জেএনইউ’র ঘটনায় হাফিজ সাঈদ জড়িত- রাজনাথ: চ্যালেঞ্জ ওমরের
১৪
ফেব্রুয়ারি (রেডিও তেহরান): দিল্লির জওহরলাল নেহেরু (জেএনইউ)
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ঘটনার সঙ্গে লস্কর-ই তাইয়্যেবার (এলইটি) প্রধান
হাফিজ সাঈদ জড়িত বলে দাবি করেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং।
অন্যদিকে, রাজনাথ সিংকে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এর প্রমাণ দিতে বলেছেন,
জম্মু-কাশ্মিরের এনসি নেতা এবং সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং আজ (রোববার) বলেন, ‘দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্রের ভারতবিরোধী স্লোগান দেয়ার ঘটনায় সরাসরি মদদ রয়েছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গাড়া সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই তাইয়্যেবার।’
রাজনাথ বলেন, ‘দেশের এই সত্যিটা মেনে নেয়া উচিত যে জেএনইউতে যা ঘটেছে, তার পিছনে মদদ রয়েছে এলইটি প্রধান হাফিজ সাঈদের। এটা দুর্ভাগ্যজনক। সরকার এ রকম ভারত বিরোধী কার্যকলাপ কিছুতেই বরদাস্ত করবে না।’
রাজনাথের মন্তব্যের পাল্টা মন্তব্যে এনসি নেতা ওমর আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে জেএনইউতে বিক্ষোভকারী ছাত্রদের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আরোপ করা হয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই সকলের সামনে পেশ করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘জেএনইউ-এর ছাত্রদের মাথায় হাফিজ সাঈদের হাত থাকার কথা বলায় বিতর্কের স্তর খুব নীচে চলে গেছে। এনডিএ সরকারের জন্য এটা খুব কঠিন প্রমাণ হতে চলেছে।’
অন্যদিকে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘ভারত বিরোধী স্লোগানটা সত্যি-সত্যিই কারা দিয়েছে, তার তদন্তের প্রয়োজন। জেলা প্রশাসককে এ সংক্রান্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং আজ (রোববার) বলেন, ‘দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্রের ভারতবিরোধী স্লোগান দেয়ার ঘটনায় সরাসরি মদদ রয়েছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গাড়া সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই তাইয়্যেবার।’
রাজনাথ বলেন, ‘দেশের এই সত্যিটা মেনে নেয়া উচিত যে জেএনইউতে যা ঘটেছে, তার পিছনে মদদ রয়েছে এলইটি প্রধান হাফিজ সাঈদের। এটা দুর্ভাগ্যজনক। সরকার এ রকম ভারত বিরোধী কার্যকলাপ কিছুতেই বরদাস্ত করবে না।’
রাজনাথের মন্তব্যের পাল্টা মন্তব্যে এনসি নেতা ওমর আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে জেএনইউতে বিক্ষোভকারী ছাত্রদের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আরোপ করা হয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই সকলের সামনে পেশ করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘জেএনইউ-এর ছাত্রদের মাথায় হাফিজ সাঈদের হাত থাকার কথা বলায় বিতর্কের স্তর খুব নীচে চলে গেছে। এনডিএ সরকারের জন্য এটা খুব কঠিন প্রমাণ হতে চলেছে।’
অন্যদিকে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘ভারত বিরোধী স্লোগানটা সত্যি-সত্যিই কারা দিয়েছে, তার তদন্তের প্রয়োজন। জেলা প্রশাসককে এ সংক্রান্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
No comments