প্রসাধনী ব্যবহারে সাবধান! by হুসাইন আজাদ
নিজের সুন্দর চেহারা অথবা শরীরের ত্বকের
মসৃণতা বা লাবণ্য বৃদ্ধির জন্য কতো রং-ঢংয়ের প্রসাধনীই না ব্যবহার করা হয়!
অথচ লাবণ্য বৃদ্ধির পরিবর্তে উল্টো শরীরে অ্যালার্জি, খোসপাঁচড়া, বিভিন্ন
রকমের চর্মরোগেরই জন্ম দেয় এসব প্রসাধনী।
শুধু জন্মই দেয়
না, কারও শরীরে বা মুখে অ্যালার্জি বা চর্মরোগ থাকলে সেটিকে মহামারির রূপও
দিতে পারে লোভনীয় মোড়কের এসব প্রসাধনী! এমনকি ত্বকের মধ্যে সারা জীবনের
জন্য আরোগ্য দাগ ফেলে দিতে পারে।
মুখমণ্ডলে, হাতে-পায়ে বা শরীরে মাখার ক্রিম, ফেসওয়াশ, স্নো এবং লোশন জাতীয় প্রসাধনীগুলোতে সম্প্রতি রাসায়নিক উপাদানের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এর তীব্র প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের ত্বক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
বুধবার দেশটির প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যম ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ উদ্বেগজনক খবর জানানো হয়।
ডেইলি মেইল জানায়, প্রসাধনী পণ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের মাত্রা তীব্রভাবে বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোকে চূড়ান্ত সতর্কবাণী দিয়েছে আন্তর্জাতিক ভোক্তা নিরাপত্তা সংগঠনগুলো।
ভোক্তা সংগঠনগুলোর দাবির মুখে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ‘জনসন এন্ড জনসন’ জানিয়েছে, তাদের সর্বোচ্চ বিক্রয় হওয়া ‘পিজ ব্যুন’ সানক্রিম ও অন্য প্রসাধনী পণ্যগুলো থেকে রাসায়নিক উপাদান অপসারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে তারা এবং অতিমাত্রার ঝুঁকিতে থাকা প্রসাধনীগুলো বাজার থেকে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
ক্রিম বা লোশন জাতীয় প্রসাধনীতে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের প্রতিক্রিয়ায় অ্যালার্জি বা চর্মরোগের মাত্রা ‘মহামারি আকার’ ধারণ করায় চিকিৎসকদের পরামর্শে একই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান মল্টন ব্রাউন, সাঙ্কচুয়ারি, জার্মানির নিভিয়া, ফ্রান্সের ল্য ওরিল ও ক্লারিন্সসহ বিশ্বের বেশ কিছু খ্যাতনামা প্রসাধনী কোম্পানি। তবে আরও কিছু খ্যাতনামা প্রসাধনী উৎপাদক প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত জরুরিভিত্তিতে অসহনীয় মাত্রার রাসায়নিক পদার্থমিশ্রিত এসব প্রসাধনী বাজার থেকে উঠিয়ে নেওয়া এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় থাকা অন্য পণ্যগুলোতে যাতে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার না করা হয় এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা জানান, বিশেষত প্রসাধনী ব্যবহারের পর মিথিলিসোথিয়াজোলিনান (এমআই) নামের রাসায়নিক পদার্থটি স্থায়ীভাবে ত্বকে থেকে যায়। কিন্তু এ পদার্থটির অসহনীয় মাত্রায় মিশ্রণের ফলে প্রসাধনী ব্যবহারকারীর ত্বকে লাল ফুসকুড়ি পড়ে (চর্মরোগ বিশেষ), ফোসকা পড়ে, ত্বক অস্বাভাবিকভাবে ফুলে যায়, চোখ ও মুখমণ্ডলে খোসপাঁচড়া দেখা দেয় এবং পুরো মুখাবয়বই ভয়ংকরভাবে ফুলে যায়। শুধু এখানেই শেষ নয়, এই রাসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রতিক্রিয়া চামড়া হয়ে শিরায় শিরায় ছড়িয়ে পড়তে পারে, যেটা ভাবতে যাওয়াও ভয়ংকর ব্যাপার।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, প্রসাধনীতে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার আগে থেকেই সবার জানা থাকলেও তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখা পর্যন্ত কেউই কথা বলছিল না। কিন্তু ২০০৫ সালের পর ক্রিম, লোশন থেকে শুরু করে প্রায় সব ধরনের প্রসাধনীতেই অতি মাত্রায় এমআই পদার্থ ব্যবহার হতে থাকে, আর এতেই ভোক্তারা চরম প্রতিক্রিয়া পেতে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য মতে, প্রসাধনী ব্যবহারের পর ওই প্রসাধনীটিতে মিশ্রিত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের প্রতিক্রিয়া মাত্র এক বা দুই শতাংশ হওয়ার কথা থাকলেও ২০০৫ সালের