মূল্যস্ফীতি রোধে ব্যাংক জমার হার বাড়াল চীন
মূল্যস্ফীতিতে লাগাম টানার মরিয়া চেষ্টা হিসেবে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সে দেশের ব্যাংকগুলোর বাধ্যতামূলক জমার হার দশমিক ৫০ শতাংশীয় পয়েন্ট বাড়িয়ে দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে পিপলস ব্যাংক অব চায়না এই বর্ধিত হারকে কার্যকর ঘোষণা করেছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোর নতুন বিধিবদ্ধ জমার হার দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১৯ শতাংশ।
চীনের মূল্যস্ফীতির হার ডিসেম্বর মাসের ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ থেকে বেড়ে জানুয়ারি মাসে ৪ দশমিক ৯০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
এ কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণ সরবরাহ আরও সীমিত করার এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এ নিয়ে চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো চীন ব্যাংকের বিধিবদ্ধ জমার হার বাড়াল। এ ছাড়া গত চার মাসে তিনবার সুদের হারও বাড়ানো হয়েছে দেশটিতে।
উচ্চহারে ঋণপ্রবাহ দেশটির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে জোরালোভাবে এগিয়ে নিচ্ছে, যার প্রতিফলন ঘটেছে দেশটির প্রবৃদ্ধির হারে। গত বছর চীনের প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
কিন্তু এই উচ্চ প্রবৃদ্ধি অনিবার্যভাবেই মূল্যস্ফীতির হারকেও ঊর্ধ্বমুখী করে তুলেছে। তাই নিয়ন্ত্রণমূলক মুদ্রানীতির মাধ্যমে সে দেশের সরকার এখন মূল্যস্ফীতির চাপ প্রশমনের চেষ্টা চালাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীন সরকারের হাতে যা যা হাতিয়ার আছে, তার প্রায় সবই প্রয়োগ করা হচ্ছে মূল্যস্ফীতিকে বাগে আনার জন্য। কেউ কেউ এমনও বলেছেন, মুদ্রানীতির হাতিয়ারগুলো প্রয়োগে চীন শুরুর দিকে কিছুটা শৈথিল্য দেখালেও এখন তা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাঁরা এও বলছেন, সম্প্রতি গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এখনো যথেষ্ট কার্যকর হয়নি। তাই ভবিষ্যতেও কিছু বাড়তি পদক্ষেপ নিতে হতে পারে।
২০১০ সালে জাপানকে টপকে চীন এখন বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে পিপলস ব্যাংক অব চায়না এই বর্ধিত হারকে কার্যকর ঘোষণা করেছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোর নতুন বিধিবদ্ধ জমার হার দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১৯ শতাংশ।
চীনের মূল্যস্ফীতির হার ডিসেম্বর মাসের ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ থেকে বেড়ে জানুয়ারি মাসে ৪ দশমিক ৯০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
এ কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণ সরবরাহ আরও সীমিত করার এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এ নিয়ে চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো চীন ব্যাংকের বিধিবদ্ধ জমার হার বাড়াল। এ ছাড়া গত চার মাসে তিনবার সুদের হারও বাড়ানো হয়েছে দেশটিতে।
উচ্চহারে ঋণপ্রবাহ দেশটির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে জোরালোভাবে এগিয়ে নিচ্ছে, যার প্রতিফলন ঘটেছে দেশটির প্রবৃদ্ধির হারে। গত বছর চীনের প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
কিন্তু এই উচ্চ প্রবৃদ্ধি অনিবার্যভাবেই মূল্যস্ফীতির হারকেও ঊর্ধ্বমুখী করে তুলেছে। তাই নিয়ন্ত্রণমূলক মুদ্রানীতির মাধ্যমে সে দেশের সরকার এখন মূল্যস্ফীতির চাপ প্রশমনের চেষ্টা চালাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীন সরকারের হাতে যা যা হাতিয়ার আছে, তার প্রায় সবই প্রয়োগ করা হচ্ছে মূল্যস্ফীতিকে বাগে আনার জন্য। কেউ কেউ এমনও বলেছেন, মুদ্রানীতির হাতিয়ারগুলো প্রয়োগে চীন শুরুর দিকে কিছুটা শৈথিল্য দেখালেও এখন তা পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাঁরা এও বলছেন, সম্প্রতি গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এখনো যথেষ্ট কার্যকর হয়নি। তাই ভবিষ্যতেও কিছু বাড়তি পদক্ষেপ নিতে হতে পারে।
২০১০ সালে জাপানকে টপকে চীন এখন বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
No comments