সিরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে নিমন্ত্রণ, পরে প্রত্যাহার
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বিয়েতে লন্ডনে নিযুক্ত সিরিয়ার রাষ্ট্রদূত সামি খিয়ামিকে নিমন্ত্রণ করার পর তা আবার প্রত্যাহার করে নিয়েছে যুক্তরাজ্য সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের ওপর সিরিয়ার সেনাবাহিনীর নির্বিচার গুলিবর্ষণের ঘটনা রাজকীয় বিয়েতে খিয়ামির উপস্থিতিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ করে তুলেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ রাষ্ট্রদূত খিয়ামিকে আমন্ত্রণ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর উপস্থিতি কাম্য নয় বলে রাজপরিবারও স্বীকার করেছে।
গত কয়েক সপ্তাহে সিরিয়ায় সেনাবাহিনী প্রায় ৪৫০ বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পাশাপাশি যুক্তরাজ্যও এ ঘটনার নিন্দা জানায়। তবে অন্য দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূতকেও বিয়েতে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এতে ব্রিটিশ সরকারের তীব্র সমালোচনা করে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তারা খিয়ামিকে দেওয়া নিমন্ত্রণ প্রত্যাহার করার দাবি তোলে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের ওপর সিরিয়ার সেনাবাহিনীর নির্বিচার গুলিবর্ষণের ঘটনা রাজকীয় বিয়েতে খিয়ামির উপস্থিতিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ করে তুলেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ রাষ্ট্রদূত খিয়ামিকে আমন্ত্রণ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর উপস্থিতি কাম্য নয় বলে রাজপরিবারও স্বীকার করেছে।
গত কয়েক সপ্তাহে সিরিয়ায় সেনাবাহিনী প্রায় ৪৫০ বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পাশাপাশি যুক্তরাজ্যও এ ঘটনার নিন্দা জানায়। তবে অন্য দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূতকেও বিয়েতে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এতে ব্রিটিশ সরকারের তীব্র সমালোচনা করে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তারা খিয়ামিকে দেওয়া নিমন্ত্রণ প্রত্যাহার করার দাবি তোলে।
No comments