ইসলামী রাজনীতির সংস্কার ভাবনা by মোঃ নাজমুল ইসলাম
এদেশীয়
ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রাষ্ট্রপরিচালনার মুলনীতি
হিসাবে ইসলামের অবস্থান বা আহবান কি হওয়া উচিত তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা ও
সমালোচনার সুযোগ রয়েছে। প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে
ইসলামের আহবান বা আবেদন কিন্তু সমগ্র বিশ্বে অভিন্ন নয়।যেমন ইউরোপ বা
আমেরিকায় যেটা ইসলামের আবেদন সেখানে তুরস্কে তার ভিন্নতা রয়েছে আবার
মধ্যপ্রাচ্যে যে ইসলামের অবস্থান বা আহবান তার সাথে অনেক টা উপমহাদেশের
অমিল রয়েছে।ভৌগলিক অবস্থান,সাংস্কৃতিক ভিন্নতা,ভাষার বৈচিত্র,অর্থনৈতিক
মজবুতি সহ অনেক উপাদানই এর মুলে কার্যকর ভুমিকা রেখে চলেছে।রাজণৈতিকভাবে
ইসলাম কে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে প্রতিষ্টিত করতে আবার দেশ ও অঞ্চলভেদে নানান
মতভিন্নতা ও বিতর্ক চালু রয়েছে।কেউ বা সশস্ত্র জিহাদ বা কেউ হুট করে
গনবিপ্লব কিংবা কেউ ধৈর্য্য ধরে নির্বাচনী পথকে বেচে নিয়েছেন আবার অনেকে
মনে করে থাকেন যোগ্যতা অর্জিত হলেই আল্লাহ অবশ্যই খেলাফত দান করে দিবেন।যাই
হোক আমার লিখার বিষয়বস্তু কিন্তু আমাদের দেশ বাংলাদেশে ইসলামের
রাজনীত্যয়ীকরন বা রাস্ট্রীয় ইসলামের আহবান,আবেদন ও এর প্রতিষ্টার ধরন ধারন ও
প্রেক্ষাপট নিয়ে।মুসলিম সখ্যাগরিষ্ট দেশ হিসাবে ইসলামের রাজনৈতিক প্রচার
প্রসার ও প্রতিষ্টায় যে হেকমত পুর্ন আহবান ও আবেদনের প্রয়োজন আমাদের দেশে
রয়েছে এটা সর্বাগ্রেই স্বীকার করতে হবে।এদেশে যে যাকাত দেয় আবার সবার আগে
নামাজ পড়ে হজ্বের মত ইবাদত করে সে আবার রাজনীতিতে ইসলামকে ঠেনে আনতে চায় না
।ব্যক্তিগত কিংবা প্রয়োজনীয় আনুষ্টানিকতা ছাড়া ধর্মের ব্যবহার রাজনীতিতে
এরা অস্বীকার করে।হয় ধর্মনিরপেক্ষতা নয়তো জাতীয়তাবাদ অথবা অন্য কোন আদর্শ
কে দেশ বা রাষ্ট্র পরিচালনার মুলনীতি হিসাবে ঠেনে নিয়ে আসতে চায়।সাধারন
মানুষ ও প্রায় এই আহবানে ধাতস্থ হয়ে উঠেছে।স্বাধীনতা পরবর্তি সময় গুলোতে এ
দেশে রাজণৈতিক ইসলামের আবেদন মানুষের কাছে কিছুটা হলেও সাড়া ফেলেছিলো
কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কিছুটা হলেও এর নিম্নমুখী গ্রাফ পরিলক্ষিত হচ্ছে।
যদিও অনুসন্ধান বা আত্মসমালোচনায় এর কারন হিসাবে বিরুধী পক্ষের শক্ত
প্রতিরোধ দৃশ্যমান হয়ে উঠলেও এটা অস্বীকার করার জো নেই যে,এর জন্য এদেশীয়
ইসলামপন্থীদের একগুয়েমী,অদুরর্শীতা,কৌশল ও হেকমতের প্রজ্ঞাপুর্ন ব্যবহারের
ব্যর্থতা,অনৈক্য,অতিরিক্ত রাজনীতিপ্রবনতা কোন অংশেই কম দায়ী নয়।
