বাহরাইনের বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবিতে অনড়
বাহরাইনে বিক্ষোভকারীরা সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত পার্ল স্কয়ার থেকে এক চুলও না নড়ার ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির বাদশা বিরোধীদলীয় রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি ও আলোচনার প্রস্তাব দেওয়া সত্ত্বেও এ ঘোষণা দেয় তারা।
রাজধানী মানামার সড়কে সড়কে গণবিক্ষোভের পর শিয়া আন্দোলনকারীরা আবার গতকাল বুধবার পার্ল স্কয়ারে জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে থাকে, ‘শিয়া-সুন্নি ভাই ভাই, আমরা এ দেশ ছাড়ব না’ ইত্যাদি। বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছে, তাদের এখন একটাই দাবি, সরকারের পতন।
১৪ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ শুরুর পর গত মঙ্গলবারই প্রথম দেশটির রাজনৈতিক নেতারা আনুষ্ঠানিকভাবে বিক্ষোভে যোগ দেন। তাঁরা সরকারের পদত্যাগ ও শাসনব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভে যোগ দেন। তিউনিসিয়া ও মিসরের পর বাহরাইনেও অনলাইন যোগাযোগের মাধ্যমে সরকার পতনের ডাক দেয় বিক্ষোভকারীরা।
এদিকে গত মঙ্গলবার বাদশা হামাদ বিন ঈশা আল-খাইফ বলেন, ‘সরকারি চত্বর জাতীয় ইস্যুতে কোনো সংলাপ বিনিময়ের জন্য উপযুক্ত জায়গা না। আলোচনার জন্য টেবিলে আসুন।’ সরকারি সংবাদ সংস্থা বাদশার এ বিবৃতি প্রচার করে।
রাজধানী মানামার সড়কে সড়কে গণবিক্ষোভের পর শিয়া আন্দোলনকারীরা আবার গতকাল বুধবার পার্ল স্কয়ারে জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে থাকে, ‘শিয়া-সুন্নি ভাই ভাই, আমরা এ দেশ ছাড়ব না’ ইত্যাদি। বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছে, তাদের এখন একটাই দাবি, সরকারের পতন।
১৪ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ শুরুর পর গত মঙ্গলবারই প্রথম দেশটির রাজনৈতিক নেতারা আনুষ্ঠানিকভাবে বিক্ষোভে যোগ দেন। তাঁরা সরকারের পদত্যাগ ও শাসনব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভে যোগ দেন। তিউনিসিয়া ও মিসরের পর বাহরাইনেও অনলাইন যোগাযোগের মাধ্যমে সরকার পতনের ডাক দেয় বিক্ষোভকারীরা।
এদিকে গত মঙ্গলবার বাদশা হামাদ বিন ঈশা আল-খাইফ বলেন, ‘সরকারি চত্বর জাতীয় ইস্যুতে কোনো সংলাপ বিনিময়ের জন্য উপযুক্ত জায়গা না। আলোচনার জন্য টেবিলে আসুন।’ সরকারি সংবাদ সংস্থা বাদশার এ বিবৃতি প্রচার করে।
No comments