বেকহামের পাশে সাবেক গুরু
২০০১ থেকে ২০০৬—প্রায় পাঁচ বছর ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের কোচ ছিলেন সভেন গোরান এরিকসন। সুইডিশ এই কোচের সঙ্গে বেকহামের ছিল সুসম্পর্ক। দূরে সরে গেলেও সাবেক শিষ্যের প্রতি স্নেহের বাঁধনটা এখনো অটুটই রেখেছেন এরিকসন।
চোটগ্রস্ত বেকহামের ক্যারিয়ারে যতি বসিয়ে দেওয়ার ক্যাপেলোর পদ্ধতিটা মোটেও পছন্দ হয়নি এরিকসনের। বেকহামের দরদি হয়ে এরিকসন তাই বলছেন, ক্যাপেলোর উচিত ছিল অন্য পন্থায় ডেভিডের ক্যারিয়ার শেষ করা। সেই অন্য পন্থাটা কী? এরিকসন বলছেন, বেকহামের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করে বিষয়টির নিষ্পত্তি করতে পারতেন ক্যাপেলো। এবং সেটাই হতো ১১৫টি ম্যাচ খেলা বেকহামের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন।
বেকহামকে অবহিত না করেই দিন কয়েক আগে এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তাঁর সমালোচনা করে ক্যাপেলো বলেছিলেন, ‘ওর বয়সটা মনে হয় একটু বেশি-ই।’ চার বছর আগে ইংল্যান্ডের দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়া এরিকসন বিবিসি রেডিও ফাইভকে বলেছেন, ‘আপনি তাই করবেন, যেটা সম্মানজনক।’ গত বুধবার হাঙ্গেরির বিপক্ষে এক প্রীতি ম্যাচ খেলেছে ইংল্যান্ড। ক্যাপেলোর সিদ্ধান্তে জয় পাওয়া ওই ম্যাচের আগেই শেষ হয়ে গেছে বেকহামের ক্যারিয়ার। তবে লস অ্যাঞ্জেলস গ্যালাক্সি তারকার এজেন্ট এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, বেকহাম ইংল্যান্ডের জার্সি পরে খেলে যাওয়ার ইচ্ছেটা এখনো বাঁচিয়ে রেখেছেন।
তা বেকহাম আবারও জাতীয় দলে ফিরুক কিংবা ক্যারিয়ার এখানেই শেষ হয়ে যাক, তা নিয়ে এরিকসনের মাথাব্যথা নেই। তিনি বিশ্বাস করেন, দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে খেলা একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আলোচনা করেই যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, ‘যদি কোনো খেলোয়াড় ২০ থেকে ৫০ কিংবা তারও বেশি ম্যাচ খেলে, তখন সিদ্ধান্ত নিতে অবশ্যই তার সঙ্গে কথা বলা উচিত। এটা আমি অনেক সময়েই করেছি। ডেভিড সিম্যান তাদের অন্যতম। আমার দিক থেকে বলতে পারি, আমি এটা করতাম। কারণ আমি খেলোয়াড়দের সম্মান দেখাতে চাই। বিশেষ করে সে (বেকহাম) এমন একজন, যে ইংল্যান্ডের হয়ে অতীতে অনেক ভালো কিছু করেছে।’
চোটগ্রস্ত বেকহামের ক্যারিয়ারে যতি বসিয়ে দেওয়ার ক্যাপেলোর পদ্ধতিটা মোটেও পছন্দ হয়নি এরিকসনের। বেকহামের দরদি হয়ে এরিকসন তাই বলছেন, ক্যাপেলোর উচিত ছিল অন্য পন্থায় ডেভিডের ক্যারিয়ার শেষ করা। সেই অন্য পন্থাটা কী? এরিকসন বলছেন, বেকহামের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করে বিষয়টির নিষ্পত্তি করতে পারতেন ক্যাপেলো। এবং সেটাই হতো ১১৫টি ম্যাচ খেলা বেকহামের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন।
বেকহামকে অবহিত না করেই দিন কয়েক আগে এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তাঁর সমালোচনা করে ক্যাপেলো বলেছিলেন, ‘ওর বয়সটা মনে হয় একটু বেশি-ই।’ চার বছর আগে ইংল্যান্ডের দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়া এরিকসন বিবিসি রেডিও ফাইভকে বলেছেন, ‘আপনি তাই করবেন, যেটা সম্মানজনক।’ গত বুধবার হাঙ্গেরির বিপক্ষে এক প্রীতি ম্যাচ খেলেছে ইংল্যান্ড। ক্যাপেলোর সিদ্ধান্তে জয় পাওয়া ওই ম্যাচের আগেই শেষ হয়ে গেছে বেকহামের ক্যারিয়ার। তবে লস অ্যাঞ্জেলস গ্যালাক্সি তারকার এজেন্ট এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, বেকহাম ইংল্যান্ডের জার্সি পরে খেলে যাওয়ার ইচ্ছেটা এখনো বাঁচিয়ে রেখেছেন।
তা বেকহাম আবারও জাতীয় দলে ফিরুক কিংবা ক্যারিয়ার এখানেই শেষ হয়ে যাক, তা নিয়ে এরিকসনের মাথাব্যথা নেই। তিনি বিশ্বাস করেন, দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে খেলা একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আলোচনা করেই যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, ‘যদি কোনো খেলোয়াড় ২০ থেকে ৫০ কিংবা তারও বেশি ম্যাচ খেলে, তখন সিদ্ধান্ত নিতে অবশ্যই তার সঙ্গে কথা বলা উচিত। এটা আমি অনেক সময়েই করেছি। ডেভিড সিম্যান তাদের অন্যতম। আমার দিক থেকে বলতে পারি, আমি এটা করতাম। কারণ আমি খেলোয়াড়দের সম্মান দেখাতে চাই। বিশেষ করে সে (বেকহাম) এমন একজন, যে ইংল্যান্ডের হয়ে অতীতে অনেক ভালো কিছু করেছে।’
No comments