ফেদেরার-শারাপোভার দিনে ক্যাপ্রা
২০০৯ ইউএস ওপেনের অন্যতম ঘটনা ছিল মেলানি ওডিনের উত্থান। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে টেনিস-দুনিয়া যাঁকে চিনতই না, সেই ওডিন একের পর এক বিস্ময় উপহার দিয়ে পা রাখেন কোয়ার্টার ফাইনালে। শেষ আটের পথে থামিয়ে দেন চার রাশান পাভলিউচেঙ্কোভা, এলেনা দেমেন্তিয়েভা, মারিয়া শারাপোভা, নাদিয়া পেত্রোভাকে। আরেক ওডিনের সন্ধান দিল এবারের ইউএস ওপেন।
ওডিনেরই বন্ধু বিয়াত্রিস ক্যাপ্রা ২০১০-এর ওডিনের ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারবেন কি না বলা দুষ্কর। তবে লাইনআপ তৈরি। গত বছর ওডিন তৃতীয় রাউন্ডে হারিয়েছিলেন শারাপোভাকে। এবার ক্যাপ্রাও সেই তৃতীয় রাউন্ডেই শারাপোভার মুখোমুখি। ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলতে নামা ৩৭১তম র্যাঙ্কধারী ক্যাপ্রার এটাই প্রথম ডব্লুটিএ টুর্নামেন্ট। আর তাতে নেমেই পৌঁছে গেছেন তৃতীয় রাউন্ডে।
প্রথম রাউন্ডে ক্যারোলিনা স্প্রিমের পর পরশু দ্বিতীয় রাউন্ডে হারিয়েছেন ১৮তম বাছাই ফ্রান্সের আরাভানে রেজাইকে। ক্যাপ্রার সঙ্গে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন রজার ফেদেরার, নোভাক জোকোভিচ, ক্যারোলিন ওজনিয়াকি, মারিয়া শারাপোভা, সভেৎলানা কুজনেৎসভাও।
শারাপোভার সঙ্গে সম্মুখ সমরে নামার আগে ক্যাপ্রা অনুপ্রেরণা খুঁজছেন এক বছর আগে বন্ধু ওডিনের সেই ম্যাচ থেকে। অষ্টাদশী ক্যাপ্রা কোর্টের পারফরম্যান্সে খুই উচ্ছ্বসিত।
খুশি রজার ফেদেরারও। দ্বিতীয় রাউন্ডে ১০৪তম র্যাঙ্কধারী জার্মানির আন্দ্রেয়াস বেককে হারিয়ে ইউএস ওপেনের ষষ্ঠ শিরোপা এবং টানা সপ্তম ফাইনালের পথে ফেদেরার এগিয়ে গেলেন আরেক ধাপ। এক ঘণ্টা ৪১ মিনিটের লড়াইয়ে জিতেছেন সরাসরি ৬-৩, ৬-৪, ৬-৩ গেমে। নিজের পারফরম্যান্সকে ফেদেরার বলছেন ‘নিখুঁত’।
নিজের পারফরম্যান্সকে ‘নিখুঁত’ বলছেন মহিলা এককের শীর্ষ বাছাই ক্যারোলিনা ওজনিয়াকিও। ‘নিখুঁত’ তিনি বলতে পারেন, কারণ প্রথম রাউন্ডে ৬-১, ৬-১ গেমে জয়ের পর দ্বিতীয় রাউন্ডে জিতলেন আরও সহজে। দুই সেটের ম্যাচে তাইওয়ানের প্রতিপক্ষ চ্যাং কাই-চেনকে কোনো গেমই জিততে দেননি প্রথমবারের মতো শীর্ষ বাছাই হিসেবে গ্র্যান্ড স্লাম খেলতে নামা ড্যানিশ-কন্যা। ৪৭ মিনিটেই তুলে নিয়েছেন ৬-০, ৬-০ গেমের জয়।
