এ মাসেই ফিরছেন বেকহাম?
ফুটবলার ডেভিড বেকহাম এক অননুমানযোগ্য চরিত্র।
২০০৬ বিশ্বকাপের পর পর অনেকেই বেকহামের ক্যারিয়ারের কবর দিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু দেখা গেল বাজে অবস্থা কাটিয়ে বেকহাম ফিরেছেন নিজস্ব তেজ নিয়ে। ফ্যাবিও ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের দায়িত্ব নিয়েই ঘোষণা দিয়েছিলেন তাঁর মতো বয়সী খেলোয়াড়কে ২০১০ বিশ্বকাপের দলে আসতে গেলে ইউরোপের ভালো কোনো লিগে খেলে প্রমাণ দিতে হবে। লস অ্যাঞ্জেলেস গ্যালাক্সি থেকে ইতালির ক্লাব এসি মিলানে ধারে খেলে তিনি প্রমাণ দিলেন। বিশ্বকাপের দলে ঢোকাটা যখন শুধু সময়ের ব্যাপার, তখনই ইনজুরি তাঁকে মাঠের বাইরে ঠেলে দিল। খেলতে পারলেন না বিশ্বকাপে। কিন্তু তাঁর অনুপ্রেরণাদায়ী ক্ষমতাকে গুরুত্ব দিয়ে ঠিকই কোচিং দলের সঙ্গে করে বেকহামকে নিয়ে গেলেন বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপ খেলা হয়নি। ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করে আবার যখন দলে ফেরার স্বপ্ন দেখছেন, তখনই ক্যাপেলো জানিয়ে দিলেন তাঁর মতো বয়সী খেলোয়াড়ের জায়গা নেই ইংল্যান্ড দলে। বেকহাম হাল ছাড়েননি।
আবার ঘটতে চলেছে এমন একটি ঘটনা। চোট পাওয়ার পর তাঁর পরিচর্যাকারী চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, অক্টোবরের ১ তারিখের আগে মাঠে ফেরা হবে না বেকহামের। সেই অনুমান ভুল প্রমাণ করে সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাঠে ফিরেছেন এর আগেই। এ মাসের ১১ তারিখে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) কলম্বাস ক্রুর বিপক্ষে এলএ গ্যালাক্সির ম্যাচ দিয়েই নাকি মাঠে ফিরছেন তিনি।
বেকহামের মাঠে ফেরার খবরটি দিয়েছেন তিনি নিজেই, ‘ডাক্তারদের আসল তারিখ ছিল অক্টোবরেই। কিন্তু আমি বরাবরই বলে এসেছি, এর আগেই ফিরতে পারব।’ এলএ গ্যালাক্সির ওয়েবসাইটে বেকহাম বিস্তারিত জানিয়েছেন তাঁর ফেরাটা কীভাবে হবে সেটা নিয়েও, ‘আমি সম্ভবত কলম্বাসের বিপক্ষে ম্যাচটিতে অল্প সময়ের জন্য খেলব। বেঞ্চে থাকব, সম্ভবত ১৫-২০ মিনিটের জন্য মাঠে নামব।’
এখনই মাঠে নামার কথা বলে দিয়েছেন ঠিকই। তবে চোট তাঁর পুরো সারেনি। এখনো খুব দ্রুত এক দিক থেকে আরেক দিকে ঘুরতে পারেন না গত মার্চে গোড়ালির চোটে আক্রান্ত হওয়া মিডফিল্ডার। ব্যথা অনুভব করলেও মাঠে ফিরতে চান বেকহাম। কারণটা শুনুন বেকহামের কণ্ঠেই, ‘আমি এটা করতে চাই, কারণ যত দ্রুত সম্ভব ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পেতে চাই।’ বেকহামের ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাওয়ার এই উদগ্র ইচ্ছা দুটি কারণে। এমএলএসের শুরুটা ভালো করলেও আপাতত বিপদেই তাঁর দল এলএ গ্যালাক্সি। সর্বশেষ ১০ ম্যাচের মাত্র ৩টিতে জিতেছে তারা। দলকে এই বিপদ থেকে পরিত্রাণ দিতে চান। এদিকে ফিটনেস ফিরে না পেলে ক্যাপেলোর ইংল্যান্ড দলেও যে ডাক পাওয়া হবে না তাঁর।
বিশ্বকাপের পরপরই ক্যাপেলো আরেকবার ঘোষণা দিয়েছিলেন, বেকহাম আর তাঁর পরিকল্পনায় নেই। ক্যাপেলো সেটা বললেই হবে! চোট, তারপর ক্যাপেলোর ঘোষণা; এত কিছুর পরও যে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানাননি বেকহাম। নিশ্চয়ই আবার ফিরতে চান দলে। ইংল্যান্ডের আউটফিল্ড খেলোয়াড় হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড ভেঙেছেন। এবার ভাঙতে চান গোলরক্ষক পিটার শিলটনের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (১২৫) খেলার রেকর্ড।
আর এটা তো সবারই জানা, বেকহাম যদি চান তাহলে তিনি সেটা করতেও পারেন! আর আপাতত ইংলিশদের সমর্থনটাও পাচ্ছেন ম্যানইউ ও রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক তারকা। বেকহাম পরিকল্পনায় নেই, এই ঘোষণা দেওয়ার পর চারদিক থেকে সমালোচনা হয়েছে ক্যাপেলোর। এরপর ক্যাপেলো বেকহামকে ফোন করেছিলেন। হয়তো দ্রুত ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাওয়ার পরামর্শই দিয়েছেন ক্যাপেলো।
দেখা যাক, কত দ্রুত ফিটনেস ফিরে পেতে পারেন বেকহাম। কত দ্রুত আবার ফিরতে পারেন ইংল্যান্ড দলে।
