খালেদা জিয়ার মামলা : পরবর্তী শুনানি ১৭ সেপ্টেম্বর
সাবেক
প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুই
মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। বৃহস্পতিবার জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার জব্দ তালিকার তিন সাক্ষীকে
আসামিপক্ষের জেরা ও নতুন একজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর পরবর্তী এ দিন
ধার্য করেছেন আদালত। আদালতে হাজির ছিলেন মামলা দু’টির প্রধান আসামি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলা দু’টির বিচারিক কার্যক্রম
চলছে রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদফতরের প্যারেড মাঠে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ
জজ আবু আহমেদ জমাদারের অস্থায়ী আদালতে।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার জব্দ তালিকার তিন সাক্ষীকে জেরা ও একজন নতুন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয় বৃহস্পতিবার। গত ৩ সেপ্টেম্বর সাক্ষ্য দেয়া ওই তিন সাক্ষী হচ্ছেন- পূবালী ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার এইচ এম ইসমাইল, জনতা ব্যাংকের সাত মসজিদ শাখার জিএম শেখ মকবুল ও ফাহমিদা রহমান। তাদেরকে খালেদা জিয়ার পক্ষে আব্দুর রেজ্জাক খান ও অন্য আসামিদের পক্ষে আমিনুল ইসলাম জেরা শেষ করেন। পরে জব্দ তালিকার সাক্ষী সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম ড. মো. হাফিজুর রহমান সাক্ষ্য দেন। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর তাকে আসামিপক্ষের জেরা ও পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন কাজল। তিনি আরো জানান, মামলাটির জব্দ তালিকার অন্য ছয়জন সাক্ষীও সাক্ষ্য দিতে আদালতে হাজির ছিলেন। তারা হচ্ছেন- সোনালী ব্যাংকের এজিএম মো. আমিরউদ্দিন ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার পরিতোষ চন্দ্র দে, স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার নওশাদ মোহাম্মদ, কাস্টমার সার্ভিস ম্যানেজার অলোক কান্তি চক্রবর্তী ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার আমিরুল ইসলাম এবং সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম আব্দুল গফুর। আগামী ধার্য তারিখে আগের সাক্ষীদের জেরা শেষ হলে তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে। সকাল দশটা ৩৫ মিনিটে আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়। বেলা এগারটার পরে আদালতে হাজির হন খালেদা জিয়া। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন আটজন সাক্ষী। বাকি চারজন হচ্ছেন মামলার বাদি দুদকের উপ-পরিচালক হারুন অর রশিদ, মামলার রেকর্ডিং অফিসার মাহফুজুল হক ভূঁইয়া এবং জব্দ তালিকার পাঁচ সাক্ষী সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার ইনসান উদ্দিন আহমেদ, ক্যাশ অফিসার শাহজাহান খান। তাদেরকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়েছে।
অন্যদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ বিধিসম্মত বলে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি না পাওয়ার কথা উল্লেখ করে এ মামলার জেরা-সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাতে সময়ের আবেদন করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এ আবেদন নথিভূক্ত রেখেছেন আদালত। মামলাটিতে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন বাদি ও প্রথম সাক্ষী দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। তাকে আসামিপক্ষের জেরা বাকি রয়েছে।
সূত্র : এ১ নিউজ।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার জব্দ তালিকার তিন সাক্ষীকে জেরা ও একজন নতুন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয় বৃহস্পতিবার। গত ৩ সেপ্টেম্বর সাক্ষ্য দেয়া ওই তিন সাক্ষী হচ্ছেন- পূবালী ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার এইচ এম ইসমাইল, জনতা ব্যাংকের সাত মসজিদ শাখার জিএম শেখ মকবুল ও ফাহমিদা রহমান। তাদেরকে খালেদা জিয়ার পক্ষে আব্দুর রেজ্জাক খান ও অন্য আসামিদের পক্ষে আমিনুল ইসলাম জেরা শেষ করেন। পরে জব্দ তালিকার সাক্ষী সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম ড. মো. হাফিজুর রহমান সাক্ষ্য দেন। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর তাকে আসামিপক্ষের জেরা ও পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন কাজল। তিনি আরো জানান, মামলাটির জব্দ তালিকার অন্য ছয়জন সাক্ষীও সাক্ষ্য দিতে আদালতে হাজির ছিলেন। তারা হচ্ছেন- সোনালী ব্যাংকের এজিএম মো. আমিরউদ্দিন ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার পরিতোষ চন্দ্র দে, স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার নওশাদ মোহাম্মদ, কাস্টমার সার্ভিস ম্যানেজার অলোক কান্তি চক্রবর্তী ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার আমিরুল ইসলাম এবং সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম আব্দুল গফুর। আগামী ধার্য তারিখে আগের সাক্ষীদের জেরা শেষ হলে তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে। সকাল দশটা ৩৫ মিনিটে আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়। বেলা এগারটার পরে আদালতে হাজির হন খালেদা জিয়া। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন আটজন সাক্ষী। বাকি চারজন হচ্ছেন মামলার বাদি দুদকের উপ-পরিচালক হারুন অর রশিদ, মামলার রেকর্ডিং অফিসার মাহফুজুল হক ভূঁইয়া এবং জব্দ তালিকার পাঁচ সাক্ষী সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার ইনসান উদ্দিন আহমেদ, ক্যাশ অফিসার শাহজাহান খান। তাদেরকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়েছে।
অন্যদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ বিধিসম্মত বলে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি না পাওয়ার কথা উল্লেখ করে এ মামলার জেরা-সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাতে সময়ের আবেদন করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এ আবেদন নথিভূক্ত রেখেছেন আদালত। মামলাটিতে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন বাদি ও প্রথম সাক্ষী দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। তাকে আসামিপক্ষের জেরা বাকি রয়েছে।
সূত্র : এ১ নিউজ।
No comments