‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হল্যান্ডের হারানোর কিছু নেই’
নাগপুরে আজকের ম্যাচ হল্যান্ড ইংল্যান্ডের চেয়ে অভিজ্ঞতায় পিছিয়ে থাকতে পারে। কিন্তু, সত্যিই কি ইংল্যান্ড আজকের ম্যাচের আগে একেবারে নির্ভার সময় কাটাতে পারবে? তাদের মনে কি দুই বছর আগে লর্ডসের সেই দুঃসহ স্মৃতি বারবার ফিরে ফিরে আসবে না?
২০০৯ সালে ইংল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই হল্যান্ডের কাছেই হেরে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। সেই ম্যাচটির স্মৃতিই আজ নাগপুরে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় অস্বস্তি হয়ে দেখা দিতে পারে।
ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসও স্বীকার করেছেন ব্যাপারটি। বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আজকের ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হল্যান্ডের হারানোর কিছু নেই। আর এটিই শক্তি হয়ে কাজ করতে পারে ডাচ দলের জন্য।’
‘হল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটি আমাদের জন্য ভালো পরীক্ষা হয়ে দেখা দিতে পারে।’ স্ট্রাউসের মন্তব্য।
এবারের ইংল্যান্ড দলটিকে একটু অন্য চোখেই দেখা হচ্ছে। ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিতে অন্যতম ফেবারিট হিসেবেই বিশ্বকাপের ময়দানে আবির্ভাব হয়েছে তাঁদের। তবে, বিশ্বকাপের ঠিক আগ দিয়ে সেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই ওয়ানডে সিরিজে ৬-১ ব্যবধানে হার দলটিকে কি মানসিক দিক দিয়ে একটু পিছিয়ে রেখেছে? এমনই এক প্রশ্নের জবাবে স্ট্রাউস জানিয়ে দিয়েছেন, চার বছর পরপর বিশ্বকাপের মতো আসরে খেলতে পারার মজাটাই অন্য রকম। তাই বিশ্বকাপে খেলার গৌরব দিয়েই সব মানসিক পশ্চাত্পদতা জয় করতে চান তাঁরা। ‘একজন ক্রিকেটার ভাগ্যবান হলে তাঁর ক্যারিয়ারে খুব বেশি হলে তিনটি বিশ্বকাপ খেলতে পারে। এমন একটি আসরে খেলতে এসে অতীতের খারাপ অভিজ্ঞতা নিয়ে কেউ পড়ে থাকতে চায় না।’ স্ট্রাউসের বক্তব্য।
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ে যতটা সম্ভব বেশি ম্যাচ জিততে চান স্ট্রাউস। তিনি বলেন, ‘খুব বেশি হলে গ্রুপ পর্যায়ে এক-দুটি ম্যাচে আপনি হারতে পারেন। এর বেশি নয়। তবে সবগুলো ম্যাচে জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্যই থাকবে আমাদের।’
ইংল্যান্ড ইতিমধ্যেই কেভিন পিটারসেনকে দিয়ে ইনিংসে গোড়াপত্তন করার পরিকল্পনা করে কাঁপিয়ে দিয়েছে চারিদিক। ম্যাট প্রিয়রের জায়গায় কেভিন পিটারসেনের ইনিংস ওপেন করার বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবেই দেখতে চাচ্ছেন স্ট্রাউস। তিনি বলেছেন, ‘অন্য দলের ওপর চাপ সৃষ্টি করার ব্যাপারটি পিটারসেন খুব ভালো পারে। সে জন্যই ম্যাচের শুরুতে চাপটা তৈরি করার জন্যই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।’ পিটারসেন ইনিংসের উদ্বোধন করলে স্ট্রাউসই হবেন তাঁর সঙ্গী। পিটারসেনের সঙ্গে ইনিংসের গোড়াপত্তন নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত হয়ে আছেন স্ট্রাউস। তিনি বলেছেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে আমি সত্যিই খুব উচ্ছ্বসিত। পিটারসেনের সঙ্গে ইনিংস শুরু করতে পারাটা হবে দারুণ এক অভিজ্ঞতা। আশা করছি, আমরা দুজনে মিলে দারুণ একটা শুরু উপহার দিতে পারব দলকে।’
