কেরানীগঞ্জে শিশুকে হত্যা-আ.লীগের চার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
ঢাকার কেরানীগঞ্জে মার্কেট দখল নিয়ে সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে স্কুলছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় আওয়ামী লীগের চার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা দেড় থেকে দুই শ জনকে আসামি করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন নিহত ছাত্র সোহেলের (৭) বাবা হাফিজ হাওলাদার।
এতে সোহেলকে হত্যাসহ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের পূর্ব আগানগর এলাকার মমতাজ মার্কেট ভাঙচুর ও ব্যবসায়ীদের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার আসামিরা হলেন: ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক মজিবর রহমান, আওয়ামী লীগের নেতা স্বাধীন শেখ, কর্মী মঞ্জুর মোর্শেদ ও অপু চাকলাদার।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াৎ হোসেন। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, আসামিরা পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে বৃহস্পতিবারের ভাঙচুর ও হামলার ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার দোকানপাট বন্ধ রেখে প্রতিবাদ জানান মমতাজ মার্কেটের গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা। আবারও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে আতঙ্ক।
মমতাজ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির কোষাধ্যক্ষ মন্টু মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের হামলা ও স্কুলছাত্র নিহত হওয়ার প্রতিবাদে আমরা কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ করে শোক পালন করছি।’
বৃহস্পতিবারের ওই মার্কেট দখল নিয়ে হামলা, সংঘর্ষ ও গুলিবিনিময়ের ঘটনাকে ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মন্টু।
আগানগর গার্মেন্টস ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. রফিক বলেন, বড় গার্মেন্টস পল্লি হিসেবে এখানকার সুনাম ছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবারের হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় এই এলাকার গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল। সারা দেশের পাইকারি ব্যবসায়ীরা গতকাল আসেননি। বিক্রি কমে গেছে। এ ছাড়া অনেক ব্যবসায়ী আতঙ্কে দোকান বন্ধ রেখেছেন।
সংঘর্ষের দিন আওয়ামী লীগের নেতা মজিবর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বছর খানেক আগে তিনি প্রয়াত সাদেক হোসেন গংয়ের কাছ থেকে মমতাজ মার্কেটের ৭০ শতাংশ জায়গা কেনেন। বারবার নোটিশ দেওয়া সত্ত্বেও ভাড়াটেরা সরে না যাওয়ায় তিনি বৃহস্পতিবার সকালে জায়গা বুঝে নিতে গিয়েছিলেন। ওই সময় মার্কেটের লোকজন তাদের ওপর হামলা চালায় বলে তিনি দাবি করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াৎ হোসেন। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, আসামিরা পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে বৃহস্পতিবারের ভাঙচুর ও হামলার ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার দোকানপাট বন্ধ রেখে প্রতিবাদ জানান মমতাজ মার্কেটের গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা। আবারও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে আতঙ্ক।
মমতাজ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির কোষাধ্যক্ষ মন্টু মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের হামলা ও স্কুলছাত্র নিহত হওয়ার প্রতিবাদে আমরা কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ করে শোক পালন করছি।’
বৃহস্পতিবারের ওই মার্কেট দখল নিয়ে হামলা, সংঘর্ষ ও গুলিবিনিময়ের ঘটনাকে ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মন্টু।
আগানগর গার্মেন্টস ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. রফিক বলেন, বড় গার্মেন্টস পল্লি হিসেবে এখানকার সুনাম ছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবারের হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় এই এলাকার গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল। সারা দেশের পাইকারি ব্যবসায়ীরা গতকাল আসেননি। বিক্রি কমে গেছে। এ ছাড়া অনেক ব্যবসায়ী আতঙ্কে দোকান বন্ধ রেখেছেন।
সংঘর্ষের দিন আওয়ামী লীগের নেতা মজিবর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বছর খানেক আগে তিনি প্রয়াত সাদেক হোসেন গংয়ের কাছ থেকে মমতাজ মার্কেটের ৭০ শতাংশ জায়গা কেনেন। বারবার নোটিশ দেওয়া সত্ত্বেও ভাড়াটেরা সরে না যাওয়ায় তিনি বৃহস্পতিবার সকালে জায়গা বুঝে নিতে গিয়েছিলেন। ওই সময় মার্কেটের লোকজন তাদের ওপর হামলা চালায় বলে তিনি দাবি করেন।
No comments