বাংলা একাডেমি ব্যস্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর প্রদর্শনী নিয়ে : সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস প্রফেসর বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. সিরাজুল ইসলাম
চৌধুরী বলেছেন, বাংলা একাডেমির কাজ হচ্ছে গবেষণা আর অনুবাদে বেশি মনোযোগী
হওয়া। কিন্তু তারা ব্যস্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর প্রদর্শনী নিয়ে। এ ধরণের
কাজ করবে শিল্পকলা একাডেমি। শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাব
মিলনায়তনে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘শৈল্পিক বাচন’ শিরোনামের
সিডি-ডিভিডির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন ড.
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
তিনি আরো বলেন, বাংলা ভাষা হচ্ছে সাধারণ মানুষের ভাষা। গরীর মানুষের ভাষা। এজন্য একে নিয়ে কাজ করে না বাংলা একাডেমি। তারা ধনী পুজিবাদীদের স্বার্থ দেখে। অথচ বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেশে ভাষার ওপর অনুবাদ ও গবেষণা করতে।
তিনি বলেন, বাংলা ভাষার বিকাশ করতে হলে আমাদের জ্ঞানের সাধনা করতে হবে। আমাদেরকে আড়ম্বর ত্যাগ এবং দেশপ্রেমের চর্চা করতে হবে।
জাতীয়তাবাদ বিকাশের প্রধান মাধ্যম ভাষা উল্লেখ করে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বাংলা ভাষা চর্চার এ আয়োজনকে স্বাগত জানিয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমরা বাংলা ভাষার চর্চা করবো শৈল্পিকভাবে। ভাষার ব্যাপারে আমরা আঞ্চলিকতা চাই না, আন্তর্জাতিকতা চাই।
বাংলা বাচন পরিশীলন কর্মশালার উপকরণ হিসেবে প্রমিত বাংলা চর্চার সহায়ক ‘শৈল্পিক বাচন’ নামের সিডি-ডিভিডির মোড়ক উন্মোচন করা হয় অনুষ্ঠানে। বাচন কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সনদপত্রও প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন মিডিয়া সেলের আহবায়ক মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান এবং বাংলা বাচন পরিশীলন কর্মশালার প্রশিক্ষক নাট্য ব্যক্তিত্ব মো. গোলাম সারোয়ার।
সভাপতিত্ব করেন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের পরিচালক সমন্বয় মিসেস সুরাইয়া রহমান।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত এ কর্মশালার ২৪টি ব্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নেন নয় শতাধিক ব্যক্তি।
তিনি আরো বলেন, বাংলা ভাষা হচ্ছে সাধারণ মানুষের ভাষা। গরীর মানুষের ভাষা। এজন্য একে নিয়ে কাজ করে না বাংলা একাডেমি। তারা ধনী পুজিবাদীদের স্বার্থ দেখে। অথচ বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেশে ভাষার ওপর অনুবাদ ও গবেষণা করতে।
তিনি বলেন, বাংলা ভাষার বিকাশ করতে হলে আমাদের জ্ঞানের সাধনা করতে হবে। আমাদেরকে আড়ম্বর ত্যাগ এবং দেশপ্রেমের চর্চা করতে হবে।
জাতীয়তাবাদ বিকাশের প্রধান মাধ্যম ভাষা উল্লেখ করে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বাংলা ভাষা চর্চার এ আয়োজনকে স্বাগত জানিয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমরা বাংলা ভাষার চর্চা করবো শৈল্পিকভাবে। ভাষার ব্যাপারে আমরা আঞ্চলিকতা চাই না, আন্তর্জাতিকতা চাই।
বাংলা বাচন পরিশীলন কর্মশালার উপকরণ হিসেবে প্রমিত বাংলা চর্চার সহায়ক ‘শৈল্পিক বাচন’ নামের সিডি-ডিভিডির মোড়ক উন্মোচন করা হয় অনুষ্ঠানে। বাচন কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সনদপত্রও প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন মিডিয়া সেলের আহবায়ক মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান এবং বাংলা বাচন পরিশীলন কর্মশালার প্রশিক্ষক নাট্য ব্যক্তিত্ব মো. গোলাম সারোয়ার।
সভাপতিত্ব করেন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের পরিচালক সমন্বয় মিসেস সুরাইয়া রহমান।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত এ কর্মশালার ২৪টি ব্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নেন নয় শতাধিক ব্যক্তি।
No comments