মেক্সিকোতে সেনাবাহিনীর গুলিতে নিহত ২৭
মেক্সিকোতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় মাদক চক্রের ২৭ জন সন্দেহভাজন সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন কমপক্ষে দুজন সেনাসদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তসংলগ্ন তামাউলিপাস অঙ্গরাজ্যে মাদক চোরাকারবারিদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত চিউদাদ মিয়ার শহরে গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। মেক্সিকোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সামরিক হেলিকপ্টার নিয়ে টহল দেওয়ার সময় একটি ভবনের বাইরে কিছু লোককে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সেনাবাহিনীর সন্দেহ হলে তারা ওই ভবনটি ঘিরে ফেলে। তারা ভবনের দিকে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে বন্দুকধারীরা গুলিবর্ষণ শুরু করে। সেনাবাহিনীও পাল্টা গুলি চালায়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁদের অভিযানে যে ২৭ জন নিহত হয়েছে তারা সবাই শক্তিশালী মাদক চক্রের সদস্য। ওই ভবন থেকে ২৫টি আধুনিক রাইফেল, চারটি গ্রেনেড, চার হাজারটি গুলি ও ২৩টি যানবাহন উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি যান সেনাবাহিনীর গাড়ির মতো রং করা ছিল। সেনাবাহিনী বলেছে, মাদক পাচারকারী চক্র তিন ব্যক্তিকে অপহরণ করে ওই ভবনে তাদের আটকে রেখেছিল। এ অভিযানে ওই তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলেন, নিহত বন্দুকধারীরা কুখ্যাত জিটাস মাদক চক্রের সদস্য বলে তাঁরা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় নিজেদের প্রভাব বিস্তার করা নিয়ে জিটাস গ্রুপ তাদের প্রতিপক্ষ গালফ গ্রুপের সঙ্গে প্রায়ই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। যুক্তরাষ্ট্রে যত মাদক পাচার হয় তার বেশির ভাগই যায় ওই এলাকার সীমান্ত দিয়ে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ক্যালডেরন ক্ষমতায় আসার পর সেখানকার মাদক চক্রের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। ২০০৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত মেক্সিকোতে মাদকসংক্রান্ত সংঘর্ষে প্রায় ২৭ হাজার লোক নিহত হয়েছে। সেনা অভিযান এবং চক্রগুলোর অভ্যন্তরীণ কোন্দলে এত বিপুলসংখ্যক লোক নিহত হয়।
প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ক্যালডেরন বলেছেন, মাদক চক্রগুলোর গুরুত্বপূর্ণ হোতাদের পাকড়াও অথবা হত্যা করার পর তারা ক্রমশই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেছেন, মেক্সিকোকে এসব চক্রের হাত থেকে রেহাই দেওয়ার জন্য তারা লড়াই চালিয়ে যাবেন।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সামরিক হেলিকপ্টার নিয়ে টহল দেওয়ার সময় একটি ভবনের বাইরে কিছু লোককে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। সেনাবাহিনীর সন্দেহ হলে তারা ওই ভবনটি ঘিরে ফেলে। তারা ভবনের দিকে এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে বন্দুকধারীরা গুলিবর্ষণ শুরু করে। সেনাবাহিনীও পাল্টা গুলি চালায়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁদের অভিযানে যে ২৭ জন নিহত হয়েছে তারা সবাই শক্তিশালী মাদক চক্রের সদস্য। ওই ভবন থেকে ২৫টি আধুনিক রাইফেল, চারটি গ্রেনেড, চার হাজারটি গুলি ও ২৩টি যানবাহন উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি যান সেনাবাহিনীর গাড়ির মতো রং করা ছিল। সেনাবাহিনী বলেছে, মাদক পাচারকারী চক্র তিন ব্যক্তিকে অপহরণ করে ওই ভবনে তাদের আটকে রেখেছিল। এ অভিযানে ওই তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলেন, নিহত বন্দুকধারীরা কুখ্যাত জিটাস মাদক চক্রের সদস্য বলে তাঁরা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় নিজেদের প্রভাব বিস্তার করা নিয়ে জিটাস গ্রুপ তাদের প্রতিপক্ষ গালফ গ্রুপের সঙ্গে প্রায়ই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। যুক্তরাষ্ট্রে যত মাদক পাচার হয় তার বেশির ভাগই যায় ওই এলাকার সীমান্ত দিয়ে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ক্যালডেরন ক্ষমতায় আসার পর সেখানকার মাদক চক্রের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। ২০০৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত মেক্সিকোতে মাদকসংক্রান্ত সংঘর্ষে প্রায় ২৭ হাজার লোক নিহত হয়েছে। সেনা অভিযান এবং চক্রগুলোর অভ্যন্তরীণ কোন্দলে এত বিপুলসংখ্যক লোক নিহত হয়।
প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ক্যালডেরন বলেছেন, মাদক চক্রগুলোর গুরুত্বপূর্ণ হোতাদের পাকড়াও অথবা হত্যা করার পর তারা ক্রমশই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেছেন, মেক্সিকোকে এসব চক্রের হাত থেকে রেহাই দেওয়ার জন্য তারা লড়াই চালিয়ে যাবেন।
No comments