শ্রমিক দিবসে ন্যূনতম মজুরি বাড়ানোর দাবিতে জোর আওয়াজ
শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ন্যূনতম মজুরির দাবি জানিয়ে রাজধানীতে র্যালি |
ন্যূনতম
মজুরি বাড়ানোসহ কারখানায় শ্রমিকবান্ধব পরিবেশ ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার দাবি
জানিয়ে মহান মে দিবসে মিছিল এবং সমাবেশ করেছে শ্রমিকদের সংগঠনগুলো।
মঙ্গলবার (১ মে) সকাল ৮ টা থেকে মিছিল স্লোগানে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে পল্টন
থেকে প্রেস ক্লাব।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল ৮টা থেকে দাবিযুক্ত প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে মিছিলসহ প্রেসক্লাবের সামনে একের পর এক আসতে থাকে শ্রমিক সংগঠনগুলো। এরপর মিছিলগুলো পল্টন মোড় ঘুরে এসে আবার প্রেসক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পুঁজিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা মানবজাতিকে ভয়াবহ বিপদের মাঝে দাঁড় করিয়েছে। পুঁজিবাদের প্রথম ও শেষ কথা হচ্ছে মুনাফা এবং অবাধ ব্যক্তিগত মালিকানা। হাতেগোনা ডজন খানেক প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর অর্ধেকের বেশি সম্পদের মালিক। এই সম্পদ গড়েছে তারা শ্রমিকদের অবদানে। কিন্তু শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারা কেউ এগিয়ে আসেন না।
বক্তারা আরও বলেন, শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের গণঅভ্যুত্থানের বিকল্প নেই। তাদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হতে হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
শ্রমিক দিবসে সংগঠনগুলোর মূল দাবি ন্যূনতম মজুরি ১৬ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নারী শ্রমিকবান্ধব কর্ম পরিবেশ গড়ে তোলা, মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস দেওয়া, কারখানায় শ্রমিক হয়রানি বন্ধ করার দাবিও তুলেছেন তারা।
গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৬ হাজার করতে হবে। ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার সব শ্রমিকের থাকতে হবে, রানা প্লাজা ধসের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া নারী শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ কারখানা নিশ্চিত করতে হবে।
ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ দাবি করেন, গার্মেন্টসে মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস করতে হবে।
টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসাইন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, শ্রম আইন সংশোধন করে শ্রমিকবান্ধব করতে হবে। এছাড়া নূন্যতম মজুরি ১৬ হাজার টাকা করতে হবে, কারখানায় নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করতে হবে।
ট্রেড ইউনিয়ন সংঘের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের ঐক্যের মধ্য দিয়ে দাবি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল ৮টা থেকে দাবিযুক্ত প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে মিছিলসহ প্রেসক্লাবের সামনে একের পর এক আসতে থাকে শ্রমিক সংগঠনগুলো। এরপর মিছিলগুলো পল্টন মোড় ঘুরে এসে আবার প্রেসক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পুঁজিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা মানবজাতিকে ভয়াবহ বিপদের মাঝে দাঁড় করিয়েছে। পুঁজিবাদের প্রথম ও শেষ কথা হচ্ছে মুনাফা এবং অবাধ ব্যক্তিগত মালিকানা। হাতেগোনা ডজন খানেক প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর অর্ধেকের বেশি সম্পদের মালিক। এই সম্পদ গড়েছে তারা শ্রমিকদের অবদানে। কিন্তু শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারা কেউ এগিয়ে আসেন না।
বক্তারা আরও বলেন, শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের গণঅভ্যুত্থানের বিকল্প নেই। তাদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হতে হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
শ্রমিক দিবসে সংগঠনগুলোর মূল দাবি ন্যূনতম মজুরি ১৬ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নারী শ্রমিকবান্ধব কর্ম পরিবেশ গড়ে তোলা, মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস দেওয়া, কারখানায় শ্রমিক হয়রানি বন্ধ করার দাবিও তুলেছেন তারা।
গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৬ হাজার করতে হবে। ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার সব শ্রমিকের থাকতে হবে, রানা প্লাজা ধসের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া নারী শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ কারখানা নিশ্চিত করতে হবে।
ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ দাবি করেন, গার্মেন্টসে মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস করতে হবে।
টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসাইন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, শ্রম আইন সংশোধন করে শ্রমিকবান্ধব করতে হবে। এছাড়া নূন্যতম মজুরি ১৬ হাজার টাকা করতে হবে, কারখানায় নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করতে হবে।
ট্রেড ইউনিয়ন সংঘের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের ঐক্যের মধ্য দিয়ে দাবি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
No comments