মঙ্গলে পানি নিয়ে আরও নতুন তথ্য
মঙ্গল গ্রহে পানির অস্তিত্ব অনুসন্ধানের কাজে আবার আশার সঞ্চার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পাঠানো ‘অপরচুনিটি’ গ্রহটিতে পানির বিষয়ে অনেক নতুন তথ্য পাঠিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানীরা এ কথা জানিয়েছেন।
অপরচুনিটি বিষুবরেখার কাছেই ‘মেরিডিয়ানি প্লানাম’ অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। মঙ্গলে একসময়ের লবণ ও উচ্চ অম্লযুক্ত পানির বিষয়ে শিগগিরই প্রমাণ পাওয়া সম্ভব হবে। পরবর্তী দুই বছর ক্ষুদ্রযানটি কঠিন পাথর এবং ভিক্টোরিয়া নামের একটি ছোট আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ নিয়ে গবেষণা করে বিভিন্ন তথ্য উন্মোচন করবে।
মঙ্গল গ্রহে নাসার অনুসন্ধানের কাজ পর্যবেক্ষণ করছেন ডেভ লেভেরি। তিনি বলেন, ‘আমরা শিগগিরই মাটির মিনারেল এবং স্বল্প-অম্লযুক্ত ও আর্দ্র অবস্থায় থাকা বিভিন্ন ধরনের পাথর নিয়ে গবেষণা করতে সক্ষম হব। এর ফলে মানুষের জন্য বসবাসের উপযোগী পরিবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।’
এনডেভর ক্রেটার (আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ) থেকে অপরচুনিটির পাঠানো প্রথম পাথরে খুব উচ্চমাত্রার দস্তা রয়েছে। পৃথিবীতে সাধারণত উত্তপ্ত পানিতে এ ধরনের পাথর দেখা যায়।
মঙ্গলে অনুসন্ধান দলের প্রধান ও কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাকাশ বৈজ্ঞানিক স্টিভ কিউরেস বলেন, ‘আমাদের দেখা কোনো কিছুর সঙ্গেই এ পাথরের মিল নেই। এর থেকে কোনো কিছু বের করা খুবই কষ্টকর।’ তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করছি, এই পাথরে মধ্য দিয়ে বাষ্পীয় বা তরল জাতীয় কিছুর প্রবাহ ছিল, কিন্তু সেটা আসলেই কী, তা আমরা জানি না। আমরা বিস্ময়কর কিছু পেয়েছি, কিন্তু এগুলো নিয়ে এখনই নিশ্চিত কোনো সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হচ্ছে না।
অপরচুনিটি বিষুবরেখার কাছেই ‘মেরিডিয়ানি প্লানাম’ অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। মঙ্গলে একসময়ের লবণ ও উচ্চ অম্লযুক্ত পানির বিষয়ে শিগগিরই প্রমাণ পাওয়া সম্ভব হবে। পরবর্তী দুই বছর ক্ষুদ্রযানটি কঠিন পাথর এবং ভিক্টোরিয়া নামের একটি ছোট আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ নিয়ে গবেষণা করে বিভিন্ন তথ্য উন্মোচন করবে।
মঙ্গল গ্রহে নাসার অনুসন্ধানের কাজ পর্যবেক্ষণ করছেন ডেভ লেভেরি। তিনি বলেন, ‘আমরা শিগগিরই মাটির মিনারেল এবং স্বল্প-অম্লযুক্ত ও আর্দ্র অবস্থায় থাকা বিভিন্ন ধরনের পাথর নিয়ে গবেষণা করতে সক্ষম হব। এর ফলে মানুষের জন্য বসবাসের উপযোগী পরিবেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।’
এনডেভর ক্রেটার (আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ) থেকে অপরচুনিটির পাঠানো প্রথম পাথরে খুব উচ্চমাত্রার দস্তা রয়েছে। পৃথিবীতে সাধারণত উত্তপ্ত পানিতে এ ধরনের পাথর দেখা যায়।
মঙ্গলে অনুসন্ধান দলের প্রধান ও কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাকাশ বৈজ্ঞানিক স্টিভ কিউরেস বলেন, ‘আমাদের দেখা কোনো কিছুর সঙ্গেই এ পাথরের মিল নেই। এর থেকে কোনো কিছু বের করা খুবই কষ্টকর।’ তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করছি, এই পাথরে মধ্য দিয়ে বাষ্পীয় বা তরল জাতীয় কিছুর প্রবাহ ছিল, কিন্তু সেটা আসলেই কী, তা আমরা জানি না। আমরা বিস্ময়কর কিছু পেয়েছি, কিন্তু এগুলো নিয়ে এখনই নিশ্চিত কোনো সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হচ্ছে না।
No comments