ক্রিকেটারদের এজেন্টদের ব্যাপারে খোঁজখবর
পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের স্পট ফিক্সিংয়ের ঘটনাকে সতর্কবার্তা হিসেবে নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের এ ধরনের ঘটনা থেকে দূরে রাখতে কিছু উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস বলেছেন, ‘কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা তো অবশ্যই নিতে হবে। আমাদের ক্রিকেটারদের মধ্যে যাঁদের এজেন্ট আছে, তাঁদের কাছ থেকে এজেন্টদের নাম-ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি চাওয়া হবে। এজেন্টদের ব্যাপারে বোর্ড খোঁজখবর নেওয়া হবে এবং তাঁদের কাজ পর্যবেক্ষণ করা হবে।’ ক্রিকেটারদের সচেতন করে তুলতে বোর্ড অন্য উদ্যোগও নেবে বলে জানিয়েছেন তিনি, ‘এমনিতে প্রতিটি সিরিজের আগেই আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগ খেলোয়াড়দের ব্রিফ করে থাকে। তার পরও প্রয়োজনে আমরা কিছু ওয়ার্কশপ করব, যাতে খেলোয়াড়েরা এসবের কুফল এবং পরিণতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারে।’
বিদেশ সফরে ক্রিকেটারদের অনৈতিক কাজ থেকে দূরে রাখতে টিম ম্যানেজমেন্টেরও বড় ভূমিকা আশা করছেন তিনি, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত খেলোয়াড়দের গতিবিধির ওপর নজর রাখা। শুধু ম্যাচের আগের রাতেই না, প্রতি রাতেই নাইট কারফিউ জারি রাখা। এখানে টিম ম্যানেজারের ভূমিকাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দলের খেলোয়াড়দের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে না, এমন কারও টিম ম্যানেজারের চাকরিই নেওয়া উচিত না। প্রয়োজনে তাঁকে রুমে রুমে গিয়ে চেক করতে হবে। বাইরের কারও সঙ্গে দেখা করার আগে খেলোয়াড়দের তাঁর অনুমতি নিতে হবে।’
তবে বিসিবির বিশ্বাস, বাংলাদেশ দল এখনো ম্যাচ পাতানোর অভিশাপ থেকে দূরেই আছে। কিসের ভিত্তিতে এই বিশ্বাস? জালাল বললেন, ‘আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার হোটেলমুখী। সফরে তারা হোটেল থেকে বেরই হয় না বলতে গেলে। অনেকে আবার বেশ ধার্মিকও। কাজেই তাদের ওপর আমাদের বিশ্বাস আছে। তার পরও পুরো ব্যাপারটা নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের ওপর। পাকিস্তানের ঘটনা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে।’
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস বলেছেন, ‘কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা তো অবশ্যই নিতে হবে। আমাদের ক্রিকেটারদের মধ্যে যাঁদের এজেন্ট আছে, তাঁদের কাছ থেকে এজেন্টদের নাম-ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি চাওয়া হবে। এজেন্টদের ব্যাপারে বোর্ড খোঁজখবর নেওয়া হবে এবং তাঁদের কাজ পর্যবেক্ষণ করা হবে।’ ক্রিকেটারদের সচেতন করে তুলতে বোর্ড অন্য উদ্যোগও নেবে বলে জানিয়েছেন তিনি, ‘এমনিতে প্রতিটি সিরিজের আগেই আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগ খেলোয়াড়দের ব্রিফ করে থাকে। তার পরও প্রয়োজনে আমরা কিছু ওয়ার্কশপ করব, যাতে খেলোয়াড়েরা এসবের কুফল এবং পরিণতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারে।’
বিদেশ সফরে ক্রিকেটারদের অনৈতিক কাজ থেকে দূরে রাখতে টিম ম্যানেজমেন্টেরও বড় ভূমিকা আশা করছেন তিনি, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত খেলোয়াড়দের গতিবিধির ওপর নজর রাখা। শুধু ম্যাচের আগের রাতেই না, প্রতি রাতেই নাইট কারফিউ জারি রাখা। এখানে টিম ম্যানেজারের ভূমিকাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দলের খেলোয়াড়দের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে না, এমন কারও টিম ম্যানেজারের চাকরিই নেওয়া উচিত না। প্রয়োজনে তাঁকে রুমে রুমে গিয়ে চেক করতে হবে। বাইরের কারও সঙ্গে দেখা করার আগে খেলোয়াড়দের তাঁর অনুমতি নিতে হবে।’
তবে বিসিবির বিশ্বাস, বাংলাদেশ দল এখনো ম্যাচ পাতানোর অভিশাপ থেকে দূরেই আছে। কিসের ভিত্তিতে এই বিশ্বাস? জালাল বললেন, ‘আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার হোটেলমুখী। সফরে তারা হোটেল থেকে বেরই হয় না বলতে গেলে। অনেকে আবার বেশ ধার্মিকও। কাজেই তাদের ওপর আমাদের বিশ্বাস আছে। তার পরও পুরো ব্যাপারটা নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের ওপর। পাকিস্তানের ঘটনা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে।’
No comments