ আর বাসিন্দাদের জোর করে স্থানান্তর করার কাজ নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলছে, এই গ্রামটি আর এর স্কুলটি অবৈধভাবে বানানো হয়েছে। এটি ধংস করে ফেলার বিরুদ্ধে করা আপিল গত মে মাসে খারিজ করে দিয়েছে ইসরায়েলি সুপ্রিম কোর্ট।
তবে অধিকার কর্মীরা বলছেন, গ্রামের বাসিন্দাদের যাওয়ার মতো বিকল্প জায়গড়া নেই। ইসরায়েলের অনুমোদন ছাড়া অধিকৃত পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের অবকাঠামো নির্মাণ এক প্রকার অসম্ভব।
তবে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য বিকল্প জায়গার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে বুধবারের প্রচেষ্টা সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তারা।
যুক্তরাজ্যের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মন্ত্রী অ্যালিস্টার বার্ট গত মে মাসে গ্রামটি পরিদর্শন করে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানান।
তিনি সতর্কতা দিয়ে বলেন যে, জোর করে যে কোনও স্থানচ্যুতি জাতিসংঘের জেনেভা কনভেনশনের লঙ্ঘন।
No comments