পরিবর্তিত দিলশান!
শ্রীলঙ্কান ওপেনার তিলকারত্নে দিলশানকে সব সময়ই খুব ফ্যাশন সচেতন হিসেবেই দেখেছে সবাই। কানে দুল, মাথায় কখনো বড় চুল, কখনো ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি। কিন্তু এখন একবারের বিশ্বকাপজয়ী দলের নেতৃত্বের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে জীবনযাত্রাও পাল্টে ফেলছেন এই স্টাইলিস্ট ব্যাটসম্যান। ইতিমধ্যেই তিনি তাঁর কানের দুল পরা বাদ দিয়েছেন, কালো করে ফেলেছেন চুল-দাড়িও।
আইপিএল থেকে দুই দিনের ছুটি নিয়ে দেশে ফেরার পর এক সংবাদ সম্মেলনে দিলশান বলেছেন, ‘সময় অনেক বদলে গেছে। আমার মেয়ে যখন কান ফোটানোর সময় খুব কান্নাকাটি করত, তখন আমি তার সঙ্গে সঙ্গে কানে দুল পরা শুরু করেছিলাম। এখন আমার আর এটার কোনো দরকার নেই। আমার চুলের ক্ষেত্রেও একই কথা। তখন ওটা আমার জন্য ফ্যাশনের বিষয় ছিল। কিন্তু এখন আর না।’ এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত দিলশানের স্ত্রী অভিনেত্রী মানজুলা থিলিনি মিটিমিটি হাসছিলেন।
তবে চুল-দাড়ি আর কানের দুল নিয়ে ফ্যাশন না করলেও দিলশান হয়তো ছাড়তে পারবেন না তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরনটা। অধিনায়ক হওয়ার পর এখন আর আগের মতোই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে তাঁকে খেলতে দেখা যাবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি বরাবরই কিছুটা আক্রমণাত্মক। আমি কখনো কখনো হয়তো স্টাইলটা কিছুটা পরিবর্তন করব। কিন্তু তার পরও আমি হয়তো ওই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতেই খেলব। অধিনায়কত্বটা আমার জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং। এটা একটা স্বপ্ন পূরণের মতো ব্যাপার। আমি এটা কখনো ভাবিনি।’
আইপিএল থেকে দুই দিনের ছুটি নিয়ে দেশে ফেরার পর এক সংবাদ সম্মেলনে দিলশান বলেছেন, ‘সময় অনেক বদলে গেছে। আমার মেয়ে যখন কান ফোটানোর সময় খুব কান্নাকাটি করত, তখন আমি তার সঙ্গে সঙ্গে কানে দুল পরা শুরু করেছিলাম। এখন আমার আর এটার কোনো দরকার নেই। আমার চুলের ক্ষেত্রেও একই কথা। তখন ওটা আমার জন্য ফ্যাশনের বিষয় ছিল। কিন্তু এখন আর না।’ এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত দিলশানের স্ত্রী অভিনেত্রী মানজুলা থিলিনি মিটিমিটি হাসছিলেন।
তবে চুল-দাড়ি আর কানের দুল নিয়ে ফ্যাশন না করলেও দিলশান হয়তো ছাড়তে পারবেন না তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরনটা। অধিনায়ক হওয়ার পর এখন আর আগের মতোই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে তাঁকে খেলতে দেখা যাবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি বরাবরই কিছুটা আক্রমণাত্মক। আমি কখনো কখনো হয়তো স্টাইলটা কিছুটা পরিবর্তন করব। কিন্তু তার পরও আমি হয়তো ওই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতেই খেলব। অধিনায়কত্বটা আমার জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং। এটা একটা স্বপ্ন পূরণের মতো ব্যাপার। আমি এটা কখনো ভাবিনি।’
No comments