ঐশীর বন্ধু জনি গ্রেফতার
পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল
শাখা) পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান
হত্যার ঘটনায় তাদের সন্তান ঐশী রহমানের ঘনিষ্ট বন্ধু জনিকে গ্রেফতার করেছে
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
জনি চাঞ্চল্যকর ওই জোড়া খুনের বিষয়ে জড়িত অথবা সব কিছু জানে বলে ধারণা করছে গোয়েন্দা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার ভোর রাতে রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জনিকে পাওয়ায় এ পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন সহজ হবে বলেই মনে করছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানান, পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই জনি পলাতক ছিল। পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। জনিকে গ্রেফতারের পর ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় রাজধানীর চামেলীবাগের ভাড়া বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনার সঙ্গে তাদের বড় সন্তান ধানমণ্ডির অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ও লেভেলের শিক্ষার্থী ঐশী রহমানের সংশ্লিষ্টতা পায় পুলিশ। পরের দিন দুপুরে ঐশী রহমান তাদের বাসার গৃহকর্মী খাদিজা আক্তার সুমিসহ পল্টন থানায় আত্মসমর্পণ করে।
তদন্তের স্বার্থে পুলিশ ঐশীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মিজানুর রহমান রনিকে আটক করে। পরে তাদের তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হলে ঐশী ও সুমি হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
ঐশী ও রনি বর্তমানে কারাগারে ও সুমি গাজীপুরের কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রে রয়েছে।
এদিকে রিমান্ডে গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ঐশীর দেওয়া বক্তব্যে এ ঘটনার সঙ্গে তার দুই বন্ধু ইয়াবা ব্যবসায়ী জনি ও সাইদুলের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে বলে জানান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। জনি ও সাইদুলকে আটক করা গেলে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের পুরো রহস্য উন্মোচন হয়ে যাবে বলেও সে সময় জানান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার ভোর রাতে রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জনিকে পাওয়ায় এ পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন সহজ হবে বলেই মনে করছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানান, পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই জনি পলাতক ছিল। পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। জনিকে গ্রেফতারের পর ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় রাজধানীর চামেলীবাগের ভাড়া বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (পলিটিক্যাল শাখা) পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনার সঙ্গে তাদের বড় সন্তান ধানমণ্ডির অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ও লেভেলের শিক্ষার্থী ঐশী রহমানের সংশ্লিষ্টতা পায় পুলিশ। পরের দিন দুপুরে ঐশী রহমান তাদের বাসার গৃহকর্মী খাদিজা আক্তার সুমিসহ পল্টন থানায় আত্মসমর্পণ করে।
তদন্তের স্বার্থে পুলিশ ঐশীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মিজানুর রহমান রনিকে আটক করে। পরে তাদের তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হলে ঐশী ও সুমি হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
ঐশী ও রনি বর্তমানে কারাগারে ও সুমি গাজীপুরের কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রে রয়েছে।
এদিকে রিমান্ডে গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ঐশীর দেওয়া বক্তব্যে এ ঘটনার সঙ্গে তার দুই বন্ধু ইয়াবা ব্যবসায়ী জনি ও সাইদুলের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে বলে জানান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। জনি ও সাইদুলকে আটক করা গেলে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের পুরো রহস্য উন্মোচন হয়ে যাবে বলেও সে সময় জানান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
No comments