২০০৯ সালে ইংল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই হল্যান্ডের কাছেই হেরে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। সেই ম্যাচটির স্মৃতিই আজ নাগপুরে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় অস্বস্তি হয়ে দেখা দিতে পারে।
ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসও স্বীকার করেছেন ব্যাপারটি। বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আজকের ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হল্যান্ডের হারানোর কিছু নেই। আর এটিই শক্তি হয়ে কাজ করতে পারে ডাচ দলের জন্য।’
‘হল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটি আমাদের জন্য ভালো পরীক্ষা হয়ে দেখা দিতে পারে।’ স্ট্রাউসের মন্তব্য।
এবারের ইংল্যান্ড দলটিকে একটু অন্য চোখেই দেখা হচ্ছে। ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিতে অন্যতম ফেবারিট হিসেবেই বিশ্বকাপের ময়দানে আবির্ভাব হয়েছে তাঁদের। তবে, বিশ্বকাপের ঠিক আগ দিয়ে সেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই ওয়ানডে সিরিজে ৬-১ ব্যবধানে হার দলটিকে কি মানসিক দিক দিয়ে একটু পিছিয়ে রেখেছে? এমনই এক প্রশ্নের জবাবে স্ট্রাউস জানিয়ে দিয়েছেন, চার বছর পরপর বিশ্বকাপের মতো আসরে খেলতে পারার মজাটাই অন্য রকম। তাই বিশ্বকাপে খেলার গৌরব দিয়েই সব মানসিক পশ্চাত্পদতা জয় করতে চান তাঁরা। ‘একজন ক্রিকেটার ভাগ্যবান হলে তাঁর ক্যারিয়ারে খুব বেশি হলে তিনটি বিশ্বকাপ খেলতে পারে। এমন একটি আসরে খেলতে এসে অতীতের খারাপ অভিজ্ঞতা নিয়ে কেউ পড়ে থাকতে চায় না।’ স্ট্রাউসের বক্তব্য।
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ে যতটা সম্ভব বেশি ম্যাচ জিততে চান স্ট্রাউস। তিনি বলেন, ‘খুব বেশি হলে গ্রুপ পর্যায়ে এক-দুটি ম্যাচে আপনি হারতে পারেন। এর বেশি নয়। তবে সবগুলো ম্যাচে জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্যই থাকবে আমাদের।’
ইংল্যান্ড ইতিমধ্যেই কেভিন পিটারসেনকে দিয়ে ইনিংসে গোড়াপত্তন করার পরিকল্পনা করে কাঁপিয়ে দিয়েছে চারিদিক। ম্যাট প্রিয়রের জায়গায় কেভিন পিটারসেনের ইনিংস ওপেন করার বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবেই দেখতে চাচ্ছেন স্ট্রাউস। তিনি বলেছেন, ‘অন্য দলের ওপর চাপ সৃষ্টি করার ব্যাপারটি পিটারসেন খুব ভালো পারে। সে জন্যই ম্যাচের শুরুতে চাপটা তৈরি করার জন্যই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।’ পিটারসেন ইনিংসের উদ্বোধন করলে স্ট্রাউসই হবেন তাঁর সঙ্গী। পিটারসেনের সঙ্গে ইনিংসের গোড়াপত্তন নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত হয়ে আছেন স্ট্রাউস। তিনি বলেছেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে আমি সত্যিই খুব উচ্ছ্বসিত। পিটারসেনের সঙ্গে ইনিংস শুরু করতে পারাটা হবে দারুণ এক অভিজ্ঞতা। আশা করছি, আমরা দুজনে মিলে দারুণ একটা শুরু উপহার দিতে পারব দলকে।’
No comments