সুনামির ক্ষত ভুলতে প্রস্তুত হাম্বানটোটা
২০০৪ সালে প্রলয়ংকরী সুনামির তাণ্ডবে তছনছ হয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা। প্রাণহানি হয়েছিল প্রায় তিন হাজার মানুষের। কিন্তু এখন সেই ক্ষত ভুলে বিশ্বকাপের আনন্দ উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সেখানকার মানুষ। আজ স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা কানাডার বিপক্ষে মাঠে নামতে যাচ্ছে হাম্বানটোটায় নবনির্মিত স্টেডিয়ামে।
কানাডার বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচটা খুবই একতরফা হবে, এটা অনুমান করার পরও ইতিমধ্যেই ৩৫ হাজার সিটের গ্যালারির সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। ‘আনন্দ উদযাপন শুরু হোক’, ‘হাম্বানটোটায় স্বাগতম’ এ ধরনের লেখাসংবলিত ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো শহর। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের সেক্রেটারি নিশান্তে রানাতুঙ্গা বলেছেন, ‘২০০৪ সালে হাম্বানটোটা সুনামি তাণ্ডবের শিকার হয়েছিল। এবারের বিশ্বকাপে এখানকার মানুষ কিছুটা আনন্দের উপলক্ষ খুঁজে পাবে। এটা তাদের জন্য একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’
হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা শুরু হয় ২০০৮ সালে। নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০৯ সালের মে মাসে। কিন্তু ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নির্মাণকাজ কিছুটা থমকে যায়। বিশ্বকাপের আগে স্টেডিয়াম পুরোপুরি প্রস্তুত হবে কিনা তা নিয়েও শঙ্কার মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন আয়োজকেরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী আর একটা চীনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে খুব ভালোমতোই শেষ হয়েছে স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ। আর এখন তো শুধু বিশ্বকাপই না, হাম্বানটোটায় ২০১৮ কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের জন্যও জোর চেষ্টা চালাচ্ছে লঙ্কানরা।
হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম পরেও শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের অগ্রগতির ক্ষেত্রে একটা বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী নিশান্ত রানাতুঙ্গা। তিনি বলেছেন, ‘হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম শুধু বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ না। এখানকার তরুণ ক্রিকেটারদের অগ্রগতির জন্যও এটা একটা ভালো ভূমিকা রাখবে। আর আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতে এখান থেকে অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটার উঠে আসবে।
কানাডার বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচটা খুবই একতরফা হবে, এটা অনুমান করার পরও ইতিমধ্যেই ৩৫ হাজার সিটের গ্যালারির সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। ‘আনন্দ উদযাপন শুরু হোক’, ‘হাম্বানটোটায় স্বাগতম’ এ ধরনের লেখাসংবলিত ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো শহর। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের সেক্রেটারি নিশান্তে রানাতুঙ্গা বলেছেন, ‘২০০৪ সালে হাম্বানটোটা সুনামি তাণ্ডবের শিকার হয়েছিল। এবারের বিশ্বকাপে এখানকার মানুষ কিছুটা আনন্দের উপলক্ষ খুঁজে পাবে। এটা তাদের জন্য একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’
হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা শুরু হয় ২০০৮ সালে। নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০৯ সালের মে মাসে। কিন্তু ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নির্মাণকাজ কিছুটা থমকে যায়। বিশ্বকাপের আগে স্টেডিয়াম পুরোপুরি প্রস্তুত হবে কিনা তা নিয়েও শঙ্কার মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন আয়োজকেরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী আর একটা চীনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে খুব ভালোমতোই শেষ হয়েছে স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ। আর এখন তো শুধু বিশ্বকাপই না, হাম্বানটোটায় ২০১৮ কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের জন্যও জোর চেষ্টা চালাচ্ছে লঙ্কানরা।
হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম পরেও শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের অগ্রগতির ক্ষেত্রে একটা বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী নিশান্ত রানাতুঙ্গা। তিনি বলেছেন, ‘হাম্বানটোটা স্টেডিয়াম শুধু বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ না। এখানকার তরুণ ক্রিকেটারদের অগ্রগতির জন্যও এটা একটা ভালো ভূমিকা রাখবে। আর আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতে এখান থেকে অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটার উঠে আসবে।
No comments