ইসলামী রাজনীতিতে ঝড়-ঝাপ্টা বা বিপদ মুসিবত থাকবেই এটা অস্বীকার করার কোনই পথ নেই।কিন্তু যখন এই পরিক্ষাতে ধৈর্যের সাথে উত্তীর্ন হতে আগামীর সফলতার জন্য অতীতের ভুল-ভ্রান্তি থেকে শিক্ষা গ্রহন না করা হয় বা নতুন করে কর্মপরিকল্পনা সাজানো না হয় তাহলে বুঝতে হবে এই পরিক্ষা আমাদের জন্য কোন বার্তা বয়ে নিয়ে আসেনি।গ্লোবাল রাজনীতির এই যুগে মুহুর্তেই বদলে যায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট আর এই প্রেক্ষাপটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যদি কর্মপরিকল্পনা গ্রহন না করা হয় তাহলে বিরোধীদের শিকারে পরিনত হওয়া অনেকটা স্বাভাবিক।নিজস্ব জিহালত(মুর্খতা) বা অহমিকার উপর ভর করে আদর্শিক রাজনীতির বিস্তার ঘটানো যায় না।হাজার-হাজার লোকের উপস্থিতিতে সভার আয়োজন করে যে আত্মতৃপ্তির স্বাদ পাওয়া যায় সেটা যে অনেকাংশে ফলপ্রসু হয় না যদি না উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত লোকেরা বসে কলকাঠি নাড়তে না পারে।এটা বুঝতে বর্তমান সময়ের মত উপযুক্ত সময় অতিতে আসেনি আগামীতে আসবে কি-না বলা দুষ্কর।
একটা বড় দেশের গহ্বরে বাস করে কিভাবে ইসলামের মত আদর্শের রাজনৈতিক সফলতা ছিনিয়ে আনা যায় বা তার জন্য যে পলিসি প্রনয়ন প্রয়োজন তাও ভেসে গেছে সস্তা আবেগের তোড়ে। আবার প্রচলিত গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কিভাবে জনগনের আপনজন বা জনগনের কাছে যাওয়া যায় তার মত পলিসি নির্দ্বারনে নিদারুন ঘাটতি ও রয়েছে।মুসলিম মডারেট দেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা ঘটাতে হলে যে কেমন আধুনিক ও উদার মনোভাবাপন্ন দাওয়াতি কাজের বিস্তার ঘটাতে হয় তার জন্য ও কর্মপরিকল্পনা গ্রহনেও ঘাটতি দৃশ্যমান।কারন যে দেশের লোকেরা এখন ও ইসলাম বলতে আলাদা কোন আদর্শ বা মতবাদ কে বুঝতে অপারগ তারা মনে করে বসেই আছে ধর্মনিরপেক্ষতা আর জাতীয়তাবাদ যাই বলেন সেটা কি আর ইসলাম থেকে আলাদা?ইসলামপন্থীরাও যেমন নামাজ রোজা করে ওরাও তো তাই করে সুতরাং পার্থক্যটা কোথায়?এই সুক্ষ্য পার্থক্যটা জাতির সামনে তুলে ধরতে এদেশীয় ইসলামপন্থীরা অনেকটা ব্যর্থ হয়েছেন আবার ইসলামপন্থীরা বিতর্কিত হয়েছেন অনেক সময় ইসলাম বিরোধীদের পাতানো জালে ধরা দিয়ে এভাবে সমালোচনার ব্যাটন ইসলামপন্থীরা বিরোধীদের হাতে তুলে ও দিয়েছেন অবলীলায় যার রেশ কাঠানো ইসলামপন্থীদের জন্য একটি চ্যলেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।
৭১ এর ভুমিকা নিয়ে ইসলামপন্থীদের অবস্থান আজ অনেকটা গলার কাটা হয়ে উঠেছে। বুদ্ধিদীপ্ত ও কূশলতা সম্পন্ন সংগে বাস্তবসম্মত উদ্যেগে এই অবস্থার অবসান না করাটা ও স্বাধীনতার এতো বছর পরেও আজ এই ইস্যু তীরের মত বিষাক্তভাবে কাজ করছে ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে।নতুন প্রজন্ম কে মোটিভেট করতে কিংবা মিডিয়ার আগ্রাসন প্রতিরোধে এদেশীয় ইসলামপন্থীদের ভুমিকা যারপরনাই দুর্বল।রাজপথের একটি মিছিল কিংবা বড় একটি সভা সমাবেশ কে যতটুকু গুরুত্ত্ব দেয়া হয়েছে তার বিপরিতে উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত লোক সেটিং করতে ভুমিকা ছিলো তথৈবচ অথচ সমাজ পরিবর্তনের জন্য ঐ ব্যাপারটায় গুরুত্ব প্রদান করা হলো সমধিক গুরুত্বপুর্ন।যার যোগ্যতা যেটা সেটিতে না নিয়ে সবাই কে দিয়ে একি দায়িত্ব পালন করানোর প্রবনতা বিশেষ যোগ্যতা সম্পন্ন জনশক্তি তৈরি করেনি।এভাবে কোন একটা সেক্টরে বিশেষ প্রভাব ইসলামপন্থীদের গড়ে উঠেনি।
