যোদ্ধার নাম মায়োয়ো
একটা সময় ছিল, যখন সব দলেই এমন কেউ না কেউ থাকতেন, যাঁরা রানের দিকে না তাকিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দিতে পারতেন উইকেটে। ধৈর্য আর সংযমের প্রতিমূর্তি এসব ব্যাটসম্যানকে বলা হয় ‘স্টোনওয়ালার’। ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টির আবির্ভাবে স্টোনওয়ালার ক্রিকেটের বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি। একেবারে বিলুপ্ত বলা যাচ্ছে না টিনো মায়োয়োর কারণে!
গত মাসেই জিম্বাবুয়ের ওপেনারের টেস্ট অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্টেই ধৈর্য আর মনঃসংযোগের এক অবিশ্বাস্য প্রদর্শনী মেলে ধরলেন টিনো মায়োয়ো। ইনিংসের আদ্যন্ত ব্যাটিং করে ১৬৩ রানে অপরাজিত। পৌনে ১১ ঘণ্টা ব্যাটিং করেছেন, খেলেছেন ৪৫৩ বল। গড়েছেন জিম্বাবুয়ের পক্ষে ইনিংসের আদ্যন্ত ব্যাটিং করার তৃতীয় উদাহরণ।
ইনিংসে একটি ফিফটি পর্যন্ত নেই। তার পরও জিম্বাবুয়ে ৪১২ রান করতে পেরেছে মায়োয়োর এই ম্যারাথন ইনিংসের কল্যাণেই। পাকিস্তান দিন শেষ করেছে ১ উইকেটে ১১৬ রানে। দ্বিতীয় ওভারেই কাইল জার্ভিস তৌফিক উমরকে ফিরিয়ে দেওয়ার পর মোহাম্মদ হাফিজ ও আজহার আলী নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দিয়েছেন দিনের বাকি সময়।
বুলাওয়ের উইকেট একটু ধোঁকাই দিয়েছে মিসবাহ-উল হককে। কুইন্স ক্লাব মাঠের উইকেটে সবুজ ঘাস দেখে টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন। কিন্তু ওই ঘাসের কোনো প্রভাবই খুঁজে পাওয়া যায়নি। বল একটু পুরোনো হতেই উইকেট বুলাওয়ের চিরন্তন ব্যাটিং-স্বর্গ। যদিও মায়োয়ো ছাড়া জিম্বাবুয়ের আর কোনো ব্যাটসম্যান সেটির ফসল ঘরে তুলতে পারেননি। ভাগ্যও অবশ্য পক্ষে ছিল তাঁর। এত সময় ব্যাটিং করার পরও সাঈদ আজমলের দুসরা বুঝতে পারার কোনো প্রমাণ মেলেনি। ৯৮ রানে আজমলের বলে আউটও হয়ে যেতেন, বেঁচে যান আদনান আকমল স্টাম্পিং মিস করায়।
দ্বিতীয় দিন চা-বিরতির ঠিক আগে অলআউট হয়েছে জিম্বাবুয়ে। আইজাজ চিমা জ্বলে না উঠলে আরও কিছুক্ষণ রোদে পুড়তে হতো পাকিস্তানি ফিল্ডারদের। ৩৮ রানে পড়েছে শেষ ৪ উইকেট, ৪টিই নিয়েছেন ৩২ ছুঁই-ছুঁই বয়সে টেস্ট অভিষিক্ত পাকিস্তানি পেসার।
গত মাসেই জিম্বাবুয়ের ওপেনারের টেস্ট অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্টেই ধৈর্য আর মনঃসংযোগের এক অবিশ্বাস্য প্রদর্শনী মেলে ধরলেন টিনো মায়োয়ো। ইনিংসের আদ্যন্ত ব্যাটিং করে ১৬৩ রানে অপরাজিত। পৌনে ১১ ঘণ্টা ব্যাটিং করেছেন, খেলেছেন ৪৫৩ বল। গড়েছেন জিম্বাবুয়ের পক্ষে ইনিংসের আদ্যন্ত ব্যাটিং করার তৃতীয় উদাহরণ।
ইনিংসে একটি ফিফটি পর্যন্ত নেই। তার পরও জিম্বাবুয়ে ৪১২ রান করতে পেরেছে মায়োয়োর এই ম্যারাথন ইনিংসের কল্যাণেই। পাকিস্তান দিন শেষ করেছে ১ উইকেটে ১১৬ রানে। দ্বিতীয় ওভারেই কাইল জার্ভিস তৌফিক উমরকে ফিরিয়ে দেওয়ার পর মোহাম্মদ হাফিজ ও আজহার আলী নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দিয়েছেন দিনের বাকি সময়।
বুলাওয়ের উইকেট একটু ধোঁকাই দিয়েছে মিসবাহ-উল হককে। কুইন্স ক্লাব মাঠের উইকেটে সবুজ ঘাস দেখে টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন। কিন্তু ওই ঘাসের কোনো প্রভাবই খুঁজে পাওয়া যায়নি। বল একটু পুরোনো হতেই উইকেট বুলাওয়ের চিরন্তন ব্যাটিং-স্বর্গ। যদিও মায়োয়ো ছাড়া জিম্বাবুয়ের আর কোনো ব্যাটসম্যান সেটির ফসল ঘরে তুলতে পারেননি। ভাগ্যও অবশ্য পক্ষে ছিল তাঁর। এত সময় ব্যাটিং করার পরও সাঈদ আজমলের দুসরা বুঝতে পারার কোনো প্রমাণ মেলেনি। ৯৮ রানে আজমলের বলে আউটও হয়ে যেতেন, বেঁচে যান আদনান আকমল স্টাম্পিং মিস করায়।
দ্বিতীয় দিন চা-বিরতির ঠিক আগে অলআউট হয়েছে জিম্বাবুয়ে। আইজাজ চিমা জ্বলে না উঠলে আরও কিছুক্ষণ রোদে পুড়তে হতো পাকিস্তানি ফিল্ডারদের। ৩৮ রানে পড়েছে শেষ ৪ উইকেট, ৪টিই নিয়েছেন ৩২ ছুঁই-ছুঁই বয়সে টেস্ট অভিষিক্ত পাকিস্তানি পেসার।
No comments