শ্রীলঙ্কার সামনে সেই কানাডা
কানাডাকে ২০০৩ বিশ্বকাপের সর্বনিম্ন স্কোরের (৩৬) লজ্জা দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। সেই বিশ্বকাপে কানাডার কাছে পরাজয় লজ্জায় ডুবিয়েছিল বাংলাদেশকে। ঘটনাটা আট বছর আগের, কিন্তু আজ আবার স্মৃতিতে উঠে আসছে। নিজের মাঠ হাম্বানটোটায় আজ বিশ্বকাপ শুরু করছে শ্রীলঙ্কা; প্রতিপক্ষ সেই কানাডা।
প্রতিপক্ষ হিসেবে কানাডাকে একবারই পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। প্রথম দেখায় ‘পুঁচকে’ কানাডাকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার স্মৃতি মনে করলে আজ নির্ভারই থাকার কথা ১৯৯৬ বিশ্বকাপজয়ীদের। তবে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা কানাডাকে দিচ্ছেন যথেষ্ট গুরুত্ব। সতীর্থদের বলেছেন সতর্ক থাকতে, ‘কানাডাকে হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। বিশ্বকাপ এলে প্রতিটি দলই তাদের খেলায় উন্নতি ঘটায়।’
কানাডা আসলেই উন্নতি করছে। প্রস্তুতি ম্যাচেই পাওয়া গেছে এর প্রমাণ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হেরেছে মাত্র ১৬ রানে। বড় ইনিংস খেলেছেন রিজওয়ান চিমা (৭১ বলে ৯৩)। আজও নিশ্চয় বড় ইনিংসই খেলতে চাইবেন। স্মরণীয় কিছু করার লক্ষ্য থাকছে দলের সবচেয়ে বড় তারকা জন ডেভিডসনের; এটা যে তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। বয়স হয়ে গেছে ৪০, এই ব্যাটসম্যানকে বাড়তি কিছু উপহার দিতে চাইবেন তাঁর সতীর্থরাও।
তবে সবকিছুর ওপরে মাঠে কানাডার খেলোয়াড়েরা মজতে চান উপভোগের মন্ত্রে। অধিনায়ক আশিস বাগাই সেটা বলেই দিয়েছেন, ‘কেনিয়া ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয় আর একটা বড় দলের বিপক্ষে জিতলেই কোয়ার্টার ফাইনাল! তবে আমাদের মূল লক্ষ্য উপভোগ করা।’
প্রতিপক্ষ হিসেবে কানাডাকে একবারই পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। প্রথম দেখায় ‘পুঁচকে’ কানাডাকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার স্মৃতি মনে করলে আজ নির্ভারই থাকার কথা ১৯৯৬ বিশ্বকাপজয়ীদের। তবে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা কানাডাকে দিচ্ছেন যথেষ্ট গুরুত্ব। সতীর্থদের বলেছেন সতর্ক থাকতে, ‘কানাডাকে হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। বিশ্বকাপ এলে প্রতিটি দলই তাদের খেলায় উন্নতি ঘটায়।’
কানাডা আসলেই উন্নতি করছে। প্রস্তুতি ম্যাচেই পাওয়া গেছে এর প্রমাণ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হেরেছে মাত্র ১৬ রানে। বড় ইনিংস খেলেছেন রিজওয়ান চিমা (৭১ বলে ৯৩)। আজও নিশ্চয় বড় ইনিংসই খেলতে চাইবেন। স্মরণীয় কিছু করার লক্ষ্য থাকছে দলের সবচেয়ে বড় তারকা জন ডেভিডসনের; এটা যে তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। বয়স হয়ে গেছে ৪০, এই ব্যাটসম্যানকে বাড়তি কিছু উপহার দিতে চাইবেন তাঁর সতীর্থরাও।
তবে সবকিছুর ওপরে মাঠে কানাডার খেলোয়াড়েরা মজতে চান উপভোগের মন্ত্রে। অধিনায়ক আশিস বাগাই সেটা বলেই দিয়েছেন, ‘কেনিয়া ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয় আর একটা বড় দলের বিপক্ষে জিতলেই কোয়ার্টার ফাইনাল! তবে আমাদের মূল লক্ষ্য উপভোগ করা।’
No comments