‘কমলানগর’ হতে পারে ডাচদের প্রেরণা
ভারতের ‘কমলানগর’ নাগপুর ডাচদের পছন্দ হতেই পারে। এ নগরের কমলা সৌন্দর্য থেকেই আজকের ম্যাচে তারা পেতে পারে উজ্জীবিত হওয়ার শক্তি। নয়তো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচটি হতে পারে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আরেকটি ম্যাড়মেড়ে লড়াই।
২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লর্ডসে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল হল্যান্ড। সেই ম্যাচটিও আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলতে নামার আগে হল্যান্ডের সঞ্জীবনী সুধা। নয়তো, ক্রিকেটীয় প্রজ্ঞা আর অভিজ্ঞতার দৌড়ে ‘কমলা বাহিনী’ যে ক্রিকেটের জনকদের চেয়ে বিপুল ব্যবধানে পিছিয়ে।
হল্যান্ডের যেকোনো ক্রিকেট ম্যাচের আগেই ঘুরে ফিরে আসে ফুটবলের প্রসঙ্গ। বিশ্ব ফুটবলে ডাচদের অবস্থানের সঙ্গে ক্রিকেটে তাঁদের অবস্থানের একটা তুলনামূলক চিত্র উঠে আসে বারবারই। বিশ্বকাপ ফুটবলের সর্বশেষ আসরে যে দেশটি ফাইনালে খেলেছে, বিশ্ব ফুটবলের অনেক নামী তারকার জন্ম যে দেশে, ক্রিকেটে সেই দেশটি যে নিতান্তই শিশুশ্রেণীর। জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও ক্রিকেটের কোনো অবস্থান নেই হল্যান্ডে। তার পরও এবারেরটা নিয়ে চতুর্থবারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলতে আসাটা হল্যান্ডের জন্য এক ধরনের সাফল্যই।
১৯৯৬ সালে একদিনের ক্রিকেটের রেকর্ডবুকে নাম লিখিয়েছিল হল্যান্ড। তারপর থেকে ৪৫টি একদিনের ম্যাচে হল্যান্ডের সাফল্য বলতে কেবল বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি জয়। রেকর্ডপত্রে চোখ বুলিয়েই কেবল নয়, খুব কাছ থেকে নিজ দলের শক্তি অনুধাবন করে ডাচ কোচ পিটার ড্রিনেন আজ নাগপুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটির আগে বাস্তবেই বিচরণ করতে চান।
‘পঞ্চাশ ওভারের ম্যাচে কীভাবে ব্যাটিং করতে হয়, সে ব্যাপারে হল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের জ্ঞানে ঘাটতি রয়েছে। আমাদের এ ব্যাপারটি নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে। তার পরও ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি আজ আমাদেরকে কিছুটা উদ্দীপ্ত করবেই।’ বলেছেন ড্রিনেন।
হল্যান্ডের এই দলটির তারকা বলতে কেবল দুজন। অধিনায়ক পিটার বোরেন ও অভিজ্ঞ বাস জাইডারেন্ট। তার পরও অলরাউন্ডার রায়ান টেন ডয়েসকেট প্রস্তুতি ম্যাচে কেনিয়ার বিপক্ষে ২ উইকেট নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন। আলোচনাটা মূলত এসেক্সের হয়ে তাঁর কাউন্টি অভিজ্ঞতার কারণেই। এ ছাড়া উস্টারশায়ারের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেটের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অ্যালেক্সেই কারভেজি হল্যান্ডের শক্তির উত্স হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন।
দলের উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অভিজ্ঞতার অভাবকেই বড় করে দেখছেন কোচ ড্রিনেন। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়মিত খেলতে পারলে আমরা অনেক সমস্যারই সমাধান করে ফেলতে পারতাম।’
ড্রিনেন যত যা-ই বলুন, ক্রিকেটের অভিভাবক আইসিসির কাছেই হল্যান্ডের মতো দলগুলো যে ব্রাত্য হয়ে দেখা দিয়েছে!
২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লর্ডসে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল হল্যান্ড। সেই ম্যাচটিও আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলতে নামার আগে হল্যান্ডের সঞ্জীবনী সুধা। নয়তো, ক্রিকেটীয় প্রজ্ঞা আর অভিজ্ঞতার দৌড়ে ‘কমলা বাহিনী’ যে ক্রিকেটের জনকদের চেয়ে বিপুল ব্যবধানে পিছিয়ে।
হল্যান্ডের যেকোনো ক্রিকেট ম্যাচের আগেই ঘুরে ফিরে আসে ফুটবলের প্রসঙ্গ। বিশ্ব ফুটবলে ডাচদের অবস্থানের সঙ্গে ক্রিকেটে তাঁদের অবস্থানের একটা তুলনামূলক চিত্র উঠে আসে বারবারই। বিশ্বকাপ ফুটবলের সর্বশেষ আসরে যে দেশটি ফাইনালে খেলেছে, বিশ্ব ফুটবলের অনেক নামী তারকার জন্ম যে দেশে, ক্রিকেটে সেই দেশটি যে নিতান্তই শিশুশ্রেণীর। জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও ক্রিকেটের কোনো অবস্থান নেই হল্যান্ডে। তার পরও এবারেরটা নিয়ে চতুর্থবারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলতে আসাটা হল্যান্ডের জন্য এক ধরনের সাফল্যই।
১৯৯৬ সালে একদিনের ক্রিকেটের রেকর্ডবুকে নাম লিখিয়েছিল হল্যান্ড। তারপর থেকে ৪৫টি একদিনের ম্যাচে হল্যান্ডের সাফল্য বলতে কেবল বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি জয়। রেকর্ডপত্রে চোখ বুলিয়েই কেবল নয়, খুব কাছ থেকে নিজ দলের শক্তি অনুধাবন করে ডাচ কোচ পিটার ড্রিনেন আজ নাগপুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটির আগে বাস্তবেই বিচরণ করতে চান।
‘পঞ্চাশ ওভারের ম্যাচে কীভাবে ব্যাটিং করতে হয়, সে ব্যাপারে হল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের জ্ঞানে ঘাটতি রয়েছে। আমাদের এ ব্যাপারটি নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে। তার পরও ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি আজ আমাদেরকে কিছুটা উদ্দীপ্ত করবেই।’ বলেছেন ড্রিনেন।
হল্যান্ডের এই দলটির তারকা বলতে কেবল দুজন। অধিনায়ক পিটার বোরেন ও অভিজ্ঞ বাস জাইডারেন্ট। তার পরও অলরাউন্ডার রায়ান টেন ডয়েসকেট প্রস্তুতি ম্যাচে কেনিয়ার বিপক্ষে ২ উইকেট নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন। আলোচনাটা মূলত এসেক্সের হয়ে তাঁর কাউন্টি অভিজ্ঞতার কারণেই। এ ছাড়া উস্টারশায়ারের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেটের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অ্যালেক্সেই কারভেজি হল্যান্ডের শক্তির উত্স হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন।
দলের উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অভিজ্ঞতার অভাবকেই বড় করে দেখছেন কোচ ড্রিনেন। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়মিত খেলতে পারলে আমরা অনেক সমস্যারই সমাধান করে ফেলতে পারতাম।’
ড্রিনেন যত যা-ই বলুন, ক্রিকেটের অভিভাবক আইসিসির কাছেই হল্যান্ডের মতো দলগুলো যে ব্রাত্য হয়ে দেখা দিয়েছে!
No comments