ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট সিনাবাংয়ে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট সিনাবাং আগ্নেয়গিরি থেকে গতকাল শুক্রবার ৪০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে। কিন্তু অগ্ন্যুৎপাত সত্ত্বেও গ্রামের অনেক মানুষ এখনো আগ্নেয়গিরি এলাকায় অবস্থান করছে।
কর্মকর্তারা জানান, দীর্ঘদিন সুপ্ত থাকার পর গত রোববার আগ্নেয়গিরিটি জেগে ওঠে। গতকাল সেখান থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়।
আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ আগুস বুদিয়ানতো জানান, ভোর চারটা ৩৮ মিনিটের দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার স্থায়িত্ব ছিল ১৩ মিনিট। এ সময় আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গীরিত ছাই প্রায় তিন হাজার মিটার পর্যন্ত ওপরে উঠে যায়। তিনি জানান, এটাই মাউন্ট সিনাবাং থেকে সবচেয়ে বড় উদিগরণের ঘটনা।
আগ্নেয়গিরির আশপাশের ছয় কিলোমিটার বিপজ্জনক এলাকা থেকে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ। কিন্তু কিছু মানুষ এলাকা ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানায়।
এদিকে অগ্নুৎপাতের ভয়াবহতা শেষ হয়ে গেছে—এই ধারণা থেকে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র থেকে অনেকে বাড়িতে ফিরে আসে।
সেনিওয়াতি সেমবিরিং (২৫) নামের এক কিষানি বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পরিবর্তে দুই বছর বয়সী ছেলে ও স্বামীসহ বাড়িতে অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এই কিষানি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয় না যে, এতে আমার জীবন হুমকির মুখে পড়বে। আগ্নেয়গিরি থেকে শুধু ছাই উদিগরণ হচ্ছে এবং এতে কোনো বিষাক্ত গ্যাস নেই।’ তিনি বলেন, তিনি তাঁর স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
তবে সেনিওয়াতি সেমবিরিং স্বীকার করেছেন, আগ্নেয়গিরির গর্জনের কারণে তাঁদের নির্ঘুম রাত কেটেছে। তিনি বলেন, ‘রাতের অধিকাংশ সময় আমি জেগে ছিলাম। ভোরে আগ্নেয়গিরির গুড়ুম গুড়ুম শব্দ শোনার পর পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বামীসহ ঘর থেকে বের হই। কিন্তু আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা উদিগরণ হয়নি।’
এই কিষানির স্বামী সুরিয়া সিতেপু বলেন, পরিস্থিতি বুঝে মোটরসাইকেলে করে পালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
কর্মকর্তারা জানান, দীর্ঘদিন সুপ্ত থাকার পর গত রোববার আগ্নেয়গিরিটি জেগে ওঠে। গতকাল সেখান থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়।
আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ আগুস বুদিয়ানতো জানান, ভোর চারটা ৩৮ মিনিটের দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার স্থায়িত্ব ছিল ১৩ মিনিট। এ সময় আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গীরিত ছাই প্রায় তিন হাজার মিটার পর্যন্ত ওপরে উঠে যায়। তিনি জানান, এটাই মাউন্ট সিনাবাং থেকে সবচেয়ে বড় উদিগরণের ঘটনা।
আগ্নেয়গিরির আশপাশের ছয় কিলোমিটার বিপজ্জনক এলাকা থেকে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ। কিন্তু কিছু মানুষ এলাকা ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানায়।
এদিকে অগ্নুৎপাতের ভয়াবহতা শেষ হয়ে গেছে—এই ধারণা থেকে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র থেকে অনেকে বাড়িতে ফিরে আসে।
সেনিওয়াতি সেমবিরিং (২৫) নামের এক কিষানি বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পরিবর্তে দুই বছর বয়সী ছেলে ও স্বামীসহ বাড়িতে অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এই কিষানি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয় না যে, এতে আমার জীবন হুমকির মুখে পড়বে। আগ্নেয়গিরি থেকে শুধু ছাই উদিগরণ হচ্ছে এবং এতে কোনো বিষাক্ত গ্যাস নেই।’ তিনি বলেন, তিনি তাঁর স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
তবে সেনিওয়াতি সেমবিরিং স্বীকার করেছেন, আগ্নেয়গিরির গর্জনের কারণে তাঁদের নির্ঘুম রাত কেটেছে। তিনি বলেন, ‘রাতের অধিকাংশ সময় আমি জেগে ছিলাম। ভোরে আগ্নেয়গিরির গুড়ুম গুড়ুম শব্দ শোনার পর পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বামীসহ ঘর থেকে বের হই। কিন্তু আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা উদিগরণ হয়নি।’
এই কিষানির স্বামী সুরিয়া সিতেপু বলেন, পরিস্থিতি বুঝে মোটরসাইকেলে করে পালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
No comments