গো ধরে মান্ধাতা আমলের ধ্যান ধারনায় পড়ে থাকার প্রবনতাও নতুন ও সৃজনশীল প্রজন্ম গড়ে তুলতে ব্যাপক বাধার সৃষ্টি করেছে।তুরস্কের ইসলামপন্থীরা যেখানে বার বার নাম ও গঠনতন্ত্র বদলিয়ে বিরোধীদের যেমন চমকে দিয়েছে তেমনি জনগনের আস্থাও অর্জন করতে পেরেছে।ঐ ক্ষেত্রে তারা যদি তাদের এই নতুনত্ব কে কাজে লাগাতো না তাহলে হয়তো আজ এ পর্যায়ে তারা আসতে পারতো না।
যে যাই বলুন বর্তমান প্রেক্ষাপটে এদেশীয় ইসলামপন্থীদের মধ্যে কিছুটা সংস্কার নিয়ে আসা জরুরী।এক্ষেত্রে মরহুম শহীদ কামারুজ্জামানের লিখা জেল থেকে পাঠানো চিটিটাই হতে পারে প্রধান উপজীব্য।আর এই চিটিটার সুত্র ধরে উদার ও সহনশীল আলোচনার ধার উন্মুক্ত করে ইসলামপন্থীদের মধ্যে একটি পরিবর্তন অতীব ফলদায়ক হবে এতে কোনই সন্দেহ নাই।বিশেষ করে রাজণৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে যে ভাবে ইসলামপন্থীরা কোনঠাসা তা কাঠিয়ে উঠতে হলে এমন কিছু সিন্ধান্ত নেয়া জরুরি যা হবে বিরোধীদের জন্য এক ধরনের চপেঠাঘাত আর নতুন প্রজন্মের জন্য হবে আদতেই নতুন এক সমাজ বিনির্মানের বার্তা।
ইসলামী রাজনীতিতে ঝড়-ঝাপ্টা বা বিপদ মুসিবত থাকবেই এটা অস্বীকার করার কোনই পথ নেই।কিন্তু যখন এই পরিক্ষাতে ধৈর্যের সাথে উত্তীর্ন হতে আগামীর সফলতার জন্য অতীতের ভুল-ভ্রান্তি থেকে শিক্ষা গ্রহন না করা হয় বা নতুন করে কর্মপরিকল্পনা সাজানো না হয় তাহলে বুঝতে হবে এই পরিক্ষা আমাদের জন্য কোন বার্তা বয়ে নিয়ে আসেনি।গ্লোবাল রাজনীতির এই যুগে মুহুর্তেই বদলে যায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট আর এই প্রেক্ষাপটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যদি কর্মপরিকল্পনা গ্রহন না করা হয় তাহলে বিরোধীদের শিকারে পরিনত হওয়া অনেকটা স্বাভাবিক।নিজস্ব জিহালত(মুর্খতা) বা অহমিকার উপর ভর করে আদর্শিক রাজনীতির বিস্তার ঘটানো যায় না।হাজার-হাজার লোকের উপস্থিতিতে সভার আয়োজন করে যে আত্মতৃপ্তির স্বাদ পাওয়া যায় সেটা যে অনেকাংশে ফলপ্রসু হয় না যদি না উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত লোকেরা বসে কলকাঠি নাড়তে না পারে।এটা বুঝতে বর্তমান সময়ের মত উপযুক্ত সময় অতিতে আসেনি আগামীতে আসবে কি-না বলা দুষ্কর।
একটা বড় দেশের গহ্বরে বাস করে কিভাবে ইসলামের মত আদর্শের রাজনৈতিক সফলতা ছিনিয়ে আনা যায় বা তার জন্য যে পলিসি প্রনয়ন প্রয়োজন তাও ভেসে গেছে সস্তা আবেগের তোড়ে। আবার প্রচলিত গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কিভাবে জনগনের আপনজন বা জনগনের কাছে যাওয়া যায় তার মত পলিসি নির্দ্বারনে নিদারুন ঘাটতি ও রয়েছে।মুসলিম মডারেট দেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা ঘটাতে হলে যে কেমন আধুনিক ও উদার মনোভাবাপন্ন দাওয়াতি কাজের বিস্তার ঘটাতে হয় তার জন্য ও কর্মপরিকল্পনা গ্রহনেও ঘাটতি দৃশ্যমান।