বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কংগ্রেসের সভাপতি হলেন সোনিয়া
ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সভাপতি পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন সোনিয়া গান্ধী। গতকাল শুক্রবার তিনি টানা চতুর্থবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হন।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর নয়াদিল্লিতে এক বক্তব্যে সোনিয়া গান্ধী বলেন, ‘এটা অনেক বড় দায়িত্ব। আমি কংগ্রেসের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা ক্ষমতায় থাকি বা না থাকি, সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করে যাব।’
৬৪ বছর বয়সী সোনিয়া ১৯৯৮ সালে প্রথমবারের মতো কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কংগ্রেসের ১২৫ বছরের ইতিহাসে সোনিয়াই একমাত্র নেতা, যিনি টানা চতুর্থবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন।
১৯৪৬ সালের ৯ ডিসেম্বর ইতালিতে জন্মগ্রহণ করেন সোনিয়া। ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে রাজীব গান্ধীকে বিয়ে করে ভারতে আসেন তিনি। ১৯৯১ সালে তাঁর স্বামী সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী তামিল গেরিলাদের হাতে নিহত হন। তখন নেতা-কর্মীরা তাঁকে দলের হাল ধরতে অনুরোধ জানালেও তিনি সাড়া দেননি। পরে ১৯৯৭ সালে কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ গ্রহণ করেন। পরের বছরই তিনি দলের সভাপতি নির্বাচিত হন।
সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বেই কংগ্রেস ২০০৪ সাল থেকে টানা দুই মেয়াদে ভারত শাসন করছে। নির্বাচনে জয়লাভের পর দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রবল আগ্রহ সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী হননি সোনিয়া। বিরোধীরা সোনিয়াকে ‘বিদেশি’ বলে রাজনৈতিক সুযোগ নিতে পারে বলে নেতা-কর্মীদের অনুরোধ সবিনয়ে প্রত্যাখ্যান করেন তিনি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে কংগ্রেস তথা ভারতের রাজনীতিতে অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি সোনিয়া গান্ধী।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর নয়াদিল্লিতে এক বক্তব্যে সোনিয়া গান্ধী বলেন, ‘এটা অনেক বড় দায়িত্ব। আমি কংগ্রেসের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা ক্ষমতায় থাকি বা না থাকি, সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করে যাব।’
৬৪ বছর বয়সী সোনিয়া ১৯৯৮ সালে প্রথমবারের মতো কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কংগ্রেসের ১২৫ বছরের ইতিহাসে সোনিয়াই একমাত্র নেতা, যিনি টানা চতুর্থবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন।
১৯৪৬ সালের ৯ ডিসেম্বর ইতালিতে জন্মগ্রহণ করেন সোনিয়া। ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে রাজীব গান্ধীকে বিয়ে করে ভারতে আসেন তিনি। ১৯৯১ সালে তাঁর স্বামী সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী তামিল গেরিলাদের হাতে নিহত হন। তখন নেতা-কর্মীরা তাঁকে দলের হাল ধরতে অনুরোধ জানালেও তিনি সাড়া দেননি। পরে ১৯৯৭ সালে কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ গ্রহণ করেন। পরের বছরই তিনি দলের সভাপতি নির্বাচিত হন।
সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বেই কংগ্রেস ২০০৪ সাল থেকে টানা দুই মেয়াদে ভারত শাসন করছে। নির্বাচনে জয়লাভের পর দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রবল আগ্রহ সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী হননি সোনিয়া। বিরোধীরা সোনিয়াকে ‘বিদেশি’ বলে রাজনৈতিক সুযোগ নিতে পারে বলে নেতা-কর্মীদের অনুরোধ সবিনয়ে প্রত্যাখ্যান করেন তিনি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে কংগ্রেস তথা ভারতের রাজনীতিতে অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি সোনিয়া গান্ধী।
No comments