কষ্টে প্রথম রাউন্ড পেরিয়ে আসা শারাপোভার এবারের জয় অনেকটাই আয়েশি ঢঙে। চেক প্রজাতন্ত্রের আইভেতা বেনেসোভাকে হারিয়েছেন ৬-১, ৬-২ গেমে। জোকোভিচের জয় ঠিক উল্টো পথে, ঘাম ঝরিয়ে। জার্মানির ফিলিপ পেটশনারকে হারিয়েছেন ৭-৫, ৬-৩, ৭-৬ (৮-৬) গেমে, ২০০৪-এর চ্যাম্পিয়ন কুজনেৎসভা লাটভিয়ার আনাস্তাসিয়া সেভাতসোভাকে হারিয়েছেন ৬-২, ৬-৩ গেমে।
ওডিনেরই বন্ধু বিয়াত্রিস ক্যাপ্রা ২০১০-এর ওডিনের ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারবেন কি না বলা দুষ্কর। তবে লাইনআপ তৈরি। গত বছর ওডিন তৃতীয় রাউন্ডে হারিয়েছিলেন শারাপোভাকে। এবার ক্যাপ্রাও সেই তৃতীয় রাউন্ডেই শারাপোভার মুখোমুখি। ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলতে নামা ৩৭১তম র্যাঙ্কধারী ক্যাপ্রার এটাই প্রথম ডব্লুটিএ টুর্নামেন্ট। আর তাতে নেমেই পৌঁছে গেছেন তৃতীয় রাউন্ডে।
প্রথম রাউন্ডে ক্যারোলিনা স্প্রিমের পর পরশু দ্বিতীয় রাউন্ডে হারিয়েছেন ১৮তম বাছাই ফ্রান্সের আরাভানে রেজাইকে। ক্যাপ্রার সঙ্গে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন রজার ফেদেরার, নোভাক জোকোভিচ, ক্যারোলিন ওজনিয়াকি, মারিয়া শারাপোভা, সভেৎলানা কুজনেৎসভাও।
শারাপোভার সঙ্গে সম্মুখ সমরে নামার আগে ক্যাপ্রা অনুপ্রেরণা খুঁজছেন এক বছর আগে বন্ধু ওডিনের সেই ম্যাচ থেকে। অষ্টাদশী ক্যাপ্রা কোর্টের পারফরম্যান্সে খুই উচ্ছ্বসিত।
খুশি রজার ফেদেরারও। দ্বিতীয় রাউন্ডে ১০৪তম র্যাঙ্কধারী জার্মানির আন্দ্রেয়াস বেককে হারিয়ে ইউএস ওপেনের ষষ্ঠ শিরোপা এবং টানা সপ্তম ফাইনালের পথে ফেদেরার এগিয়ে গেলেন আরেক ধাপ। এক ঘণ্টা ৪১ মিনিটের লড়াইয়ে জিতেছেন সরাসরি ৬-৩, ৬-৪, ৬-৩ গেমে। নিজের পারফরম্যান্সকে ফেদেরার বলছেন ‘নিখুঁত’।
নিজের পারফরম্যান্সকে ‘নিখুঁত’ বলছেন মহিলা এককের শীর্ষ বাছাই ক্যারোলিনা ওজনিয়াকিও। ‘নিখুঁত’ তিনি বলতে পারেন, কারণ প্রথম রাউন্ডে ৬-১, ৬-১ গেমে জয়ের পর দ্বিতীয় রাউন্ডে জিতলেন আরও সহজে। দুই সেটের ম্যাচে তাইওয়ানের প্রতিপক্ষ চ্যাং কাই-চেনকে কোনো গেমই জিততে দেননি প্রথমবারের মতো শীর্ষ বাছাই হিসেবে গ্র্যান্ড স্লাম খেলতে নামা ড্যানিশ-কন্যা। ৪৭ মিনিটেই তুলে নিয়েছেন ৬-০, ৬-০ গেমের জয়।
কষ্টে প্রথম রাউন্ড পেরিয়ে আসা শারাপোভার এবারের জয় অনেকটাই আয়েশি ঢঙে। চেক প্রজাতন্ত্রের আইভেতা বেনেসোভাকে হারিয়েছেন ৬-১, ৬-২ গেমে। জোকোভিচের জয় ঠিক উল্টো পথে, ঘাম ঝরিয়ে। জার্মানির ফিলিপ পেটশনারকে হারিয়েছেন ৭-৫, ৬-৩, ৭-৬ (৮-৬) গেমে, ২০০৪-এর চ্যাম্পিয়ন কুজনেৎসভা লাটভিয়ার আনাস্তাসিয়া সেভাতসোভাকে হারিয়েছেন ৬-২, ৬-৩ গেমে।
No comments