পর এই মাত্রা চরম আকারে বাড়তে থাকে। সম্প্রতি লন্ডনের সেন্ট থমাস হসপিটালে এক রোগীকে পরীক্ষা করে তার ত্বকে ১০ শতাংশেরও বেশি প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সেন্ট থমাস হসপিটালের ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. ইয়ান হোয়াইট বলেন, আমার ব্যক্তিগত চিকিৎসা অভিজ্ঞতায় এমন পরিমাণ প্রতিক্রিয়ার মাত্রা দেখিনি। এটা সত্যিই উদ্বেগজনক। খুব শিগগির এর বিহিত করা দরকার। উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিগগির এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
সাউথ লন্ডনের একটি প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং নির্বাহী ২৬ বছর বয়সী সোফি হোমস বলেন, একটি খ্যাতনামা কোম্পানির সানক্রিম ব্যবহার করার পর তার ত্বক অনেক বেশি ফুলে যায় এবং যন্ত্রণা অনুভূত হতে থাকে। কিন্তু এই সমস্যার সমাধানে তার শরীরে যে স্টেরয়ডস (প্রাণীদেহে স্বাভাবিকভাবে উত্পন্ন একজাতীয় জৈবযৌগের যে-কোনোটি) দরকার সেটাও প্রসাধনীর রাসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে।
মিসেস হোমস জানান, ফ্রান্সের আল্পস পর্বত থেকে ভ্রমণ করে আসার পরই তিনি বুঝতে পারেন তার নাক, মুখ ও চোখে ফোলা শুরু হয়েছে এবং যন্ত্রণা অনুভূত হতে থাকে। তারপর একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে গেলে বলা হয়, রাসায়নিক পদার্থমিশ্রিত ক্রিম ও লোশন ব্যবহারের কারণেই এমনটি হয়েছে।
সেন্ট থমাস হসপিটালের ত্বক বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে বলেন, সচেনতা সবসময় ফলদায়ক। তাই নিজের ত্বক নষ্ট হওয়ার আগে বা শরীরে চর্মরোগের মতো ছোঁয়াচে রোগ দেখা দেওয়ার আগেই প্রসাধনী ব্যবহারের ব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। কারণ, একবার যদি সুন্দর ত্বকে দাগ পড়ে যায় কিংবা শরীরে চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়ে তবে সেটা সারানো বেশ দুঃসাধ্যই হয়ে পড়বে।
ডেইলি মেইল জানিয়েছে, জনসন এন্ড জনসন কোম্পানির `পিজ ব্যুন`সহ বিশ্বের খ্যাতনামা প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ যুক্তরাজ্যের ১৫০ জন নাগরিকের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বুধবার রাতে (স্থানীয় সময়) একটি প্রতিবেদন প্রচার করবে বিবিসি।
মুখমণ্ডলে, হাতে-পায়ে বা শরীরে মাখার ক্রিম, ফেসওয়াশ, স্নো এবং লোশন জাতীয় প্রসাধনীগুলোতে সম্প্রতি রাসায়নিক উপাদানের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এর তীব্র প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের ত্বক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
বুধবার দেশটির প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যম ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ উদ্বেগজনক খবর জানানো হয়।
ডেইলি মেইল জানায়, প্রসাধনী পণ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের মাত্রা তীব্রভাবে বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোকে চূড়ান্ত সতর্কবাণী দিয়েছে আন্তর্জাতিক ভোক্তা নিরাপত্তা সংগঠনগুলো।
ভোক্তা সংগঠনগুলোর দাবির মুখে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ‘জনসন এন্ড জনসন’ জানিয়েছে, তাদের সর্বোচ্চ বিক্রয় হওয়া ‘পিজ ব্যুন’ সানক্রিম ও অন্য প্রসাধনী পণ্যগুলো থেকে রাসায়নিক উপাদান অপসারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে তারা এবং অতিমাত্রার ঝুঁকিতে থাকা প্রসাধনীগুলো বাজার থেকে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
