কিউইদের চমকে দিতে চায় কেনিয়া
আজ ম্যাচ শুরুর আগে জিমি কামান্ডে এই দাবি করতে পারেন, ‘নিউজিল্যান্ড? হাহ্। ওদের হারাতে তো আমাদের মাঠেই নামতে হয় না!’
দাবিটা একেবারেই অমূলক নয়। নিউজিল্যান্ডকে একবার মাঠে না নেমেই হারিয়ে দিয়েছিল কেনিয়া!
নিউজিল্যান্ড-কেনিয়া এখন পর্যন্ত দুটি ম্যাচে ‘মুখোমুখি’ হয়েছে। গত দুই বিশ্বকাপে। ২০০৭ বিশ্বকাপে কেনিয়াকে ১৪৮ রানে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ২০০৩ বিশ্বকাপে কেনিয়া নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছিল একটি বলও খরচ না করে! আসলে নিরাপত্তার অজুহাতে সেবার কেনিয়ায় গিয়ে খেলতে রাজি হয়নি নিউজিল্যান্ড। ওয়াকওভার পেয়ে গিয়েছিল কেনিয়া।
সে যা-ই হোক, বুক ফুলিয়ে কেনিয়া বলতেই পারে, মুখোমুখি লড়াইয়ে তো সমতাই আছে! সমতা আরেক জায়গায়। দুই অধিনায়কের সাম্প্রতিক মন্তব্যে।
ড্যানিয়েল ভেট্টোরি: ‘আমরা জানি, সম্প্রতি আমাদের ফর্ম খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। কিন্তু এই বিশ্বকাপে আমরা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই খেলব।’
জিমি কামান্ডে: ‘গত এক বছরে আমাদের দলে ধারাবাহিকতার অভাব আছে। কিন্তু বিশ্বকাপ আমাদের প্রমাণের মঞ্চ।’
নিউজিল্যান্ড, কেনিয়া দুই দলেরই সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স ভালো নয়। নিউজিল্যান্ড যেমন গত ২০ ওয়ানডের মাত্র চারটি জিতেছে। গত তিনটি ওয়ানডে সিরিজেই নাস্তানাবুদ হয়েছে। দুবার হয়েছে ধবলধোলাই (বাংলাদেশের কাছে ৪-০, ভারতের কাছে ৫-০)। সর্বশেষ নিজ দেশে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩-২-এ সিরিজ পরাজয়।
গত বিশ্বকাপের ঠিক উল্টো অবস্থান থেকে শুরু করছে নিউজিল্যান্ড। সেবার বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়াকে ৩-০ হোয়াইটওয়াশ করে আত্মবিশ্বাসে জ্বালানি ভরে বিশ্বকাপে এসেছিল কিউইরা। এবার একের পর এক সিরিজে হেরে তাদের আত্মবিশ্বাসের পর্দাটা ফুটো হয়ে গেছে।
ফলে আজ চেন্নাইয়ে কেনিয়া চমকে দিতে চাইবে নিউজিল্যান্ডকে। কামান্ডে এই বলে সতর্ক করছেন, ‘কোনো দলকেই খাটো করে দেখাটা হবে ভুল। বিশেষ করে র্যাঙ্কিংয়ের নিচু সারির দলগুলোকে। আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বকাপে অঘটন ঘটানোর সামর্থ্য আমাদের আছে।’
নিউজিল্যান্ড সেই ভুল করছে না। ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আর মার্টিন গাপটিল দুজনই সাংবাদিকদের বলেছেন, কেনিয়াকে তাঁরা দেখছেন শ্রদ্ধার চোখেই।
দেখা যাক, অঘটন-বিশেষজ্ঞ কেনিয়া কোনো চমক দিতে পারে কিনা!
দাবিটা একেবারেই অমূলক নয়। নিউজিল্যান্ডকে একবার মাঠে না নেমেই হারিয়ে দিয়েছিল কেনিয়া!
নিউজিল্যান্ড-কেনিয়া এখন পর্যন্ত দুটি ম্যাচে ‘মুখোমুখি’ হয়েছে। গত দুই বিশ্বকাপে। ২০০৭ বিশ্বকাপে কেনিয়াকে ১৪৮ রানে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ২০০৩ বিশ্বকাপে কেনিয়া নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছিল একটি বলও খরচ না করে! আসলে নিরাপত্তার অজুহাতে সেবার কেনিয়ায় গিয়ে খেলতে রাজি হয়নি নিউজিল্যান্ড। ওয়াকওভার পেয়ে গিয়েছিল কেনিয়া।
সে যা-ই হোক, বুক ফুলিয়ে কেনিয়া বলতেই পারে, মুখোমুখি লড়াইয়ে তো সমতাই আছে! সমতা আরেক জায়গায়। দুই অধিনায়কের সাম্প্রতিক মন্তব্যে।
ড্যানিয়েল ভেট্টোরি: ‘আমরা জানি, সম্প্রতি আমাদের ফর্ম খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। কিন্তু এই বিশ্বকাপে আমরা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই খেলব।’
জিমি কামান্ডে: ‘গত এক বছরে আমাদের দলে ধারাবাহিকতার অভাব আছে। কিন্তু বিশ্বকাপ আমাদের প্রমাণের মঞ্চ।’
নিউজিল্যান্ড, কেনিয়া দুই দলেরই সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স ভালো নয়। নিউজিল্যান্ড যেমন গত ২০ ওয়ানডের মাত্র চারটি জিতেছে। গত তিনটি ওয়ানডে সিরিজেই নাস্তানাবুদ হয়েছে। দুবার হয়েছে ধবলধোলাই (বাংলাদেশের কাছে ৪-০, ভারতের কাছে ৫-০)। সর্বশেষ নিজ দেশে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩-২-এ সিরিজ পরাজয়।
গত বিশ্বকাপের ঠিক উল্টো অবস্থান থেকে শুরু করছে নিউজিল্যান্ড। সেবার বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়াকে ৩-০ হোয়াইটওয়াশ করে আত্মবিশ্বাসে জ্বালানি ভরে বিশ্বকাপে এসেছিল কিউইরা। এবার একের পর এক সিরিজে হেরে তাদের আত্মবিশ্বাসের পর্দাটা ফুটো হয়ে গেছে।
ফলে আজ চেন্নাইয়ে কেনিয়া চমকে দিতে চাইবে নিউজিল্যান্ডকে। কামান্ডে এই বলে সতর্ক করছেন, ‘কোনো দলকেই খাটো করে দেখাটা হবে ভুল। বিশেষ করে র্যাঙ্কিংয়ের নিচু সারির দলগুলোকে। আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বকাপে অঘটন ঘটানোর সামর্থ্য আমাদের আছে।’
নিউজিল্যান্ড সেই ভুল করছে না। ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আর মার্টিন গাপটিল দুজনই সাংবাদিকদের বলেছেন, কেনিয়াকে তাঁরা দেখছেন শ্রদ্ধার চোখেই।
দেখা যাক, অঘটন-বিশেষজ্ঞ কেনিয়া কোনো চমক দিতে পারে কিনা!
No comments