পুলিশের কারণে ন্যায়বিচার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে : সুলতানা কামাল
তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক
অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেছেন, আমাদের দেশে পুলিশের কারণে ন্যায়বিচার
ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক সময় পুলিশ ঠিকমত মামলা নেয় না, ঠিকমত তদন্ত করে
না, চার্জশিটে অহেতুক অনেকের নাম দিয়ে দেয়। এটা অন্যায়। আমরা আইনজীবীরা
সামাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে শপথ নিয়েছি।
তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ অনেক সময় ক্রসফায়ারকে সঠিক বলে মনে করে । তাহলে ন্যায়বিচার কী করে প্রতিষ্ঠা হবে। তিনি সব আইনজীবীর প্রতি মানবাধিকারের অঙ্গিকার থেকে কাজ করার আহবান জানান। তিনি বলেন, যে অসীম ত্যাগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল, স্বাধীনতা ৪৪ পর আজো অনেক কিছুই আমরা অর্জন করতে পারিনি। তবে এই ৪৪ বছরও বেশি কিছু নয়। এখন থেকেই আমাদের সামনে এগুনোর কাজটি শুরু করতে পারি। বুধবার বিকালে তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা জজ আদালতের সম্মেলনকক্ষে ‘বিচার ব্যবস্থার উন্নয়নে জেলা বারের ভাবনা ও করণীয় নির্ধারণ : প্রেক্ষিত কিশোরগঞ্জ জেলা বার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। জেলা মানবাধিকার আইনজীবী পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট গাজী মাহমুদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের জেন্ডার এন্ড সোশ্যাল জাস্টিস ইউনিটের সিনিয়র সমন্বয়কারি অ্যাডভোকেট তৌফিক আল মান্নান। এরপর আলোচনায় অংশ নেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ মাহবুব-উল-ইসলাম, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. আওলাদ হোসেন ভূঁইয়া, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস ছালাম খান, জেলা বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ আজিজুল হক, স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট এমএ আফজাল, বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মিয়া মো. ফেরদৌস, জেলা বারের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল আলম, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সিনিয়র উপ-পরিচালক অ্যাডভোকেট সানাইয়া ফাহীম আনসারী, অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন সিদ্দিকী প্রমুখ।
তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ অনেক সময় ক্রসফায়ারকে সঠিক বলে মনে করে । তাহলে ন্যায়বিচার কী করে প্রতিষ্ঠা হবে। তিনি সব আইনজীবীর প্রতি মানবাধিকারের অঙ্গিকার থেকে কাজ করার আহবান জানান। তিনি বলেন, যে অসীম ত্যাগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল, স্বাধীনতা ৪৪ পর আজো অনেক কিছুই আমরা অর্জন করতে পারিনি। তবে এই ৪৪ বছরও বেশি কিছু নয়। এখন থেকেই আমাদের সামনে এগুনোর কাজটি শুরু করতে পারি। বুধবার বিকালে তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা জজ আদালতের সম্মেলনকক্ষে ‘বিচার ব্যবস্থার উন্নয়নে জেলা বারের ভাবনা ও করণীয় নির্ধারণ : প্রেক্ষিত কিশোরগঞ্জ জেলা বার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। জেলা মানবাধিকার আইনজীবী পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট গাজী মাহমুদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের জেন্ডার এন্ড সোশ্যাল জাস্টিস ইউনিটের সিনিয়র সমন্বয়কারি অ্যাডভোকেট তৌফিক আল মান্নান। এরপর আলোচনায় অংশ নেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ মাহবুব-উল-ইসলাম, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. আওলাদ হোসেন ভূঁইয়া, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস ছালাম খান, জেলা বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ আজিজুল হক, স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট এমএ আফজাল, বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মিয়া মো. ফেরদৌস, জেলা বারের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল আলম, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সিনিয়র উপ-পরিচালক অ্যাডভোকেট সানাইয়া ফাহীম আনসারী, অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন সিদ্দিকী প্রমুখ।
No comments