শততম জয়ের সুবাস পাচ্ছেন পন্টিং
রিকি পন্টিংয়ের জন্য গল টেস্টটা একটু অন্য রকম। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কত্ব হারানোর পর এটিই তাঁর প্রথম টেস্ট ম্যাচ। আরেকটি কারণেও পন্টিংয়ের মনে এই টেস্ট স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট জয়ের স্বাদ যে পেতে যাচ্ছেন এখানেই।
টেস্টের এখনো দুই দিন বাকি। এখনই এটা বলে দেওয়া ঠিক হচ্ছে? ক্রিকেটীয় অনিশ্চয়তা বলে একটা কথা আছে না! না, এখানে তা নেই। ক্রিকেটের মহান অনিশ্চয়তার পক্ষেও এই টেস্টে শ্রীলঙ্কাকে পরাজয় থেকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। বৃষ্টি, শুধু বৃষ্টিই পারে অস্ট্রেলিয়াকে জয়বঞ্চিত করতে।
আজ চতুর্থ দিনের শুরুতে সমীকরণটা এ রকম—জিততে হলে শ্রীলঙ্কার চাই আরও ২৫৯ রান। কিন্তু হাতে আছে মাত্র ৫ উইকেট। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের সঙ্গে অপরাজিত ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে মাহেলা জয়াবর্ধনের ৫২ রানের জুটিটি হওয়ার আগে তৃতীয় দিনেই খেলা শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। আর একটি উইকেট ফেলতে পারলেই অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা শ্রীলঙ্কার লেজের দেখা পেয়ে যেতেন।
গত বুধবার শুরু হওয়া এই টেস্ট ম্যাচ প্রথম দুই দিন অনেক নাটক উপহার দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে এই টেস্টে অভিষেক হয়েছে কৈশোরের দুই বন্ধু ট্রেন্ট কোপল্যান্ড ও নাথান লায়নের। ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম বোলার কোপল্যান্ড প্রথম ওভারেই উইকেট পেয়েছেন। অফ স্পিনার লায়ন প্রথম বলেই। স্পিন-স্বর্গ উইকেটে ৩৪ রানে ৫ উইকেট নিয়ে লায়নই শ্রীলঙ্কাকে ঠেলে দিয়েছেন পরাজয়ের মুখে।
২৭৩ রানে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংস শেষ করে দিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুরই তুলেছিল শ্রীলঙ্কা। মাত্র ১০৫ রানে অলআউট হয়ে গিয়ে সেটির সমাপ্তি। মাত্র ১৮ রানে পড়েছে শ্রীলঙ্কার শেষ ৭ উইকেট। দুই ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ধ্বংসযজ্ঞের শুরু করেছিলেন ওয়াটসন। নিজের পরপর দুই ওভারে ৪ উইকেট নিয়ে যা শেষ করেছেন লায়ন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে একটিই ফিফটি ছিল (হাসির ৯৫)। দ্বিতীয় ইনিংসেও একটি। এবার অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক করেছেন ৬০। শেষ ৩ উইকেটে ৮০ রান যোগ করেও অস্ট্রেলিয়া করতে পেরেছে ‘মাত্র’ ২১০। কিন্তু প্রথম ইনিংসে ১৬৮ রানের লিড থাকায় এই ২১০ আর ‘মাত্র’ থাকেনি। শ্রীলঙ্কার সামনে জয়ের লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে ৩৭৯ রান। চতুর্থ ইনিংসে এত রান তাড়া করে শ্রীলঙ্কা কোনো দিন জেতেনি।
এবারও যে জিতবে না, সেটি নিশ্চিত হয়ে যায় ৬৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ায়। প্রথম বলেই পারানাভিতানাকে আউট করে দিয়েছেন রায়ান হ্যারিস।
টেস্টের এখনো দুই দিন বাকি। এখনই এটা বলে দেওয়া ঠিক হচ্ছে? ক্রিকেটীয় অনিশ্চয়তা বলে একটা কথা আছে না! না, এখানে তা নেই। ক্রিকেটের মহান অনিশ্চয়তার পক্ষেও এই টেস্টে শ্রীলঙ্কাকে পরাজয় থেকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। বৃষ্টি, শুধু বৃষ্টিই পারে অস্ট্রেলিয়াকে জয়বঞ্চিত করতে।
আজ চতুর্থ দিনের শুরুতে সমীকরণটা এ রকম—জিততে হলে শ্রীলঙ্কার চাই আরও ২৫৯ রান। কিন্তু হাতে আছে মাত্র ৫ উইকেট। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের সঙ্গে অপরাজিত ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে মাহেলা জয়াবর্ধনের ৫২ রানের জুটিটি হওয়ার আগে তৃতীয় দিনেই খেলা শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। আর একটি উইকেট ফেলতে পারলেই অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা শ্রীলঙ্কার লেজের দেখা পেয়ে যেতেন।
গত বুধবার শুরু হওয়া এই টেস্ট ম্যাচ প্রথম দুই দিন অনেক নাটক উপহার দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে এই টেস্টে অভিষেক হয়েছে কৈশোরের দুই বন্ধু ট্রেন্ট কোপল্যান্ড ও নাথান লায়নের। ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম বোলার কোপল্যান্ড প্রথম ওভারেই উইকেট পেয়েছেন। অফ স্পিনার লায়ন প্রথম বলেই। স্পিন-স্বর্গ উইকেটে ৩৪ রানে ৫ উইকেট নিয়ে লায়নই শ্রীলঙ্কাকে ঠেলে দিয়েছেন পরাজয়ের মুখে।
২৭৩ রানে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংস শেষ করে দিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুরই তুলেছিল শ্রীলঙ্কা। মাত্র ১০৫ রানে অলআউট হয়ে গিয়ে সেটির সমাপ্তি। মাত্র ১৮ রানে পড়েছে শ্রীলঙ্কার শেষ ৭ উইকেট। দুই ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ধ্বংসযজ্ঞের শুরু করেছিলেন ওয়াটসন। নিজের পরপর দুই ওভারে ৪ উইকেট নিয়ে যা শেষ করেছেন লায়ন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে একটিই ফিফটি ছিল (হাসির ৯৫)। দ্বিতীয় ইনিংসেও একটি। এবার অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক করেছেন ৬০। শেষ ৩ উইকেটে ৮০ রান যোগ করেও অস্ট্রেলিয়া করতে পেরেছে ‘মাত্র’ ২১০। কিন্তু প্রথম ইনিংসে ১৬৮ রানের লিড থাকায় এই ২১০ আর ‘মাত্র’ থাকেনি। শ্রীলঙ্কার সামনে জয়ের লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে ৩৭৯ রান। চতুর্থ ইনিংসে এত রান তাড়া করে শ্রীলঙ্কা কোনো দিন জেতেনি।
এবারও যে জিতবে না, সেটি নিশ্চিত হয়ে যায় ৬৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ায়। প্রথম বলেই পারানাভিতানাকে আউট করে দিয়েছেন রায়ান হ্যারিস।
No comments