ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি, ষড়যন্ত্রকারীরাও বসে নেই : আ’লীগ নেতৃবৃন্দ
ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি, আর ষড়যন্ত্রকারীরাও বসে নেই। শত্রুপক্ষ আমাদের যাতে আঘাত করতে না পারে সে জন্য আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার ঢাকা মহানগর
আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তরা এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর
আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে বিকেলে রাজধানীর
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী
লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল
ইসলাম, দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল
হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম,
জগনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ড. মিজানুর রহমান প্রমুখ।
আমির হোসেন আমু বলেন, ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট প্রতি বিপ্লব করে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মনে করেছিল, বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর কথা বলবে না। শুধু তাই নয়, এই হত্যার বিচার যেন না হয়, সেজন্য ঘৃণীত ইনডেমনিটি অ্যাক্ট করেছিল তারা। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্যে দিয়ে আমরা স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে পরাজিত করেছি। তবে কোনো শত্রুপক্ষ আমাদের যাতে আঘাত করতে না সে জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, আজ আয়লানকে দেখে বিশ্ব বিবেক লজ্জিত হয়, স্তম্ভিত হয়। কিন্তু পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট যখন শিশু রাসেল, সুকান্ত, বাবুকে হত্যা করা হয় তখন খুনিরা বিশ্ববিবেককেও স্তব্ধ করে রেখেছিলো।
বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, খালেদা জিয়া শুধু ষড়যন্ত্র আর ধ্বংসের রাজনীতি করেন, তাই তার ডাকে আজ আর মানুষ আসে না। একই সময় আওয়ামী লীগ ন্যায় ও সত্যের পথে থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাই আওয়ামী লীগের বিস্তার ঘটছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আরো বরণীয় হচ্ছে আর খালেদা জিয়া পরিত্যাক্ত হচ্ছেন।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমরা এই দেশে বিরোধ করতে চাই না। অনেক হানাহানি হয়েছে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেভাবে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, আমরা চাই জাতি আবারও সেইভাবে ঐক্যবদ্ধ হোক। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ঐক্যের প্রতীক। আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে এবার দেশের ৯০ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যদায় পালন করেছে। আশা করি এমন সময় আসবে যখন প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা এক সাথে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল, তারা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া জনগণের ওপর আস্থা হারিয়ে টাকা দিয়ে বিদেশি প্রভূদের ওপর ভরসা করেছেন। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে জঙ্গিদের মদদ দিয়েছেন, এখন সরকারের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের তৎপরতা শুরু করেছেন। এ ব্যাপারে আমাদের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে সজাগ ও সতর্ক থেকে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ৪০দিনব্যাপী কর্মসূচির আজ ছিল সমাপনি দিন। এর আগে গত ১ আগস্ট টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
আমির হোসেন আমু বলেন, ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট প্রতি বিপ্লব করে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মনে করেছিল, বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর কথা বলবে না। শুধু তাই নয়, এই হত্যার বিচার যেন না হয়, সেজন্য ঘৃণীত ইনডেমনিটি অ্যাক্ট করেছিল তারা। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্যে দিয়ে আমরা স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে পরাজিত করেছি। তবে কোনো শত্রুপক্ষ আমাদের যাতে আঘাত করতে না সে জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, আজ আয়লানকে দেখে বিশ্ব বিবেক লজ্জিত হয়, স্তম্ভিত হয়। কিন্তু পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট যখন শিশু রাসেল, সুকান্ত, বাবুকে হত্যা করা হয় তখন খুনিরা বিশ্ববিবেককেও স্তব্ধ করে রেখেছিলো।
বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, খালেদা জিয়া শুধু ষড়যন্ত্র আর ধ্বংসের রাজনীতি করেন, তাই তার ডাকে আজ আর মানুষ আসে না। একই সময় আওয়ামী লীগ ন্যায় ও সত্যের পথে থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাই আওয়ামী লীগের বিস্তার ঘটছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আরো বরণীয় হচ্ছে আর খালেদা জিয়া পরিত্যাক্ত হচ্ছেন।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমরা এই দেশে বিরোধ করতে চাই না। অনেক হানাহানি হয়েছে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেভাবে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, আমরা চাই জাতি আবারও সেইভাবে ঐক্যবদ্ধ হোক। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ঐক্যের প্রতীক। আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে এবার দেশের ৯০ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যদায় পালন করেছে। আশা করি এমন সময় আসবে যখন প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা এক সাথে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল, তারা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া জনগণের ওপর আস্থা হারিয়ে টাকা দিয়ে বিদেশি প্রভূদের ওপর ভরসা করেছেন। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে জঙ্গিদের মদদ দিয়েছেন, এখন সরকারের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের তৎপরতা শুরু করেছেন। এ ব্যাপারে আমাদের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে সজাগ ও সতর্ক থেকে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ৪০দিনব্যাপী কর্মসূচির আজ ছিল সমাপনি দিন। এর আগে গত ১ আগস্ট টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
No comments