রাশিয়ার খাদ্যশস্য রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরের শেষ নাগাদ পর্যন্ত খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে রাশিয়া। মারাত্মক খরা পরিস্থিতি ও দাবানলে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার পর দেশটি এই ব্যবস্থা নিল।
রাশিয়া গম, বার্লি ও রাই উৎপাদনকারী শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে মধ্যপ্রাচ্যের মতো কয়েকটি জায়গায় রুটির দাম বেড়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশের অভ্যন্তরে খাদ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটি।
তবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা গেছে, চলতি বছরের খাদ্যশস্যে অভ্যন্তরীণ চাহিদাও পূরণ হবে না।
রাশিয়া থেকে বিশ্বের অনেক দেশে খাদ্যশস্য রপ্তানি করা হয়। কিন্তু কয়েক মাসের অনাবৃষ্টিতে ফসলের খেত শুকিয়ে গেছে। দাবানলে পুড়ে গেছে খেতের ফসল। আর খাদ্যশস্যের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় কমে গেছে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ।
ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে আটার দাম অনেক বেড়ে গেছে। মস্কোতে রুটির দাম বেড়ে গেছে ২০ শতাংশ।
ঠিক কখন খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে, তা নিশ্চিত করে জানাননি রুশ নেতারা।
প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ পূর্বাভাস দিয়েছেন চলতি বছরের শেষের দিকে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন ইঙ্গিত দিয়েছেন, ২০১১ সালেও এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকতে পারে।
পুতিন বলেন, চলতি বছর খাদশস্যের উৎপাদন ৬০ মিলিয়ন টনে নেমে আসতে পারে। গত বছর দেশটিতে ৯৭ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছিল। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য রাশিয়ার প্রায় ৮০ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্যের প্রয়োজন। খাদ্যশস্য রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য দেশটির আরও ২০ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্যের দরকার হতে পারে।
রাশিয়া গম, বার্লি ও রাই উৎপাদনকারী শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে মধ্যপ্রাচ্যের মতো কয়েকটি জায়গায় রুটির দাম বেড়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশের অভ্যন্তরে খাদ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটি।
তবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা গেছে, চলতি বছরের খাদ্যশস্যে অভ্যন্তরীণ চাহিদাও পূরণ হবে না।
রাশিয়া থেকে বিশ্বের অনেক দেশে খাদ্যশস্য রপ্তানি করা হয়। কিন্তু কয়েক মাসের অনাবৃষ্টিতে ফসলের খেত শুকিয়ে গেছে। দাবানলে পুড়ে গেছে খেতের ফসল। আর খাদ্যশস্যের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় কমে গেছে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ।
ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে আটার দাম অনেক বেড়ে গেছে। মস্কোতে রুটির দাম বেড়ে গেছে ২০ শতাংশ।
ঠিক কখন খাদ্যশস্য রপ্তানির ওপর এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে, তা নিশ্চিত করে জানাননি রুশ নেতারা।
প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ পূর্বাভাস দিয়েছেন চলতি বছরের শেষের দিকে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন ইঙ্গিত দিয়েছেন, ২০১১ সালেও এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকতে পারে।
পুতিন বলেন, চলতি বছর খাদশস্যের উৎপাদন ৬০ মিলিয়ন টনে নেমে আসতে পারে। গত বছর দেশটিতে ৯৭ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছিল। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য রাশিয়ার প্রায় ৮০ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্যের প্রয়োজন। খাদ্যশস্য রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য দেশটির আরও ২০ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্যের দরকার হতে পারে।
No comments