পাকিস্তানিরা দুর্ভাগা
স্পট ফিক্সিংয়ের ধরনটাই এমন যে, এটাকে ধরা কঠিন। বেশির ভাগ সময়ই ম্যাচের ফলাফলে কোনো প্রভাব ফেলে না। একটি নো বল বা একটি ওয়াইড, কিংবা নতুন বল কখন নেওয়া হবে, কোন আম্পায়ার কোন প্রান্তে দাঁড়াবেন—এমন ছোট ছোট সব ব্যাপার নিয়ে ফিক্সিং হলে সেটা ধরবেনই বা কীভাবে! ভারতীয় একটি বাজিকর প্রতিষ্ঠানের দাবি, পাকিস্তানিরা নেহাত দুর্ভাগা বলেই ধরা পড়েছে।
ভারতীয় একটি বাজিকর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর প্রতিবেদককে বলেছিলেন মাজহার মাজিদ। বলেছিলেন একটি তথ্যের জন্য একবার সাড়ে চার লাখ পাউন্ড পাওয়ার কথাও। ক্রিকেট-পাগল ভারতে এমন বাজিকর প্রতিষ্ঠান আছে অসংখ্য। রাজধানী নয়াদিল্লির তেমনই একটি প্রতিষ্ঠানের এক শীর্ষ ব্যক্তি বলেছেন, ‘স্পট ফিক্সিং ধরা কঠিন। এদিক থেকে বিবেচনা করলে পাকিস্তানিদের ভাগ্য খুবই খারাপ।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নিয়মিত জুয়াড়ি বলেছেন, ‘প্রতিটি ম্যাচ ঘিরেই জুয়া হয়। সব সময়ই যে ম্যাচের ফলাফল নিয়ে বাজি হয় এমন নয়। লোকে প্রায় প্রতিটি বল নিয়েই বাজি ধরে—এটা চার হবে নাকি ছয়, ওয়াইড হবে নাকি নো, কিংবা উইকেট পড়বে কি না। আমার মতো লোকেরা সব সময়ই বাজি ধরতে পছন্দ করে। খেলার সময় আমরা প্রতিনিয়ত বাজিকরকে ফোন করি। ক্রিকেটারদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে এখন তো মনে হচ্ছে, বড় বাজিকরদের সঙ্গে ক্রিকেটারদের সম্পর্ক ঠিকই আছে।’
ঘোড়দৌড় ছাড়া ভারতে আর সব খেলাতেই জুয়া নিষিদ্ধ। তার পরও অবৈধভাবে জুয়া চলে আসছে অনেক দিন ধরেই। বড় বড় বাজিকর সিন্ডিকেটের মূল আস্তানা মনে করা হয় ভারতকেই।
ভারতীয় একটি বাজিকর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের কথা নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর প্রতিবেদককে বলেছিলেন মাজহার মাজিদ। বলেছিলেন একটি তথ্যের জন্য একবার সাড়ে চার লাখ পাউন্ড পাওয়ার কথাও। ক্রিকেট-পাগল ভারতে এমন বাজিকর প্রতিষ্ঠান আছে অসংখ্য। রাজধানী নয়াদিল্লির তেমনই একটি প্রতিষ্ঠানের এক শীর্ষ ব্যক্তি বলেছেন, ‘স্পট ফিক্সিং ধরা কঠিন। এদিক থেকে বিবেচনা করলে পাকিস্তানিদের ভাগ্য খুবই খারাপ।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নিয়মিত জুয়াড়ি বলেছেন, ‘প্রতিটি ম্যাচ ঘিরেই জুয়া হয়। সব সময়ই যে ম্যাচের ফলাফল নিয়ে বাজি হয় এমন নয়। লোকে প্রায় প্রতিটি বল নিয়েই বাজি ধরে—এটা চার হবে নাকি ছয়, ওয়াইড হবে নাকি নো, কিংবা উইকেট পড়বে কি না। আমার মতো লোকেরা সব সময়ই বাজি ধরতে পছন্দ করে। খেলার সময় আমরা প্রতিনিয়ত বাজিকরকে ফোন করি। ক্রিকেটারদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে এখন তো মনে হচ্ছে, বড় বাজিকরদের সঙ্গে ক্রিকেটারদের সম্পর্ক ঠিকই আছে।’
ঘোড়দৌড় ছাড়া ভারতে আর সব খেলাতেই জুয়া নিষিদ্ধ। তার পরও অবৈধভাবে জুয়া চলে আসছে অনেক দিন ধরেই। বড় বড় বাজিকর সিন্ডিকেটের মূল আস্তানা মনে করা হয় ভারতকেই।
No comments