যাত্রা শুরু ‘নতুন মোহামেডানের’
একটু আগে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে সাদা-কালো জার্সি। বৃষ্টির জন্য অনুশীলন করা না হলেও সময়টা বৃথা গেল না। এই সময়ে কর্মকর্তাদের এনে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো নতুন খেলোয়াড়দের সঙ্গে।
আক্ষরিক অর্থেই পরিচয়। কারণ বেশির ভাগ খেলোয়াড়ের মুখ কর্মকর্তাদের কাছে তো বটেই, পাঁড় ফুটবল-ভক্তের কাছেও অপরিচিত। সেই ‘অপরিচিত মোহামেডান’ নিয়েই কাল যাত্রা শুরু করলেন কোচ শফিকুল ইসলাম (মানিক)।
২০ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে রিপোর্ট করতে পারলেন না টিটু, জহির ও মিঠু। রিপোর্ট করলেন পুরোনো ঠিকানায় থেকে যাওয়া জাতীয় দলের তারকা হাসান আল মামুন ও এনামুল হক (শরীফ)।
দল যতই নতুন হোক, আশা ছাড়ছেন না মামুন, ‘এখনো তো আমরা শুরু করিনি কিছুই। তবে এতটুকু বলতে পারি, এই দলটি নিয়ে সামনে অনেক দূর যেতে পারব। আর যা-ই হোক, মোহামেডানের জার্সির একটা ওজন আছে।’
পুরোনোদের আরেকজন শরীফ ফিরিয়ে আনলেন তিন বছর আগের স্মৃতি, ‘২০০৭ সালেও তো এমন অবস্থা থেকে ওয়ালি ফয়সাল, জাহিদের মতো খেলোয়াড় বেরিয়ে এসেছিল। তরুণদের নিয়েই বি-লিগে রানার্সআপ হয়েছিলাম।’ তবে কোচ শফিকুল ইসলাম এখনই কোনো আশার বেলুন ওড়াতে রাজি নন, ‘আগে অনুশীলন শুরু করি। এরপর বলা যাবে কেমন খেলব।’
এমন ফুটবলার-সংকটের দিনে ভাগ্য খুলল সাগর আর ইয়াসিনের। মোহামেডানে নাম লেখানো অন্যরা পেশাদার লিগে দুই-এক মৌসুম খেলেছেন। কিন্তু এই দুজনের পেশাদার ভুবনে হাতেখড়িই হচ্ছে মোহামেডান দিয়ে। প্রথম বিভাগের দল যাত্রাবাড়ী থেকে আসা সাগরের বিস্ময় যেন কাটছিলই না, ‘আমি তো ভাবতেই পারিনি মোহামেডানে খেলব। এটা স্বপ্নের মতো ব্যাপার।’
ভিক্টোরিয়া থেকে এসেছেন ইয়াসিন। ১৭ বছর বয়সী তরুণ মোহামেডানের জার্সি পরতে পেরেই খুশি, ‘খুবই ভালো লাগছে। জানি না কোচ আমাকে মূল দলে খেলাবেন কি না। তবে সুযোগ পেলে অবশ্যই প্রমাণ করব, আমিও মোহামেডানে খেলার যোগ্যতা রাখি।’
আক্ষরিক অর্থেই পরিচয়। কারণ বেশির ভাগ খেলোয়াড়ের মুখ কর্মকর্তাদের কাছে তো বটেই, পাঁড় ফুটবল-ভক্তের কাছেও অপরিচিত। সেই ‘অপরিচিত মোহামেডান’ নিয়েই কাল যাত্রা শুরু করলেন কোচ শফিকুল ইসলাম (মানিক)।
২০ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে রিপোর্ট করতে পারলেন না টিটু, জহির ও মিঠু। রিপোর্ট করলেন পুরোনো ঠিকানায় থেকে যাওয়া জাতীয় দলের তারকা হাসান আল মামুন ও এনামুল হক (শরীফ)।
দল যতই নতুন হোক, আশা ছাড়ছেন না মামুন, ‘এখনো তো আমরা শুরু করিনি কিছুই। তবে এতটুকু বলতে পারি, এই দলটি নিয়ে সামনে অনেক দূর যেতে পারব। আর যা-ই হোক, মোহামেডানের জার্সির একটা ওজন আছে।’
পুরোনোদের আরেকজন শরীফ ফিরিয়ে আনলেন তিন বছর আগের স্মৃতি, ‘২০০৭ সালেও তো এমন অবস্থা থেকে ওয়ালি ফয়সাল, জাহিদের মতো খেলোয়াড় বেরিয়ে এসেছিল। তরুণদের নিয়েই বি-লিগে রানার্সআপ হয়েছিলাম।’ তবে কোচ শফিকুল ইসলাম এখনই কোনো আশার বেলুন ওড়াতে রাজি নন, ‘আগে অনুশীলন শুরু করি। এরপর বলা যাবে কেমন খেলব।’
এমন ফুটবলার-সংকটের দিনে ভাগ্য খুলল সাগর আর ইয়াসিনের। মোহামেডানে নাম লেখানো অন্যরা পেশাদার লিগে দুই-এক মৌসুম খেলেছেন। কিন্তু এই দুজনের পেশাদার ভুবনে হাতেখড়িই হচ্ছে মোহামেডান দিয়ে। প্রথম বিভাগের দল যাত্রাবাড়ী থেকে আসা সাগরের বিস্ময় যেন কাটছিলই না, ‘আমি তো ভাবতেই পারিনি মোহামেডানে খেলব। এটা স্বপ্নের মতো ব্যাপার।’
ভিক্টোরিয়া থেকে এসেছেন ইয়াসিন। ১৭ বছর বয়সী তরুণ মোহামেডানের জার্সি পরতে পেরেই খুশি, ‘খুবই ভালো লাগছে। জানি না কোচ আমাকে মূল দলে খেলাবেন কি না। তবে সুযোগ পেলে অবশ্যই প্রমাণ করব, আমিও মোহামেডানে খেলার যোগ্যতা রাখি।’
No comments