ক্রিম বা লোশন জাতীয় প্রসাধনীতে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের প্রতিক্রিয়ায় অ্যালার্জি বা চর্মরোগের মাত্রা ‘মহামারি আকার’ ধারণ করায় চিকিৎসকদের পরামর্শে একই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান মল্টন ব্রাউন, সাঙ্কচুয়ারি, জার্মানির নিভিয়া, ফ্রান্সের ল্য ওরিল ও ক্লারিন্সসহ বিশ্বের বেশ কিছু খ্যাতনামা প্রসাধনী কোম্পানি। তবে আরও কিছু খ্যাতনামা প্রসাধনী উৎপাদক প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত জরুরিভিত্তিতে অসহনীয় মাত্রার রাসায়নিক পদার্থমিশ্রিত এসব প্রসাধনী বাজার থেকে উঠিয়ে নেওয়া এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় থাকা অন্য পণ্যগুলোতে যাতে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার না করা হয় এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা জানান, বিশেষত প্রসাধনী ব্যবহারের পর মিথিলিসোথিয়াজোলিনান (এমআই) নামের রাসায়নিক পদার্থটি স্থায়ীভাবে ত্বকে থেকে যায়। কিন্তু এ পদার্থটির অসহনীয় মাত্রায় মিশ্রণের ফলে প্রসাধনী ব্যবহারকারীর ত্বকে লাল ফুসকুড়ি পড়ে (চর্মরোগ বিশেষ), ফোসকা পড়ে, ত্বক অস্বাভাবিকভাবে ফুলে যায়, চোখ ও মুখমণ্ডলে খোসপাঁচড়া দেখা দেয় এবং পুরো মুখাবয়বই ভয়ংকরভাবে ফুলে যায়। শুধু এখানেই শেষ নয়, এই রাসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রতিক্রিয়া চামড়া হয়ে শিরায় শিরায় ছড়িয়ে পড়তে পারে, যেটা ভাবতে যাওয়াও ভয়ংকর ব্যাপার।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, প্রসাধনীতে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার আগে থেকেই সবার জানা থাকলেও তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখা পর্যন্ত কেউই কথা বলছিল না। কিন্তু ২০০৫ সালের পর ক্রিম, লোশন থেকে শুরু করে প্রায় সব ধরনের প্রসাধনীতেই অতি মাত্রায় এমআই পদার্থ ব্যবহার হতে থাকে, আর এতেই ভোক্তারা চরম প্রতিক্রিয়া পেতে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য মতে, প্রসাধনী ব্যবহারের পর ওই প্রসাধনীটিতে মিশ্রিত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের প্রতিক্রিয়া মাত্র এক বা দুই শতাংশ হওয়ার কথা থাকলেও ২০০৫ সালের পর এই মাত্রা চরম আকারে বাড়তে থাকে। সম্প্রতি লন্ডনের সেন্ট থমাস হসপিটালে এক রোগীকে পরীক্ষা করে তার ত্বকে ১০ শতাংশেরও বেশি প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সেন্ট থমাস হসপিটালের ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. ইয়ান হোয়াইট বলেন, আমার ব্যক্তিগত চিকিৎসা অভিজ্ঞতায় এমন পরিমাণ প্রতিক্রিয়ার মাত্রা দেখিনি। এটা সত্যিই উদ্বেগজনক। খুব শিগগির এর বিহিত করা দরকার। উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিগগির এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
সাউথ লন্ডনের একটি প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং নির্বাহী ২৬ বছর বয়সী সোফি হোমস বলেন, একটি খ্যাতনামা কোম্পানির সানক্রিম ব্যবহার করার পর তার ত্বক অনেক বেশি ফুলে যায় এবং যন্ত্রণা অনুভূত হতে থাকে। কিন্তু এই সমস্যার সমাধানে তার শরীরে যে স্টেরয়ডস (প্রাণীদেহে স্বাভাবিকভাবে উত্পন্ন একজাতীয় জৈবযৌগের যে-কোনোটি) দরকার সেটাও প্রসাধনীর রাসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে।
মিসেস হোমস জানান, ফ্রান্সের আল্পস পর্বত থেকে ভ্রমণ করে আসার পরই তিনি বুঝতে পারেন তার নাক, মুখ ও চোখে ফোলা শুরু হয়েছে এবং যন্ত্রণা অনুভূত হতে থাকে। তারপর একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে গেলে বলা হয়, রাসায়নিক পদার্থমিশ্রিত ক্রিম ও লোশন ব্যবহারের কারণেই এমনটি হয়েছে।
সেন্ট থমাস হসপিটালের ত্বক বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে বলেন, সচেনতা সবসময় ফলদায়ক। তাই নিজের ত্বক নষ্ট হওয়ার আগে বা শরীরে চর্মরোগের মতো ছোঁয়াচে রোগ দেখা দেওয়ার আগেই প্রসাধনী ব্যবহারের ব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। কারণ, একবার যদি সুন্দর ত্বকে দাগ পড়ে যায় কিংবা শরীরে চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়ে তবে সেটা সারানো বেশ দুঃসাধ্যই হয়ে পড়বে।
ডেইলি মেইল জানিয়েছে, জনসন এন্ড জনসন কোম্পানির `পিজ ব্যুন`সহ বিশ্বের খ্যাতনামা প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ যুক্তরাজ্যের ১৫০ জন নাগরিকের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বুধবার রাতে (স্থানীয় সময়) একটি প্রতিবেদন প্রচার করবে বিবিসি।
No comments