২০০৬ বিশ্বকাপের পর পর অনেকেই বেকহামের ক্যারিয়ারের কবর দিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু দেখা গেল বাজে অবস্থা কাটিয়ে বেকহাম ফিরেছেন নিজস্ব তেজ নিয়ে। ফ্যাবিও ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের দায়িত্ব নিয়েই ঘোষণা দিয়েছিলেন তাঁর মতো বয়সী খেলোয়াড়কে ২০১০ বিশ্বকাপের দলে আসতে গেলে ইউরোপের ভালো কোনো লিগে খেলে প্রমাণ দিতে হবে। লস অ্যাঞ্জেলেস গ্যালাক্সি থেকে ইতালির ক্লাব এসি মিলানে ধারে খেলে তিনি প্রমাণ দিলেন। বিশ্বকাপের দলে ঢোকাটা যখন শুধু সময়ের ব্যাপার, তখনই ইনজুরি তাঁকে মাঠের বাইরে ঠেলে দিল। খেলতে পারলেন না বিশ্বকাপে। কিন্তু তাঁর অনুপ্রেরণাদায়ী ক্ষমতাকে গুরুত্ব দিয়ে ঠিকই কোচিং দলের সঙ্গে করে বেকহামকে নিয়ে গেলেন বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপ খেলা হয়নি। ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করে আবার যখন দলে ফেরার স্বপ্ন দেখছেন, তখনই ক্যাপেলো জানিয়ে দিলেন তাঁর মতো বয়সী খেলোয়াড়ের জায়গা নেই ইংল্যান্ড দলে। বেকহাম হাল ছাড়েননি।
আবার ঘটতে চলেছে এমন একটি ঘটনা। চোট পাওয়ার পর তাঁর পরিচর্যাকারী চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, অক্টোবরের ১ তারিখের আগে মাঠে ফেরা হবে না বেকহামের। সেই অনুমান ভুল প্রমাণ করে সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাঠে ফিরেছেন এর আগেই। এ মাসের ১১ তারিখে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) কলম্বাস ক্রুর বিপক্ষে এলএ গ্যালাক্সির ম্যাচ দিয়েই নাকি মাঠে ফিরছেন তিনি।
বেকহামের মাঠে ফেরার খবরটি দিয়েছেন তিনি নিজেই, ‘ডাক্তারদের আসল তারিখ ছিল অক্টোবরেই। কিন্তু আমি বরাবরই বলে এসেছি, এর আগেই ফিরতে পারব।’ এলএ গ্যালাক্সির ওয়েবসাইটে বেকহাম বিস্তারিত জানিয়েছেন তাঁর ফেরাটা কীভাবে হবে সেটা নিয়েও, ‘আমি সম্ভবত কলম্বাসের বিপক্ষে ম্যাচটিতে অল্প সময়ের জন্য খেলব। বেঞ্চে থাকব, সম্ভবত ১৫-২০ মিনিটের জন্য মাঠে নামব।’
এখনই মাঠে নামার কথা বলে দিয়েছেন ঠিকই। তবে চোট তাঁর পুরো সারেনি। এখনো খুব দ্রুত এক দিক থেকে আরেক দিকে ঘুরতে পারেন না গত মার্চে গোড়ালির চোটে আক্রান্ত হওয়া মিডফিল্ডার। ব্যথা অনুভব করলেও মাঠে ফিরতে চান বেকহাম। কারণটা শুনুন বেকহামের কণ্ঠেই, ‘আমি এটা করতে চাই, কারণ যত দ্রুত সম্ভব ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পেতে চাই।’ বেকহামের ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাওয়ার এই উদগ্র ইচ্ছা দুটি কারণে। এমএলএসের শুরুটা ভালো করলেও আপাতত বিপদেই তাঁর দল এলএ গ্যালাক্সি। সর্বশেষ ১০ ম্যাচের মাত্র ৩টিতে জিতেছে তারা। দলকে এই বিপদ থেকে পরিত্রাণ দিতে চান। এদিকে ফিটনেস ফিরে না পেলে ক্যাপেলোর ইংল্যান্ড দলেও যে ডাক পাওয়া হবে না তাঁর।
বিশ্বকাপের পরপরই ক্যাপেলো আরেকবার ঘোষণা দিয়েছিলেন, বেকহাম আর তাঁর পরিকল্পনায় নেই। ক্যাপেলো সেটা বললেই হবে! চোট, তারপর ক্যাপেলোর ঘোষণা; এত কিছুর পরও যে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানাননি বেকহাম। নিশ্চয়ই আবার ফিরতে চান দলে। ইংল্যান্ডের আউটফিল্ড খেলোয়াড় হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড ভেঙেছেন। এবার ভাঙতে চান গোলরক্ষক পিটার শিলটনের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (১২৫) খেলার রেকর্ড।
আর এটা তো সবারই জানা, বেকহাম যদি চান তাহলে তিনি সেটা করতেও পারেন! আর আপাতত ইংলিশদের সমর্থনটাও পাচ্ছেন ম্যানইউ ও রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক তারকা। বেকহাম পরিকল্পনায় নেই, এই ঘোষণা দেওয়ার পর চারদিক থেকে সমালোচনা হয়েছে ক্যাপেলোর। এরপর ক্যাপেলো বেকহামকে ফোন করেছিলেন। হয়তো দ্রুত ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাওয়ার পরামর্শই দিয়েছেন ক্যাপেলো।
দেখা যাক, কত দ্রুত ফিটনেস ফিরে পেতে পারেন বেকহাম। কত দ্রুত আবার ফিরতে পারেন ইংল্যান্ড দলে।
No comments