শান্তি আলোচনা গঠনমূলক হয়েছে: যুক্তরাষ্ট্র
ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যকার শান্তি আলোচনাকে ‘গঠনমূলক’ হিসেবে অভিহিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দপ্তরে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস সরাসরি বৈঠক করেন। যুক্তরাষ্ট্র এ উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও ইরান বলেছে, বরাবরের মতো এবারের শান্তি আলোচনাও ভেস্তে যাবে।
শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী মার্কিন প্রতিনিধি জর্জ মিশেল বলেন, দুই নেতার মধ্যে ‘গঠনমূলক’ আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস উভয়েই দুই সপ্তাহ পরপর মুখোমুখি রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছেন। আলোচনা শুরুর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ওই দুই নেতাকে বলেন, তাঁদের সামনে সংঘাত অবসানের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ভূখণ্ড নির্ধারণ, নিরাপত্তা, জেরুজালেম, শরণার্থী ও বসতি স্থাপনসহ অন্যান্য বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছানো এ আলোচনার মূল লক্ষ্য।
নেতানিয়াহু বলেন, মতৈক্যে আসা খুব সহজ হবে না। সত্যিকারের একটি দীর্ঘস্থায়ী শান্তিপ্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হলে উভয় পক্ষকেই বড় ধরনের ছাড় দিতে হবে। প্রথম দিনের আলোচনায় প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে ইহুদি বসতি গড়ে তোলা বন্ধ করতে এবং গাজার সীমানা ঘিরে ইসরায়েলের বানানো দেয়াল সরিয়ে ফেলার দাবি তোলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দুই নেতার আলোচনার সূচনা করেন। তিনি উভয় পক্ষকে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য এক বছর সময় বেঁধে দিয়েছেন।
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি সংগ্রামের প্রতি সংহতি পালনের বার্ষিকী ‘আল কুদস্ দিবস’ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেন, যাঁরা (যুক্তরাষ্ট্র) মধ্যপ্রাচ্য সংকট তৈরি করেছে, তাদের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত আলোচনার মাধ্যমে শান্তি আসতে পারে না। তিনি বলেন, বরাবরের মতো এ বৈঠকও ব্যর্থ হবে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, একমাত্র সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়েই ফিলিস্তিনের মুক্তি সম্ভব। এ জন্য সব ফিলিস্তিনিকে মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। তিনি বলেন, ইসরায়েলকে দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যের জনগণের আছে। আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘এ অঞ্চলের নেতাদের সাহসে যদি না কুলোয়, তাহলে এখানকার সাধারণ মানুষই ইহুদি রাষ্ট্রটিকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী মার্কিন প্রতিনিধি জর্জ মিশেল বলেন, দুই নেতার মধ্যে ‘গঠনমূলক’ আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস উভয়েই দুই সপ্তাহ পরপর মুখোমুখি রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছেন। আলোচনা শুরুর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ওই দুই নেতাকে বলেন, তাঁদের সামনে সংঘাত অবসানের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ভূখণ্ড নির্ধারণ, নিরাপত্তা, জেরুজালেম, শরণার্থী ও বসতি স্থাপনসহ অন্যান্য বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছানো এ আলোচনার মূল লক্ষ্য।
নেতানিয়াহু বলেন, মতৈক্যে আসা খুব সহজ হবে না। সত্যিকারের একটি দীর্ঘস্থায়ী শান্তিপ্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হলে উভয় পক্ষকেই বড় ধরনের ছাড় দিতে হবে। প্রথম দিনের আলোচনায় প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে ইহুদি বসতি গড়ে তোলা বন্ধ করতে এবং গাজার সীমানা ঘিরে ইসরায়েলের বানানো দেয়াল সরিয়ে ফেলার দাবি তোলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দুই নেতার আলোচনার সূচনা করেন। তিনি উভয় পক্ষকে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য এক বছর সময় বেঁধে দিয়েছেন।
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি সংগ্রামের প্রতি সংহতি পালনের বার্ষিকী ‘আল কুদস্ দিবস’ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেন, যাঁরা (যুক্তরাষ্ট্র) মধ্যপ্রাচ্য সংকট তৈরি করেছে, তাদের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত আলোচনার মাধ্যমে শান্তি আসতে পারে না। তিনি বলেন, বরাবরের মতো এ বৈঠকও ব্যর্থ হবে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, একমাত্র সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়েই ফিলিস্তিনের মুক্তি সম্ভব। এ জন্য সব ফিলিস্তিনিকে মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। তিনি বলেন, ইসরায়েলকে দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যের জনগণের আছে। আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘এ অঞ্চলের নেতাদের সাহসে যদি না কুলোয়, তাহলে এখানকার সাধারণ মানুষই ইহুদি রাষ্ট্রটিকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
No comments