বসতি স্থাপন অব্যাহত থাকলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হবে: আব্বাস
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ইসরায়েল বসতি স্থাপন কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হবে। গত রোববার ফিলিস্তিনের টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে একটি কার্যকর শান্তিচুক্তির জন্য ইসরায়েলকে একটি ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে ফিলিস্তিনিদের। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের আমন্ত্রণে মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়া নিয়ে সরাসরি আলোচনায় বসতে যাচ্ছে ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি পক্ষ।
রোববারের ভাষণে আব্বাস বলেন, ‘১৯৬৭ সাল থেকে দখল করে রাখা ফিলিস্তিনি ভূমিতে বসতি স্থাপন কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে আলোচনা ব্যর্থ হওয়ার পুরো দায়ভার এককভাবে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ওপর বর্তাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ইসরায়েল ও আমাদের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি সমর্থন করি। কিন্তু তা অবশ্যই বসতি স্থাপন কার্যক্রম এবং অন্যের জমি ও অধিকার কেড়ে নেওয়াকে বৈধতা দেয় না।’
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে নেতানিয়াহুর সরকার গত বছর অধিকৃত পশ্চিমতীর এলাকায় বসতি স্থাপন কার্যক্রমের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ওই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। ফিলিস্তিনি পক্ষ শান্তি আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে সব ধরনের বসতি স্থাপন কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও এই আহ্বানকে সমর্থন করছে। কিন্তু ইসরায়েল বলেছে এ ধরনের শর্ত অযৌক্তিক।
বসতি স্থাপনের বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি কখনোই মার্কিন প্রশাসনকে বলেননি, বসতি স্থাপনের ওপর নিষেধাজ্ঞা নবায়ন করা হবে। গতকাল সোমবার ইসরায়েলে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির এক কর্মকর্তা এ কথা জানান। ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠেয় শান্তি আলোচনার প্রাক্কালে নেতানিয়াহু বলেন, একটি কার্যকর শান্তিচুক্তির অন্যতম অপরিহার্য শর্ত ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
গত শুক্রবার এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানান, আগামী বৃহস্পতিবারের সরাসরি আলোচনায় নেতানিয়াহু নিজে ইসরায়েলি পক্ষের নেতৃত্ব দেবেন।
রোববারের ভাষণে আব্বাস বলেন, ‘১৯৬৭ সাল থেকে দখল করে রাখা ফিলিস্তিনি ভূমিতে বসতি স্থাপন কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে আলোচনা ব্যর্থ হওয়ার পুরো দায়ভার এককভাবে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ওপর বর্তাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ইসরায়েল ও আমাদের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি সমর্থন করি। কিন্তু তা অবশ্যই বসতি স্থাপন কার্যক্রম এবং অন্যের জমি ও অধিকার কেড়ে নেওয়াকে বৈধতা দেয় না।’
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে নেতানিয়াহুর সরকার গত বছর অধিকৃত পশ্চিমতীর এলাকায় বসতি স্থাপন কার্যক্রমের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ওই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। ফিলিস্তিনি পক্ষ শান্তি আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে সব ধরনের বসতি স্থাপন কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও এই আহ্বানকে সমর্থন করছে। কিন্তু ইসরায়েল বলেছে এ ধরনের শর্ত অযৌক্তিক।
বসতি স্থাপনের বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি কখনোই মার্কিন প্রশাসনকে বলেননি, বসতি স্থাপনের ওপর নিষেধাজ্ঞা নবায়ন করা হবে। গতকাল সোমবার ইসরায়েলে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির এক কর্মকর্তা এ কথা জানান। ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠেয় শান্তি আলোচনার প্রাক্কালে নেতানিয়াহু বলেন, একটি কার্যকর শান্তিচুক্তির অন্যতম অপরিহার্য শর্ত ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
গত শুক্রবার এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানান, আগামী বৃহস্পতিবারের সরাসরি আলোচনায় নেতানিয়াহু নিজে ইসরায়েলি পক্ষের নেতৃত্ব দেবেন।
No comments