দিনে মাত্র ৫ ইউরো
গত বছর ইউরোপ সফর থেকে ফিরে একযোগে আন্দোলনে গিয়েছিলেন হকি খেলোয়াড়েরা। দক্ষিণ এশীয় (এসএ) গেমসের অনুশীলনের সময় ক্ষোভ-দুঃখে নানা অভিযোগের তীর ছুড়ে দিয়েছিলেন কোচ পিটার গেরহার্ডের দিকে।
আগামী ২৫ অথবা ২৬ আগস্ট প্রায় ১ মাসের জন্য আবারও জার্মানি যাবেন বাংলাদেশের ১৮ জন হকি খেলোয়াড়। এবারের ইউরোপ সফরের আগে আবারও ঘুরেফিরে সেই প্রসঙ্গ আসছে রাসেল মাহমুদ (জিমি), জাহিদ হোসেনদের মুখে। এবারও কি কোচের সঙ্গ না পেয়ে অসহায় বোধ করবেন তাঁরা? আবারও কি ক্লাবের পারিশ্রমিক নিয়ে অসন্তোষ দেখা দেবে?
এসব নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই কোচ পিটার রেগে গেলেন, ‘কে এসব কথা ছড়াচ্ছে তা আমি জানি না। যেই বলুক না কেন, এগুলো বলা মোটেও ঠিক কাজ নয়। আমার ছেলেরা শুধু খেলতেই যাবে জার্মানিতে। আমি তাদের সেই সুযোগ করে দিচ্ছি এটাই বড় কথা।’
কিন্তু নামমাত্র পারিশ্রমিকে খেলতে যেতে আপত্তি জিমির, ‘আমরা আগে দেখি জার্মানির ওই ক্লাবগুলো আমাদের কত টাকা দেবে। আমাদের আর্থিক সুবিধার বিষয়গুলো এবার স্পষ্ট করে নিতে চাই যাওয়ার আগে।’
ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, এবার যে ১৮ জন খেলোয়াড় জার্মানি যাচ্ছেন তাঁদের বেশির ভাগই খেলবেন দ্বিতীয় বিভাগের দলে। তাঁদের ভিসা ও বিমার টাকাটাই শুধু ক্লাব দেবে। আর প্রতিদিনের হাতখরচ হিসেবে দেওয়া হবে ৫ ইউরো করে। কিন্তু সত্যিই যদি এই সামান্য টাকা দেওয়া হয় তাতে মোটেই সন্তুষ্ট হতে পারবেন না জাতীয় দলের স্ট্রাইকার রাসেল মাহমুদ, ‘এত অল্প টাকায় কী হয় বলুন? আমাদের আরও বেশি সম্মানী দেওয়া উচিত।’
ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার জামিলউদ্দিন জানালেন কাউকে অন্ধকারে রেখে কোনো চুক্তিই করা হবে না, ‘গেরহার্ডকে এবার আমি বেশ কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছি। খেলোয়াড়েরা কোথায় থাকবে, কেমন সম্মানী পাবে, কোন ক্লাবে তাদের খেলানো হবে সেগুলো স্পষ্টভাবে না জেনে তাদের ইউরোপ পাঠাব না। গেরহার্ডকেও জার্মানিতে পুরোটা সময় খেলোয়াড়দের সঙ্গেই থাকতে হবে।’
‘জার্মানি যাওয়ার আগে খেলোয়াড়দের ইউরোপ সফরের চুক্তির শর্তগুলো পড়ে শোনানো হবে। যদি তাদের কেউ কোনো কারণে অসম্মতি জানায় তাহলে তাকে জোর করা হবে না’—আরও বলেছেন জামিলউদ্দিন।
পিটারের সঙ্গে চুক্তির খুঁটিনাটি চূড়ান্ত করা হয়েছে কাল। আপাতত চুক্তি হবে চার মাস। বেতন পাবেন মাসে তিন হাজার ডলার।
আগামী ২৫ অথবা ২৬ আগস্ট প্রায় ১ মাসের জন্য আবারও জার্মানি যাবেন বাংলাদেশের ১৮ জন হকি খেলোয়াড়। এবারের ইউরোপ সফরের আগে আবারও ঘুরেফিরে সেই প্রসঙ্গ আসছে রাসেল মাহমুদ (জিমি), জাহিদ হোসেনদের মুখে। এবারও কি কোচের সঙ্গ না পেয়ে অসহায় বোধ করবেন তাঁরা? আবারও কি ক্লাবের পারিশ্রমিক নিয়ে অসন্তোষ দেখা দেবে?
এসব নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই কোচ পিটার রেগে গেলেন, ‘কে এসব কথা ছড়াচ্ছে তা আমি জানি না। যেই বলুক না কেন, এগুলো বলা মোটেও ঠিক কাজ নয়। আমার ছেলেরা শুধু খেলতেই যাবে জার্মানিতে। আমি তাদের সেই সুযোগ করে দিচ্ছি এটাই বড় কথা।’
কিন্তু নামমাত্র পারিশ্রমিকে খেলতে যেতে আপত্তি জিমির, ‘আমরা আগে দেখি জার্মানির ওই ক্লাবগুলো আমাদের কত টাকা দেবে। আমাদের আর্থিক সুবিধার বিষয়গুলো এবার স্পষ্ট করে নিতে চাই যাওয়ার আগে।’
ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, এবার যে ১৮ জন খেলোয়াড় জার্মানি যাচ্ছেন তাঁদের বেশির ভাগই খেলবেন দ্বিতীয় বিভাগের দলে। তাঁদের ভিসা ও বিমার টাকাটাই শুধু ক্লাব দেবে। আর প্রতিদিনের হাতখরচ হিসেবে দেওয়া হবে ৫ ইউরো করে। কিন্তু সত্যিই যদি এই সামান্য টাকা দেওয়া হয় তাতে মোটেই সন্তুষ্ট হতে পারবেন না জাতীয় দলের স্ট্রাইকার রাসেল মাহমুদ, ‘এত অল্প টাকায় কী হয় বলুন? আমাদের আরও বেশি সম্মানী দেওয়া উচিত।’
ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার জামিলউদ্দিন জানালেন কাউকে অন্ধকারে রেখে কোনো চুক্তিই করা হবে না, ‘গেরহার্ডকে এবার আমি বেশ কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছি। খেলোয়াড়েরা কোথায় থাকবে, কেমন সম্মানী পাবে, কোন ক্লাবে তাদের খেলানো হবে সেগুলো স্পষ্টভাবে না জেনে তাদের ইউরোপ পাঠাব না। গেরহার্ডকেও জার্মানিতে পুরোটা সময় খেলোয়াড়দের সঙ্গেই থাকতে হবে।’
‘জার্মানি যাওয়ার আগে খেলোয়াড়দের ইউরোপ সফরের চুক্তির শর্তগুলো পড়ে শোনানো হবে। যদি তাদের কেউ কোনো কারণে অসম্মতি জানায় তাহলে তাকে জোর করা হবে না’—আরও বলেছেন জামিলউদ্দিন।
পিটারের সঙ্গে চুক্তির খুঁটিনাটি চূড়ান্ত করা হয়েছে কাল। আপাতত চুক্তি হবে চার মাস। বেতন পাবেন মাসে তিন হাজার ডলার।
No comments