এবার সতর্ক পাকিস্তান
প্রায়শ্চিত্ত করতে চায় পাকিস্তান। স্মৃতি থেকে মুছে ফেলতে চায় ২০০৭ বিশ্বকাপের ক্ষত। চার বছর আগে পুঁচকে আয়ারল্যান্ডের কাছে হেরে গিয়েছিল ৩ উইকেটে। এই হারই ছিটকে দেয় তাদের বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকে। পাকিস্তানের বিব্রতকর অবস্থাকে আরও বিব্রতকর করে দেয় তাদের ইংলিশ কোচ বব উলমারের ‘সন্দেহজনক’ মৃত্যু। পুলিশি তদন্তের মুখে পড়েন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। উলমারের মৃত্যুকে জ্যামাইকান পুলিশ প্রথমে হত্যাকাণ্ড ভেবে জেরা করে কয়েকজন পাকিস্তানি ক্রিকেটারকে।
উলমারের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে ঘোষণা করার পরও নিস্তার পাননি খেলোয়াড়েরা। দেশে ফিরে আসার পর সমর্থকদের তীব্র রোষের কবলে পড়েন তাঁরা। প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়ায় ক্রিকেটারদের শাস্তি দেওয়ারও দাবি ওঠে।
তাই এবার খুব সাবধানী পাকিস্তান। অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বলেছেন, ছোট-বড় সব দলকেই সমান গুরুত্ব দিচ্ছে তাঁর দল। আগামীকাল কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ অভিযাত্রা। মাত্র পরশুই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৯ রানে অলআউট হয়ে ১০ উইকেটে হেরেছে কেনিয়া। অতীতের কথা মনে করে পাকিস্তান হালকাভাবে নিচ্ছে না কেনিয়াকেও। ‘চার বছর আগে আয়ারল্যান্ডের কাছে আমাদের পরাজয়ের মতো অনেক অঘটন হয়েছে বিশ্বকাপে। আমাদের এটা মনে আছে এবং কেনিয়া বা শ্রীলঙ্কা প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন, পা আমাদের মাটিতেই থাকবে,’ বলেছেন আফ্রিদি।
বিশ্বকাপ দলে থাকা ইউনুস খান, উমর গুল, মোহাম্মদ হাফিজ ও কামরান আকমল খেলেছিলেন আয়ারল্যান্ডের কাছে হারা সেই ম্যাচটিতে। তবে আফ্রিদি বলেছেন দলের কোনো খেলোয়াড়ই ওই ভয়াবহ পরাজয়টিকে ভুলতে পারেননি। নিষেধাজ্ঞার কারণে ওই ম্যাচে না খেলা পাকিস্তানি অধিনায়ক বলেছেন, ‘আপনি যদি সতর্ক না থাকেন, তবে যেকোনো সময়ই এটি (অঘটন) হতে পারে। আর আয়ারল্যান্ডের কাছে ওই পরাজয় কখনোই ভোলা যাবে না।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কেনিয়ার শোচনীয় পরাজয় দেখেও রাশ আলগা করছেন না আফ্রিদি, ‘তাদের একটা খারাপ দিন গেছে, তাই তারা আমাদের বিপক্ষে সব শক্তিই প্রয়োগ করবে। যেহেতু আমাদের লক্ষ্য গ্রুপের সব কটি ম্যাচ জেতা, তাই সেভাবেই আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।’ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সঙ্গে ‘এ’ গ্রুপে আরও আছে শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে ও কানাডা।
বিশ্বকাপে দলের ভালো ফলাফল পাকিস্তানের ক্রিকেটকে আবার জাগিয়ে তুলবে বলে ভাবছেন কোচ ওয়াকার ইউনুস, ‘এ নিয়ে আমার মনে এতটুকু সন্দেহ নেই যে এই বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটার গুরুত্ব আরও বেড়েছে, কারণ পাকিস্তান ক্রিকেট সম্প্রতি অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে।’
পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক বিশ্বকাপের জন্য দলের প্রস্তুতি নিয়ে খুব খুশি, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় ১০ দিন ছিলাম ও দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছি। এই সময়ে আমরা ফিল্ডিং দক্ষতা ও ফিটনেস বাড়ানোর জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করেছি।
উলমারের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে ঘোষণা করার পরও নিস্তার পাননি খেলোয়াড়েরা। দেশে ফিরে আসার পর সমর্থকদের তীব্র রোষের কবলে পড়েন তাঁরা। প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়ায় ক্রিকেটারদের শাস্তি দেওয়ারও দাবি ওঠে।
তাই এবার খুব সাবধানী পাকিস্তান। অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বলেছেন, ছোট-বড় সব দলকেই সমান গুরুত্ব দিচ্ছে তাঁর দল। আগামীকাল কেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ অভিযাত্রা। মাত্র পরশুই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৯ রানে অলআউট হয়ে ১০ উইকেটে হেরেছে কেনিয়া। অতীতের কথা মনে করে পাকিস্তান হালকাভাবে নিচ্ছে না কেনিয়াকেও। ‘চার বছর আগে আয়ারল্যান্ডের কাছে আমাদের পরাজয়ের মতো অনেক অঘটন হয়েছে বিশ্বকাপে। আমাদের এটা মনে আছে এবং কেনিয়া বা শ্রীলঙ্কা প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন, পা আমাদের মাটিতেই থাকবে,’ বলেছেন আফ্রিদি।
বিশ্বকাপ দলে থাকা ইউনুস খান, উমর গুল, মোহাম্মদ হাফিজ ও কামরান আকমল খেলেছিলেন আয়ারল্যান্ডের কাছে হারা সেই ম্যাচটিতে। তবে আফ্রিদি বলেছেন দলের কোনো খেলোয়াড়ই ওই ভয়াবহ পরাজয়টিকে ভুলতে পারেননি। নিষেধাজ্ঞার কারণে ওই ম্যাচে না খেলা পাকিস্তানি অধিনায়ক বলেছেন, ‘আপনি যদি সতর্ক না থাকেন, তবে যেকোনো সময়ই এটি (অঘটন) হতে পারে। আর আয়ারল্যান্ডের কাছে ওই পরাজয় কখনোই ভোলা যাবে না।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কেনিয়ার শোচনীয় পরাজয় দেখেও রাশ আলগা করছেন না আফ্রিদি, ‘তাদের একটা খারাপ দিন গেছে, তাই তারা আমাদের বিপক্ষে সব শক্তিই প্রয়োগ করবে। যেহেতু আমাদের লক্ষ্য গ্রুপের সব কটি ম্যাচ জেতা, তাই সেভাবেই আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।’ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সঙ্গে ‘এ’ গ্রুপে আরও আছে শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে ও কানাডা।
বিশ্বকাপে দলের ভালো ফলাফল পাকিস্তানের ক্রিকেটকে আবার জাগিয়ে তুলবে বলে ভাবছেন কোচ ওয়াকার ইউনুস, ‘এ নিয়ে আমার মনে এতটুকু সন্দেহ নেই যে এই বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটার গুরুত্ব আরও বেড়েছে, কারণ পাকিস্তান ক্রিকেট সম্প্রতি অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে।’
পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক বিশ্বকাপের জন্য দলের প্রস্তুতি নিয়ে খুব খুশি, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় ১০ দিন ছিলাম ও দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছি। এই সময়ে আমরা ফিল্ডিং দক্ষতা ও ফিটনেস বাড়ানোর জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করেছি।
No comments