কারন যে দেশের লোকেরা এখন ও ইসলাম বলতে আলাদা কোন আদর্শ বা মতবাদ কে বুঝতে অপারগ তারা মনে করে বসেই আছে ধর্মনিরপেক্ষতা আর জাতীয়তাবাদ যাই বলেন সেটা কি আর ইসলাম থেকে আলাদা?ইসলামপন্থীরাও যেমন নামাজ রোজা করে ওরাও তো তাই করে সুতরাং পার্থক্যটা কোথায়?এই সুক্ষ্য পার্থক্যটা জাতির সামনে তুলে ধরতে এদেশীয় ইসলামপন্থীরা অনেকটা ব্যর্থ হয়েছেন আবার ইসলামপন্থীরা বিতর্কিত হয়েছেন অনেক সময় ইসলাম বিরোধীদের পাতানো জালে ধরা দিয়ে এভাবে সমালোচনার ব্যাটন ইসলামপন্থীরা বিরোধীদের হাতে তুলে ও দিয়েছেন অবলীলায় যার রেশ কাঠানো ইসলামপন্থীদের জন্য একটি চ্যলেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।
৭১ এর ভুমিকা নিয়ে ইসলামপন্থীদের অবস্থান আজ অনেকটা গলার কাটা হয়ে উঠেছে। বুদ্ধিদীপ্ত ও কূশলতা সম্পন্ন সংগে বাস্তবসম্মত উদ্যেগে এই অবস্থার অবসান না করাটা ও স্বাধীনতার এতো বছর পরেও আজ এই ইস্যু তীরের মত বিষাক্তভাবে কাজ করছে ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে।নতুন প্রজন্ম কে মোটিভেট করতে কিংবা মিডিয়ার আগ্রাসন প্রতিরোধে এদেশীয় ইসলামপন্থীদের ভুমিকা যারপরনাই দুর্বল।রাজপথের একটি মিছিল কিংবা বড় একটি সভা সমাবেশ কে যতটুকু গুরুত্ত্ব দেয়া হয়েছে তার বিপরিতে উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত লোক সেটিং করতে ভুমিকা ছিলো তথৈবচ অথচ সমাজ পরিবর্তনের জন্য ঐ ব্যাপারটায় গুরুত্ব প্রদান করা হলো সমধিক গুরুত্বপুর্ন।যার যোগ্যতা যেটা সেটিতে না নিয়ে সবাই কে দিয়ে একি দায়িত্ব পালন করানোর প্রবনতা বিশেষ যোগ্যতা সম্পন্ন জনশক্তি তৈরি করেনি।এভাবে কোন একটা সেক্টরে বিশেষ প্রভাব ইসলামপন্থীদের গড়ে উঠেনি।
গো ধরে মান্ধাতা আমলের ধ্যান ধারনায় পড়ে থাকার প্রবনতাও নতুন ও সৃজনশীল প্রজন্ম গড়ে তুলতে ব্যাপক বাধার সৃষ্টি করেছে।তুরস্কের ইসলামপন্থীরা যেখানে বার বার নাম ও গঠনতন্ত্র বদলিয়ে বিরোধীদের যেমন চমকে দিয়েছে তেমনি জনগনের আস্থাও অর্জন করতে পেরেছে।ঐ ক্ষেত্রে তারা যদি তাদের এই নতুনত্ব কে কাজে লাগাতো না তাহলে হয়তো আজ এ পর্যায়ে তারা আসতে পারতো না।
যে যাই বলুন বর্তমান প্রেক্ষাপটে এদেশীয় ইসলামপন্থীদের মধ্যে কিছুটা সংস্কার নিয়ে আসা জরুরী।এক্ষেত্রে মরহুম শহীদ কামারুজ্জামানের লিখা জেল থেকে পাঠানো চিটিটাই হতে পারে প্রধান উপজীব্য।আর এই চিটিটার সুত্র ধরে উদার ও সহনশীল আলোচনার ধার উন্মুক্ত করে ইসলামপন্থীদের মধ্যে একটি পরিবর্তন অতীব ফলদায়ক হবে এতে কোনই সন্দেহ নাই।বিশেষ করে রাজণৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে যে ভাবে ইসলামপন্থীরা কোনঠাসা তা কাঠিয়ে উঠতে হলে এমন কিছু সিন্ধান্ত নেয়া জরুরি যা হবে বিরোধীদের জন্য এক ধরনের চপেঠাঘাত আর নতুন প্রজন্মের জন্য হবে আদতেই নতুন এক সমাজ বিনির্মানের বার্তা।
No comments